সিম পাতার উপকারিতা | শিমের ক্ষতিকর দিক

 সিম পাতার উপকারিতা | শিমের ক্ষতিকর দিক 

হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো সিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে, আমরা সাধারণত সিমের ভর্তা নিরামিষ ও তরকারি রন্না করে খেয়ে থাকি কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন এই সিম পাতা দিয়েও আপনি উপকৃত হতে পারবেন??


তবে জেনে নিন সিম পাতা দিয়ে আপনি কিভাবে উপকৃত হবেন ও কোন কোন রুগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন, এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আমি ধারাবাহিক আলোচনা করবো, তার জন্য আমার লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন, আশাকরি একটু হলেও আপনার উপকার হবে।


সিম পাতার উপকারিতা | শিমের ক্ষতিকর দিক   হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো সিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে, আমরা সাধারণত সিমের ভর্তা নিরামিষ ও তরকারি রন্না করে খেয়ে থাকি কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন এই সিম পাতা দিয়েও আপনি উপকৃত হতে পারবেন?? তবে জেনে নিন সিম পাতা দিয়ে আপনি কিভাবে উপকৃত হবেন ও কোন কোন রুগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন, এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আমি ধারাবাহিক আলোচনা করবো, তার জন্য আমার লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন, আশাকরি একটু হলেও আপনার উপকার হবে।  সিম পাতার উপকারিতা সিম গাছ সাধারণত আমরা বাড়ির উঠানে, পুকুর পারে লাগিয়ে থাকি, এটি শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভেষজ, আমরা সবাই সাধারণত এই সিম গাছ বা পাতার সাথে অধিক পরিচিত, আর এই সিম পাতার মাধ্যমেই দাউদ, চর্মরোগের মতো রুগব্যধি হইতে আমরা রক্ষা পেতে পারি, অনেক সময় বাচ্চাদের চোখ উঠে সেই ক্ষেত্রে যদি আমরা এক দুই ফোটা এই সিম পাতার রস চোখে দিতে পারি তাহলে কিন্তু খুব অল্প সময়েই চোখ ভালো হয়ে যাবে। কারো শরীরে যদি দাউদ বা চর্মরোগ থাকে তাহলে এই সমস্ত রোগ ব্যাধি দূর করার জন্য সিম পাতা অসাধারণ ভূমিকা পালন করে, যা আমি নিম্নে সুন্দরভাবে লিখার চেষ্টা করবো।  সিম পাতা দিয়ে দাউদ বা চর্মরোগ দূর করার উপায়  দাউদ বা চর্মরোগ আপনার শরীর থেকে দূর করার জন্য আমি যেই টিপ্স গুলো দিবো আপনি যদি সেভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আমি ১০০% গ্যারিন্টি দিচ্ছি আপনার শরীর থেকে চিরতরে দাউদ বা চুলকানি দূর হয়ে যাবে। তাহলে এবার আসেন আমরা টিপ্স বা নিয়মটি জেনে নেই, এটি করার জন্য আপনার তিনটি জিনিস লাগবে ১/সিমের পাতা ২/ রসুন ৩/ লবন, প্রথমেই আপনি কয়েকটি সিমের পাতা নিবেন, পাতা গুলো অবশ্য পারলে ধৌত করে নিবেন এরপর ব্লেন্ডার বা সেচনির মাধ্যমে সেচে সিমের পাতা গুলোকে ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর একটা বাটির মধ্যে রাখেন, তারপর কয়েকটা রসুনের কোয়া নেন এবং সেটিকেও ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর আপনার কাজ শেষ, এবার আসেন এটি কিভাবে আপনি শরীরে বা দাউদের স্থানে ব্যবহার করবেন। ★ প্রথমেই আপনি আপনার ক্ষতস্থানটি ভালোভাবে চুলকিয়ে নেন তারপর বাটা রসুন গুলো নিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান, এরপর বাটা সিম পাতা গুলো নেন যেগুলোকে ভর্তার মতো করে ফেলেছেন সাথে একটু লবন নিয়ে খুব ভালোভাবে ডলতে থাকুন যদিও প্রথমে একটু জ্বলবে ৩/৪ মিনিট ডলার পর এভাবে রেখে দেন এবং ত্রিশ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দ্বারা ধৌত করে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন এক সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করুন, ইনশা-আল্লাহ আপনি যদি এভাবে ব্যবহার করেন ১০০% আপনার দাউদ বা চুলকানি খুব অল্প সময়েই সেরে যাবে এবং আশাকরি পরবর্তীতেও আর দাউদ হবে না।  শিমের পুষ্টিগুন  আমরা সকলেই শিমের সাথে পরিচিত, এটি সাধারণত শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এখন লিখবো শিমের পুষ্টিগুন সম্পর্কে৷ শিম ও শিমের মতো যত রকমের সবজি রয়েছে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী কেননা শিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও কেলশিয়াম। শিমে রয়েছে ভিটামিন A ও C যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এমনকি এই শিম ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে আর এমনই বলেছেন স্বাস্থ গবেষকরা। এই শিমে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আপনার রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে ব্লাড পেশার কমাবে এমনকি পেশার আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আপনার মাথার চুল যদি পরে যায় তাহলে আপনি শিম খেতে পারেন কেননা শিম চুল পরা কমিয়ে আপনার শরীর স্বাস্থ্যকে সতেজ করে তুলবে। এই শিম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এমনকি নিয়মিত শিম খেলে আপনার ত্বকও থাকবে সুন্দর, শিম আমাদের শরীরে আরো নানা ধরনের রুগ দূর করে থাকে। তাছাড়া আমরা মৌসুমি সমস্ত তরী তরকারি খাওয়ার চেষ্টা করবো কেননা সমস্ত মৌসুমি ফলই অসাধারণ গুনে ভরপুর।   শিমের ক্ষতিকর দিক এতক্ষণ জানলেন সিম পাতা ও শিমের উপকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আদৌও কি জানেন এই শিমের ক্ষতিকর দিকও রয়েছে? তাহলে চলেন এবার জানা যাক শিমের ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি? যে কোনো খাবারই বেশি পরিমাণে খেলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে ঠিক তেমনি ভাবে শিম বেশি খেলে আপনার পেটে গ্যাস হতে পারে, বিশেষ করে যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে ও এলার্জি আছে তারা কখনোই অতিরিক্ত শিম খাবেন না। অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার কফ বেড়ে যেতে পারে, আপনার যদি বাতের ব্যথা থাকে তাহলে সেটাও বেড়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে, অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার রুচিও কমে যাবে, সুতরাং পরিমান মতো শিম খেয়ে আপনি উপকৃত হন এবং রুগ ব্যধী হইতে বেচে থাকুন।



সিম পাতার উপকারিতা


সিম গাছ সাধারণত আমরা বাড়ির উঠানে, পুকুর পারে লাগিয়ে থাকি, এটি শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভেষজ, আমরা সবাই সাধারণত এই সিম গাছ বা পাতার সাথে অধিক পরিচিত, আর এই সিম পাতার মাধ্যমেই দাউদ, চর্মরোগের মতো রুগব্যধি হইতে আমরা রক্ষা পেতে পারি


অনেক সময় বাচ্চাদের চোখ উঠে সেই ক্ষেত্রে যদি আমরা এক দুই ফোটা এই সিম পাতার রস চোখে দিতে পারি তাহলে কিন্তু খুব অল্প সময়েই চোখ ভালো হয়ে যাবে। কারো শরীরে যদি দাউদ বা চর্মরোগ থাকে তাহলে এই সমস্ত রোগ ব্যাধি দূর করার জন্য সিম পাতা অসাধারণ ভূমিকা পালন করে, যা আমি নিম্নে সুন্দরভাবে লিখার চেষ্টা করবো।



সিম পাতা দিয়ে দাউদ বা চর্মরোগ দূর করার উপায়


দাউদ বা চর্মরোগ আপনার শরীর থেকে দূর করার জন্য আমি যেই টিপ্স গুলো দিবো আপনি যদি সেভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আমি ১০০% গ্যারিন্টি দিচ্ছি আপনার শরীর থেকে চিরতরে দাউদ বা চুলকানি দূর হয়ে যাবে। তাহলে এবার আসেন আমরা টিপ্স বা নিয়মটি জেনে নেই


এটি করার জন্য আপনার তিনটি জিনিস লাগবে ১/সিমের পাতা ২/ রসুন ৩/ লবন, প্রথমেই আপনি কয়েকটি সিমের পাতা নিবেন, পাতা গুলো অবশ্য পারলে ধৌত করে নিবেন এরপর ব্লেন্ডার বা সেচনির মাধ্যমে সেচে সিমের পাতা গুলোকে ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর একটা বাটির মধ্যে রাখেন, তারপর কয়েকটা রসুনের কোয়া নেন এবং সেটিকেও ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর আপনার কাজ শেষ, এবার আসেন এটি কিভাবে আপনি শরীরে বা দাউদের স্থানে ব্যবহার করবেন।


★ প্রথমেই আপনি আপনার ক্ষতস্থানটি ভালোভাবে চুলকিয়ে নেন তারপর বাটা রসুন গুলো নিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান, এরপর বাটা সিম পাতা গুলো নেন যেগুলোকে ভর্তার মতো করে ফেলেছেন সাথে একটু লবন নিয়ে খুব ভালোভাবে ডলতে থাকুন যদিও প্রথমে একটু জ্বলবে ৩/৪ মিনিট ডলার পর এভাবে রেখে দেন এবং ত্রিশ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দ্বারা ধৌত করে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন এক সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করুন, ইনশা-আল্লাহ আপনি যদি এভাবে ব্যবহার করেন ১০০% আপনার দাউদ বা চুলকানি খুব অল্প সময়েই সেরে যাবে এবং আশাকরি পরবর্তীতেও আর দাউদ হবে না।


সিম পাতার উপকারিতা | শিমের ক্ষতিকর দিক   হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো সিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে, আমরা সাধারণত সিমের ভর্তা নিরামিষ ও তরকারি রন্না করে খেয়ে থাকি কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন এই সিম পাতা দিয়েও আপনি উপকৃত হতে পারবেন?? তবে জেনে নিন সিম পাতা দিয়ে আপনি কিভাবে উপকৃত হবেন ও কোন কোন রুগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন, এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আমি ধারাবাহিক আলোচনা করবো, তার জন্য আমার লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন, আশাকরি একটু হলেও আপনার উপকার হবে।  সিম পাতার উপকারিতা সিম গাছ সাধারণত আমরা বাড়ির উঠানে, পুকুর পারে লাগিয়ে থাকি, এটি শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভেষজ, আমরা সবাই সাধারণত এই সিম গাছ বা পাতার সাথে অধিক পরিচিত, আর এই সিম পাতার মাধ্যমেই দাউদ, চর্মরোগের মতো রুগব্যধি হইতে আমরা রক্ষা পেতে পারি, অনেক সময় বাচ্চাদের চোখ উঠে সেই ক্ষেত্রে যদি আমরা এক দুই ফোটা এই সিম পাতার রস চোখে দিতে পারি তাহলে কিন্তু খুব অল্প সময়েই চোখ ভালো হয়ে যাবে। কারো শরীরে যদি দাউদ বা চর্মরোগ থাকে তাহলে এই সমস্ত রোগ ব্যাধি দূর করার জন্য সিম পাতা অসাধারণ ভূমিকা পালন করে, যা আমি নিম্নে সুন্দরভাবে লিখার চেষ্টা করবো।  সিম পাতা দিয়ে দাউদ বা চর্মরোগ দূর করার উপায়  দাউদ বা চর্মরোগ আপনার শরীর থেকে দূর করার জন্য আমি যেই টিপ্স গুলো দিবো আপনি যদি সেভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আমি ১০০% গ্যারিন্টি দিচ্ছি আপনার শরীর থেকে চিরতরে দাউদ বা চুলকানি দূর হয়ে যাবে। তাহলে এবার আসেন আমরা টিপ্স বা নিয়মটি জেনে নেই, এটি করার জন্য আপনার তিনটি জিনিস লাগবে ১/সিমের পাতা ২/ রসুন ৩/ লবন, প্রথমেই আপনি কয়েকটি সিমের পাতা নিবেন, পাতা গুলো অবশ্য পারলে ধৌত করে নিবেন এরপর ব্লেন্ডার বা সেচনির মাধ্যমে সেচে সিমের পাতা গুলোকে ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর একটা বাটির মধ্যে রাখেন, তারপর কয়েকটা রসুনের কোয়া নেন এবং সেটিকেও ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর আপনার কাজ শেষ, এবার আসেন এটি কিভাবে আপনি শরীরে বা দাউদের স্থানে ব্যবহার করবেন। ★ প্রথমেই আপনি আপনার ক্ষতস্থানটি ভালোভাবে চুলকিয়ে নেন তারপর বাটা রসুন গুলো নিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান, এরপর বাটা সিম পাতা গুলো নেন যেগুলোকে ভর্তার মতো করে ফেলেছেন সাথে একটু লবন নিয়ে খুব ভালোভাবে ডলতে থাকুন যদিও প্রথমে একটু জ্বলবে ৩/৪ মিনিট ডলার পর এভাবে রেখে দেন এবং ত্রিশ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দ্বারা ধৌত করে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন এক সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করুন, ইনশা-আল্লাহ আপনি যদি এভাবে ব্যবহার করেন ১০০% আপনার দাউদ বা চুলকানি খুব অল্প সময়েই সেরে যাবে এবং আশাকরি পরবর্তীতেও আর দাউদ হবে না।  শিমের পুষ্টিগুন  আমরা সকলেই শিমের সাথে পরিচিত, এটি সাধারণত শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এখন লিখবো শিমের পুষ্টিগুন সম্পর্কে৷ শিম ও শিমের মতো যত রকমের সবজি রয়েছে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী কেননা শিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও কেলশিয়াম। শিমে রয়েছে ভিটামিন A ও C যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এমনকি এই শিম ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে আর এমনই বলেছেন স্বাস্থ গবেষকরা। এই শিমে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আপনার রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে ব্লাড পেশার কমাবে এমনকি পেশার আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আপনার মাথার চুল যদি পরে যায় তাহলে আপনি শিম খেতে পারেন কেননা শিম চুল পরা কমিয়ে আপনার শরীর স্বাস্থ্যকে সতেজ করে তুলবে। এই শিম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এমনকি নিয়মিত শিম খেলে আপনার ত্বকও থাকবে সুন্দর, শিম আমাদের শরীরে আরো নানা ধরনের রুগ দূর করে থাকে। তাছাড়া আমরা মৌসুমি সমস্ত তরী তরকারি খাওয়ার চেষ্টা করবো কেননা সমস্ত মৌসুমি ফলই অসাধারণ গুনে ভরপুর।   শিমের ক্ষতিকর দিক এতক্ষণ জানলেন সিম পাতা ও শিমের উপকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আদৌও কি জানেন এই শিমের ক্ষতিকর দিকও রয়েছে? তাহলে চলেন এবার জানা যাক শিমের ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি? যে কোনো খাবারই বেশি পরিমাণে খেলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে ঠিক তেমনি ভাবে শিম বেশি খেলে আপনার পেটে গ্যাস হতে পারে, বিশেষ করে যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে ও এলার্জি আছে তারা কখনোই অতিরিক্ত শিম খাবেন না। অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার কফ বেড়ে যেতে পারে, আপনার যদি বাতের ব্যথা থাকে তাহলে সেটাও বেড়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে, অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার রুচিও কমে যাবে, সুতরাং পরিমান মতো শিম খেয়ে আপনি উপকৃত হন এবং রুগ ব্যধী হইতে বেচে থাকুন।



শিমের পুষ্টিগুন


আমরা সকলেই শিমের সাথে পরিচিত, এটি সাধারণত শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এখন লিখবো শিমের পুষ্টিগুন সম্পর্কে৷ শিম ও শিমের মতো যত রকমের সবজি রয়েছে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী কেননা শিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও কেলশিয়াম। শিমে রয়েছে ভিটামিন A ও C যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এমনকি এই শিম ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে আর এমনই বলেছেন স্বাস্থ গবেষকরা।


এই শিমে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আপনার রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে ব্লাড পেশার কমাবে এমনকি পেশার আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আপনার মাথার চুল যদি পরে যায় তাহলে আপনি শিম খেতে পারেন কেননা শিম চুল পরা কমিয়ে আপনার শরীর স্বাস্থ্যকে সতেজ করে তুলবে। এই শিম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এমনকি নিয়মিত শিম খেলে আপনার ত্বকও থাকবে সুন্দর, শিম আমাদের শরীরে আরো নানা ধরনের রুগ দূর করে থাকে। তাছাড়া আমরা মৌসুমি সমস্ত তরী তরকারি খাওয়ার চেষ্টা করবো কেননা সমস্ত মৌসুমি ফলই অসাধারণ গুনে ভরপুর।


অন্য পোস্ট; অনলাইনে লুডু গেম খেলে টাকা ইনকাম


সিম পাতার উপকারিতা | শিমের ক্ষতিকর দিক   হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করবো সিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে, আমরা সাধারণত সিমের ভর্তা নিরামিষ ও তরকারি রন্না করে খেয়ে থাকি কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন এই সিম পাতা দিয়েও আপনি উপকৃত হতে পারবেন?? তবে জেনে নিন সিম পাতা দিয়ে আপনি কিভাবে উপকৃত হবেন ও কোন কোন রুগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন, এই সমস্ত বিষয় নিয়ে আমি ধারাবাহিক আলোচনা করবো, তার জন্য আমার লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন, আশাকরি একটু হলেও আপনার উপকার হবে।  সিম পাতার উপকারিতা সিম গাছ সাধারণত আমরা বাড়ির উঠানে, পুকুর পারে লাগিয়ে থাকি, এটি শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভেষজ, আমরা সবাই সাধারণত এই সিম গাছ বা পাতার সাথে অধিক পরিচিত, আর এই সিম পাতার মাধ্যমেই দাউদ, চর্মরোগের মতো রুগব্যধি হইতে আমরা রক্ষা পেতে পারি, অনেক সময় বাচ্চাদের চোখ উঠে সেই ক্ষেত্রে যদি আমরা এক দুই ফোটা এই সিম পাতার রস চোখে দিতে পারি তাহলে কিন্তু খুব অল্প সময়েই চোখ ভালো হয়ে যাবে। কারো শরীরে যদি দাউদ বা চর্মরোগ থাকে তাহলে এই সমস্ত রোগ ব্যাধি দূর করার জন্য সিম পাতা অসাধারণ ভূমিকা পালন করে, যা আমি নিম্নে সুন্দরভাবে লিখার চেষ্টা করবো।  সিম পাতা দিয়ে দাউদ বা চর্মরোগ দূর করার উপায়  দাউদ বা চর্মরোগ আপনার শরীর থেকে দূর করার জন্য আমি যেই টিপ্স গুলো দিবো আপনি যদি সেভাবে কাজ করতে পারেন তাহলে আমি ১০০% গ্যারিন্টি দিচ্ছি আপনার শরীর থেকে চিরতরে দাউদ বা চুলকানি দূর হয়ে যাবে। তাহলে এবার আসেন আমরা টিপ্স বা নিয়মটি জেনে নেই, এটি করার জন্য আপনার তিনটি জিনিস লাগবে ১/সিমের পাতা ২/ রসুন ৩/ লবন, প্রথমেই আপনি কয়েকটি সিমের পাতা নিবেন, পাতা গুলো অবশ্য পারলে ধৌত করে নিবেন এরপর ব্লেন্ডার বা সেচনির মাধ্যমে সেচে সিমের পাতা গুলোকে ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর একটা বাটির মধ্যে রাখেন, তারপর কয়েকটা রসুনের কোয়া নেন এবং সেটিকেও ভর্তা ভর্তা করে নেওয়ার পর আপনার কাজ শেষ, এবার আসেন এটি কিভাবে আপনি শরীরে বা দাউদের স্থানে ব্যবহার করবেন। ★ প্রথমেই আপনি আপনার ক্ষতস্থানটি ভালোভাবে চুলকিয়ে নেন তারপর বাটা রসুন গুলো নিয়ে ক্ষতস্থানে লাগান, এরপর বাটা সিম পাতা গুলো নেন যেগুলোকে ভর্তার মতো করে ফেলেছেন সাথে একটু লবন নিয়ে খুব ভালোভাবে ডলতে থাকুন যদিও প্রথমে একটু জ্বলবে ৩/৪ মিনিট ডলার পর এভাবে রেখে দেন এবং ত্রিশ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দ্বারা ধৌত করে ফেলুন। এভাবে প্রতিদিন এক সপ্তাহ পর্যন্ত ব্যবহার করুন, ইনশা-আল্লাহ আপনি যদি এভাবে ব্যবহার করেন ১০০% আপনার দাউদ বা চুলকানি খুব অল্প সময়েই সেরে যাবে এবং আশাকরি পরবর্তীতেও আর দাউদ হবে না।  শিমের পুষ্টিগুন  আমরা সকলেই শিমের সাথে পরিচিত, এটি সাধারণত শীতকালীন সময়ে হয়ে থাকে এখন লিখবো শিমের পুষ্টিগুন সম্পর্কে৷ শিম ও শিমের মতো যত রকমের সবজি রয়েছে তা শরীরের জন্য খুবই উপকারী কেননা শিমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও কেলশিয়াম। শিমে রয়েছে ভিটামিন A ও C যা আমাদের শরীর স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এমনকি এই শিম ক্যান্সার হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারে আর এমনই বলেছেন স্বাস্থ গবেষকরা। এই শিমে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম যা আপনার রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে ব্লাড পেশার কমাবে এমনকি পেশার আপনার নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। আপনার মাথার চুল যদি পরে যায় তাহলে আপনি শিম খেতে পারেন কেননা শিম চুল পরা কমিয়ে আপনার শরীর স্বাস্থ্যকে সতেজ করে তুলবে। এই শিম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে এমনকি নিয়মিত শিম খেলে আপনার ত্বকও থাকবে সুন্দর, শিম আমাদের শরীরে আরো নানা ধরনের রুগ দূর করে থাকে। তাছাড়া আমরা মৌসুমি সমস্ত তরী তরকারি খাওয়ার চেষ্টা করবো কেননা সমস্ত মৌসুমি ফলই অসাধারণ গুনে ভরপুর।   শিমের ক্ষতিকর দিক এতক্ষণ জানলেন সিম পাতা ও শিমের উপকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আদৌও কি জানেন এই শিমের ক্ষতিকর দিকও রয়েছে? তাহলে চলেন এবার জানা যাক শিমের ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি? যে কোনো খাবারই বেশি পরিমাণে খেলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে ঠিক তেমনি ভাবে শিম বেশি খেলে আপনার পেটে গ্যাস হতে পারে, বিশেষ করে যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে ও এলার্জি আছে তারা কখনোই অতিরিক্ত শিম খাবেন না। অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার কফ বেড়ে যেতে পারে, আপনার যদি বাতের ব্যথা থাকে তাহলে সেটাও বেড়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে, অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার রুচিও কমে যাবে, সুতরাং পরিমান মতো শিম খেয়ে আপনি উপকৃত হন এবং রুগ ব্যধী হইতে বেচে থাকুন।


শিমের ক্ষতিকর দিক


এতক্ষণ জানলেন সিম পাতা ও শিমের উপকারিতা সম্পর্কে কিন্তু আদৌও কি জানেন এই শিমের ক্ষতিকর দিকও রয়েছে? তাহলে চলেন এবার জানা যাক শিমের ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি? যে কোনো খাবারই বেশি পরিমাণে খেলে আপনার শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে ঠিক তেমনি ভাবে শিম বেশি খেলে আপনার পেটে গ্যাস হতে পারে, বিশেষ করে যাদের কিডনিতে সমস্যা আছে ও এলার্জি আছে তারা কখনোই অতিরিক্ত শিম খাবেন না।


অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার কফ বেড়ে যেতে পারে, আপনার যদি বাতের ব্যথা থাকে তাহলে সেটাও বেড়ে যাওয়ার আশংকা রয়েছে, অতিরিক্ত শিম খেলে আপনার রুচিও কমে যাবে, সুতরাং পরিমান মতো শিম খেয়ে আপনি উপকৃত হন এবং রুগ ব্যধী হইতে বেচে থাকুন।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال