পাথর চুনা পাতার উপকারিতা | pathor chuna patar upokarita

পাথর চুনা পাতার উপকারিতা | pathor chuna patar upokarita

পাথর চুনা পাতা এই পাতার সাথে আমরা সকলেই পরিচিত, এই পাতাটি আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে থাকে।


যেমন আপনার শরীরে যদি ডায়বেটিস থাকে, পিতৃতলিতে যদি কোনো সমস্যা থাকে, পাকস্থলীতে প্রবলেম, মৃগী রোগের প্রবলেম, প্রায় সময়ই সর্দি জ্বর লেগে থাকে, শরীরের বিভিন্ন ধরনের জ্বালা পোড়া ও অনাকাঙিত রক্তপাত, ব্যথা এবং কিডনির প্রবলেম সহ আরো বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে পরিত্রাণ দেয় এই পাতা।


তবে এই পাতা খাওয়ার একটি নির্দিষ্ট নিয়মও রয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী এই পাথর চুনা পাতা খেয়ে উপকৃত হতে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।


পাথর চুনা পাতার উপকারিতা | pathor chuna patar upokarita  পাথর চুনা পাতা এই পাতার সাথে আমরা সকলেই পরিচিত, এই পাতাটি আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে থাকে। যেমন আপনার শরীরে যদি ডায়বেটিস থাকে, পিতৃতলিতে যদি কোনো সমস্যা থাকে, পাকস্থলীতে প্রবলেম, মৃগী রোগের প্রবলেম, প্রায় সময়ই সর্দি জ্বর লেগে থাকে, শরীরের বিভিন্ন ধরনের জ্বালা পোড়া ও অনাকাঙিত রক্তপাত, ব্যথা এবং কিডনির প্রবলেম সহ আরো বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে পরিত্রাণ দেয় এই পাতা। তবে এই পাতা খাওয়ার একটি নির্দিষ্ট নিয়মও রয়েছে, নিয়ম অনুযায়ী এই পাথর চুনা পাতা খেয়ে উপকৃত হতে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।  পাতর চুনা পাতার উপকারিতা  পাতর চুনা পাতা আসলে অনেক ধরনের হয়ে থাকে এটাকে কাটলে বা ছিড়লে এটার ভিতর থেকে এক ধরনের পিচ্ছিল পদার্থ বের হয়। পাথর চুনা পাতা আপনাকে ঠান্ডা জাতীয় রোগ থেকে রক্ষা করবে যেমন আপনার যদি গলা ব্যাথা থাকে, সর্দি জ্বর থাকে, অনেক পুরোনো কফ জমে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি এই পাতর চুনা পাতাকে আপনার সাথী বানিয়ে নিন। এই পাতা আপমি যেকোনো জায়গায় পেয়ে যাবেন, একটি পাতাকে যদি আপনি কুঁচি কুচি করে ছিড়ে মাটিতে ফেলে রাখেন তাহলে প্রত্যেকটি ছিড়া পাতা থেকে পুনরায় নতুন করে গাছ জন্মাবে। এই পাতা কিডনি জনিত সমস্যার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, আপনার কিডনিতে যদি পাথর হয় কিংবা পাথর হয়েছে বলে আপনার ধারনা হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি এই পাতা খাওয়া শুরু করে দিন কেননা আপনার কিডনিতে যদি পাথর হয়েও থাকে তাহলে এই পাতা আপনার পাথরকে গলিয়ে বের করে দিবে। আর যদি আপনি এমনিতেই এই পাথর চুনা পাতা নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে কখনোই আপনার শরীরে পাথর হবে না। অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত গরমের কারনে শরীরে ফোঁড়া হয়ে যায়, তখন আপনি যদি এই পাথর চুনা পাতা রস করে খেতে পারেন অথবা এই পাতা ছিড়ে ফোড়ার উপরে ঠিক ভাবে লাগিয়ে দিতে পারেন তাহলে আপনার ফোঁড়া খুব অল্প সময়েই শুকিয়ে যাবে। আবার অনেকেই আছে যাদের শরীর খুব বেশি জ্বালা পোড়া করে, হাত পায়ের তালু চুলকায় তারা এই পাথর চুনা পাতার রস বা পাতা খেতে পারলে এই সব ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যদি পিতৃস্থলিতে কোনো রকমের পাথর হয়ে থাকে বা আপনি কোনো সমস্যা বোধ করেন সেই ক্ষেত্রে আপনি দিনে দুইবার এই পাতার রস খেলে আপনার পিতৃস্থলি সতেজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। ডায়াবেটিসের রোগীরা নিয়মিত পাথর চুনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন, কেননা নিয়মিত প্রতিদিন সকালে এই পাতা চিবিয়ে খেলে আপনার ডায়বেটিস অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।   pathor chuna patar upokarita  শরীরের কোনো জায়গায় কেটে গেলে সাধারণত আমরা ঔষধ ব্যবহার করি বা ট্যাবলেট খাই কিন্তু আমরাতো জানিই না যে কাটা জায়গা ভালো করার জন্য পাথর চুনা পাতার ভূমিকা রয়েছে। আপনার শরীরের যদি কোথাও কেটে যায় তাহলে দুইটা পাথর চুনা পাতা একটু গরম পানি দিয়ে ধোয়ে নিয়ে খেচলিয়ে আপনার কাটা জায়গায় লাগিয়ে দিন দেখবেন সাথে সাথে রক্ত পরা কমে যাবে ও ব্যথাও কমে যাবে এমনকি আপনার কাটা জায়গা অতি দ্রুত শুকিয়ে যাবে। মৃগী রোগ ভালো করার জন্যও পাথর চুনা পাতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যখন কোনো ব্যক্তির মৃগী রোগ উঠে তখন এই পাতার কয়েক ফোঁটা রশ এই ব্যক্তির মুখে ঢেলে দেন, খুব অল্প সময়েই মৃগী রোগ দমন হয়ে যাবে। আপনার পেটে যদি কোনো সমস্যা থাকে, পাকস্থলীতে ব্যথা হয়, আলসারের সমস্যা থাকে খাবার খাওয়ার পর সহজে হজম হয়না তাহলে আপনি নিয়মিত প্রতিদিন সকালে এই পাথর চুনা পাতার রশ খান দেখবেন আপনার আলসার ভালো হয়ে যাবে এমনকি আপনার পেটের যাবতীয় সমস্যাও সমাধান হয়ে যাবে। আপনার যদি রক্তচাপের সমস্যা থাকে তাহলে আপনি পাথর চুনা পাতা খেতে পারেন, প্রতিদিন সকালে আপনি যদি এই পাতার রশ খেতে পারেন তাহলে আপনার রক্তচাপ কন্ট্রোলে চলে আসবে, আর যখন আপনার রক্তচাপ কন্ট্রোলে চলে আসবে তখন সপ্তাহে তিন দিন এই পাতার রশ সেবন করলেই যথেষ্ট হবে। নিয়মিত সকালে খালি পেটে পাথর চুনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারলে আপনার ত্বক সুন্দর রাখবে, পূর্বের তুলনায় আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে এমনকি যৌবন ধরে রাখতেও সাহায্য করে। অনেই দেখা যায় পাইলটস রোগে ভুগিতেছেন, নিয়ম মেনে যদি এই পাতার রশ খেতে পারেন তাহলে আপনি এই রোগ থেকে রক্ষা পাবেন, আর আপনার যদি এমন রোগ না থাকে তবুও আপনি এই পাতা খেতে পারেন কেননা এই পাতা খেলে ভবিষ্যতেও আপনার পাইলটস রোগ হবেনা। অনেকে ডায়রিয়া আমাশয় ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রেও নিয়মিত পাথর চুনা পাতা খেতে পারলে খুব তারাতাড়ি আপনার শরীর থেকে জীবাণু বের হয়ে যাবে।  পাথর চুনা পাতা খাবার নিয়ম আপনার যদি কিডনিতে সমস্যা থাকে তাহলে এই পাতা আপনার দিনে দুইবার খেতে হবে, একবার খাবেন সকালে খালি পেটে আরেকবার খাবেন সন্ধার সময়, অবশ্যই দুটি করে পাতা চিবিয়ে খাবেন। যদি আপনার ঠান্ডা জনিত সমস্যা থাকে যেমন সর্দি তাহলে আপনি দুইটা পাথর চুনা পাতার রশের সাথে একটু মধু মিশিয়ে খাবেন। জন্ডিস থেকে রক্ষা পেতে আপনি নিয়মিত সকালে ৩/৪ টি পাতা খাবেন, আপনার শরীরের জ্বালা পোড়ার জন্যও সকালবেলা এই পাতা খাবেন। পাতা খাওয়ার সময় অবশ্যই কুসুম গরম পানি দিয়ে ধোয়ে নেন কেননা যদি পাতার মধ্যে কোনো প্রকার জীবাণু থাকে তাহলে আপনার শরীরের ক্ষতি হতে পারে, তাৎখনিক গাছ থেকে পাতা ছিড়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। আর যে কোনো রোগের জন্যই আপনি এই পাতা খেতে পারেন তবে ৩/৪ টি করে পাতা খাওয়ার চেষ্টা করবেন।েপো  পাথর চুনা পাতা কোথায় পাওয়া যায়  পাথর চুনা পাতা সাধারণত সব জায়গায় পাওয়া যায় না, সেই ক্ষেত্রে আপনি খুঁজে দেখবেন আপনার বাড়ির আশেপাশে, তবুও যদি আপনি না পান তাহলে বাজার থেকে একটা পাথর চুনা পাতার গাছ কিনে আনুন, এরপর আপনি সুবিধা মতো লাগিয়ে দেন, এমন জায়গায় গাছটা লাগাবেন যেখানে মুটামুটি সূর্যের আলো আসে, আর হ্যা আপনি যদি একবার এই গাছ কিনে আনেন তাহলে আর কোনো সময় আপনার পাথর চুনা পাতার অভাব হবেনা কেননা এটা এমন একটি গাছ যেটার পাতা থেকে গাছ জন্ম নেয়, আপনি একটা পাতাকে ছিড়ে গাছের নিছে ফেলে রাখেন দেখবেন প্রত্যেকটা ছিড়া পাতা থেকে এক একটা গাছ জন্ম নিবে।


পাতর চুনা পাতার উপকারিতা


পাতর চুনা পাতা আসলে অনেক ধরনের হয়ে থাকে এটাকে কাটলে বা ছিড়লে এটার ভিতর থেকে এক ধরনের পিচ্ছিল পদার্থ বের হয়। পাথর চুনা পাতা আপনাকে ঠান্ডা জাতীয় রোগ থেকে রক্ষা করবে যেমন আপনার যদি গলা ব্যাথা থাকে, সর্দি জ্বর থাকে, অনেক পুরোনো কফ জমে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি এই পাথর চুনা পাতাকে আপনার সাথী বানিয়ে নিন।


এই পাতা আপমি যেকোনো জায়গায় পেয়ে যাবেন, একটি পাতাকে যদি আপনি কুঁচি কুচি করে ছিড়ে মাটিতে ফেলে রাখেন তাহলে প্রত্যেকটি ছিড়া পাতা থেকে পুনরায় নতুন করে গাছ জন্মাবে। এই পাতা কিডনি জনিত সমস্যার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, আপনার কিডনিতে যদি পাথর হয় কিংবা পাথর হয়েছে বলে আপনার ধারনা হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি এই পাতা খাওয়া শুরু করে দিন কেননা আপনার কিডনিতে যদি পাথর হয়েও থাকে তাহলে এই পাতা আপনার পাথরকে গলিয়ে বের করে দিবে।


আর যদি আপনি এমনিতেই এই পাথর চুনা পাতা নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে কখনোই আপনার শরীরে পাথর হবে না। অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত গরমের কারনে শরীরে ফোঁড়া হয়ে যায়, তখন আপনি যদি এই পাথর চুনা পাতা রস করে খেতে পারেন অথবা এই পাতা ছিড়ে ফোড়ার উপরে ঠিক ভাবে লাগিয়ে দিতে পারেন তাহলে আপনার ফোঁড়া খুব অল্প সময়েই শুকিয়ে যাবে।


আবার অনেকেই আছে যাদের শরীর খুব বেশি জ্বালা পোড়া করে, হাত পায়ের তালু চুলকায় তারা এই পাথর চুনা পাতার রস বা পাতা খেতে পারলে এই সব ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে পারেন। যদি পিতৃস্থলিতে কোনো রকমের পাথর হয়ে থাকে বা আপনি কোনো সমস্যা বোধ করেন সেই ক্ষেত্রে আপনি দিনে দুইবার এই পাতার রস খেলে আপনার পিতৃস্থলি সতেজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।


ডায়াবেটিসের রোগীরা নিয়মিত পাথর চুনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন, কেননা নিয়মিত প্রতিদিন সকালে এই পাতা চিবিয়ে খেলে আপনার ডায়বেটিস অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। 



pathor chuna patar upokarita


শরীরের কোনো জায়গায় কেটে গেলে সাধারণত আমরা ঔষধ ব্যবহার করি বা ট্যাবলেট খাই কিন্তু আমরাতো জানিই না যে কাটা জায়গা ভালো করার জন্য পাথর চুনা পাতার ভূমিকা রয়েছে।


আপনার শরীরের যদি কোথাও কেটে যায় তাহলে দুইটা পাথর চুনা পাতা একটু গরম পানি দিয়ে ধোয়ে নিয়ে খেচলিয়ে আপনার কাটা জায়গায় লাগিয়ে দিন দেখবেন সাথে সাথে রক্ত পরা কমে যাবে ও ব্যথাও কমে যাবে এমনকি আপনার কাটা জায়গা অতি দ্রুত শুকিয়ে যাবে। মৃগী রোগ ভালো করার জন্যও পাথর চুনা পাতা ব্যবহার করা হয়ে থাকে, যখন কোনো ব্যক্তির মৃগী রোগ উঠে তখন এই পাতার কয়েক ফোঁটা রশ এই ব্যক্তির মুখে ঢেলে দেন, খুব অল্প সময়েই মৃগী রোগ দমন হয়ে যাবে।


আপনার পেটে যদি কোনো সমস্যা থাকে, পাকস্থলীতে ব্যথা হয়, আলসারের সমস্যা থাকে খাবার খাওয়ার পর সহজে হজম হয়না তাহলে আপনি নিয়মিত প্রতিদিন সকালে এই পাথর চুনা পাতার রশ খান দেখবেন আপনার আলসার ভালো হয়ে যাবে এমনকি আপনার পেটের যাবতীয় সমস্যাও সমাধান হয়ে যাবে।


আপনার যদি রক্তচাপের সমস্যা থাকে তাহলে আপনি পাথর চুনা পাতা খেতে পারেন, প্রতিদিন সকালে আপনি যদি এই পাতার রশ খেতে পারেন তাহলে আপনার রক্তচাপ কন্ট্রোলে চলে আসবে, আর যখন আপনার রক্তচাপ কন্ট্রোলে চলে আসবে তখন সপ্তাহে তিন দিন এই পাতার রশ সেবন করলেই যথেষ্ট হবে।


নিয়মিত সকালে খালি পেটে পাথর চুনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারলে আপনার ত্বক সুন্দর রাখবে, পূর্বের তুলনায় আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে এমনকি যৌবন ধরে রাখতেও সাহায্য করে।


অনেই দেখা যায় পাইলটস রোগে ভুগিতেছেন, নিয়ম মেনে যদি এই পাতার রশ খেতে পারেন তাহলে আপনি এই রোগ থেকে রক্ষা পাবেন, আর আপনার যদি এমন রোগ না থাকে তবুও আপনি এই পাতা খেতে পারেন কেননা এই পাতা খেলে ভবিষ্যতেও আপনার পাইলটস রোগ হবেনা। অনেকে ডায়রিয়া আমাশয় ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকেন সেই ক্ষেত্রেও নিয়মিত পাথর চুনা পাতা খেতে পারলে খুব তারাতাড়ি আপনার শরীর থেকে জীবাণু বের হয়ে যাবে।



পাথর চুনা পাতা খাবার নিয়ম


আপনার যদি কিডনিতে সমস্যা থাকে তাহলে এই পাতা আপনার দিনে দুইবার খেতে হবে, একবার খাবেন সকালে খালি পেটে আরেকবার খাবেন সন্ধার সময়, অবশ্যই দুটি করে পাতা চিবিয়ে খাবেন।


যদি আপনার ঠান্ডা জনিত সমস্যা থাকে যেমন সর্দি তাহলে আপনি দুইটা পাথর চুনা পাতার রশের সাথে একটু মধু মিশিয়ে খাবেন। জন্ডিস থেকে রক্ষা পেতে আপনি নিয়মিত সকালে ৩/৪ টি পাতা খাবেন, আপনার শরীরের জ্বালা পোড়ার জন্যও সকালবেলা এই পাতা খাবেন।


পাতা খাওয়ার সময় অবশ্যই কুসুম গরম পানি দিয়ে ধোয়ে নেন কেননা যদি পাতার মধ্যে কোনো প্রকার জীবাণু থাকে তাহলে আপনার শরীরের ক্ষতি হতে পারে, তাৎখনিক গাছ থেকে পাতা ছিড়ে খাওয়ার চেষ্টা করবেন। আর যে কোনো রোগের জন্যই আপনি এই পাতা খেতে পারেন তবে ৩/৪ টি করে পাতা খাওয়ার চেষ্টা করবেন।



পাথর চুনা পাতা কোথায় পাওয়া যায়


পাথর চুনা পাতা সাধারণত সব জায়গায় পাওয়া যায় না, সেই ক্ষেত্রে আপনি খুঁজে দেখবেন আপনার বাড়ির আশেপাশে, তবুও যদি আপনি না পান তাহলে বাজার থেকে একটা পাথর চুনা পাতার গাছ কিনে আনুন, এরপর আপনি সুবিধা মতো লাগিয়ে দেন, এমন জায়গায় গাছটা লাগাবেন যেখানে মুটামুটি সূর্যের আলো আসে


আর হ্যা আপনি যদি একবার এই গাছ কিনে আনেন তাহলে আর কোনো সময় আপনার পাথর চুনা পাতার অভাব হবেনা কেননা এটা এমন একটি গাছ যেটার পাতা থেকে গাছ জন্ম নেয়, আপনি একটা পাতাকে ছিড়ে গাছের নিছে ফেলে রাখেন দেখবেন প্রত্যেকটা ছিড়া পাতা থেকে এক একটা গাছ জন্ম নিবে। 

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال