ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা | ulot kombol gaser upokarita

 ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা | ulot kombol gaser upokarita
ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা | ulot kombol gaser upokarita  আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা সম্পর্কে। এই গাছটির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত কিন্তু এই গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা, এই গাছের অবিশ্বাস্য কিছু উপকারিতা ও গুনাগুন আপনাদের সামনে তুলে ধরবো, আশাকরি আপনাদের অনেক উপকার হবে।  ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা  ওলট কম্বল গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে, যেমন মহিলাদের অনিয়মিত রিতু স্রাব, সাদা স্রাব, অনিয়মিত মাসিক, জরায়ুতে ব্যথা সহ আরো বিভিন্ন রোগের ঔষধ হলো এই ওলট কম্বল গাছে, এটি পেটের ক্রিমিকে ধ্বংস করে দেয়, অনিদ্রা দূর করবে, সর্দি জ্বর ও আমাশয়ও দূর করে দেয়। হাপানি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ওলট কম্বলের গুরুত্ব বা বল্লেই না হয়, এই গাছ চুল পরা বন্ধ করে, চুলের গোড়াকে করে মজবুত ও চুলকে করে তুলে চকচকে কালো। আরেকটা কথা না বল্লেই না হয় এই ওলট কম্বল গাছ আপনার যৌবন অর্থাৎ তারুন্যকে ধরে রাখার জন্য এর গুরুত্ব অপরিসীম, আপনার বয়স বৃদ্ধি পাবে কিন্তু আপনার যৌবনকে ধরে রাখবে এই গাছ। মানব জীবনে এইসব রোগ ছাড়াও আরো অনেক অনেক রোগের ঔষধ হলো এই গাছ, যা আমাদেরও হয়তো জানার বাহিরে।  কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য উলট কম্বল গাছের উপকারিতা  কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে উলট কম্বল আপনি ব্যবহার করুন, কেননা উলট কম্বল গাছ দ্বারা যে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এর প্রমাণ হচ্ছে বড় বড় চিকিৎসক, তারা গবেষণা করে এমনটিই জানিয়েছেন। যাদের পায়খানা কষা হয় এবং পায়খানা করতে কষ্ট হয় এমনকি শরীরের মাত্রা ঠিক রাখতেও উলট কম্বল গাছের উপকারিতা অপরিসীম। তো আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পেতে উলট কম্বল গাছের খোশা গুড়ো করে এক গ্লাস দুধের সাথে মিশান চাইলে আপনি চিনিও মিশাতে পারেন তারপর রাতে ঘুমানোর পূর্বে খেয়ে ফেলুন, এভাবে দশ থেকে পনেরো দিন আপনি এই উলট কম্বল গাছের খোশা সেবন করলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।  উলট কম্বল গাছের বীজের উপকারিতা  যাদের শুক্রতার রোগ রয়েছে, যেমন শুক্রাণু খুব পাতলা অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে যায় তারা যদি প্রতিদিন রাতে বিশ থেকে পঁচিশটি উলট কম্বলের বীজ খেতে পারে তাহলে শুক্রাণু অবশ্যই ঘন হয়ে যাবে। যাদের স্বপ্নদোষের সমস্যা অর্থাৎ ঘন ঘন স্বপ্নদোষের কারনে শরীর দূর্বল হয়ে গেছে চেহেরা ভেঙে গেছে চোখ গর্তের মধ্যে পরে গেছে  তারাও এই উলট কম্বল গাছের বীজ খেতে পারেন। যাদের ধাতুর সমস্যা আছে অর্থাৎ লিঙ্গ উত্থান হয় না, বা খুব দ্রুতই বীর্যপাত হয়ে যায় স্রী সহবাসে আনন্দ লাভ করতে পারেন না, এক কথায় যারা বিবাহিত জীবনেও অসুখী, তাদের জন্য এই উলট কম্বলের বীজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ভেষজ তারা এটা খাওয়ার সাথে সাথেই ফলাফল পাবে  এবং অন্য কোনো বাজারের ঔষধ পর্যন্ত খাওয়া ছাড়াই লিঙ্গ উত্থান ও দ্রুত বীর্যপাত এই সমস্ত রোগ থেকে রক্ষা পাবেন।  আমাদের দেশের প্রায় কমন সমস্যা দ্রুত বীর্যপাত যেই সমস্যায় কিনা অনেক পুরুষরাই ভুগতেছেন, তো তারা এই উলট কম্বল গাছের বীজ যদি প্রতিদিন নিয়মিত সকালে এবং রাতে এমনি বা পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে একদম অল্প সময়েই দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। যাদের লিঙ্গ একদম শীতিল তারাও এটা খেতে পারেন, অবিবাহিত যারা বিয়ের আগেই এই সমস্যায় ভুগছেন তারা এই উলট কম্বলের বীজ সেবন ১০০% আপনি সুস্থ হবেন ইনশাআল্লাহ।  যেই সমস্ত মহিলাদের নিয়ম ছাড়া সাদা স্রাব, ঋতুস্রাব তারা এই বীজ সকালে বাসি পেটে চিবিয়ে খেতে পারেন। পুরুষ এবং মহিলা যাদের নাকি প্রস্রাবের সময় জ্বালা পোড়া হয়, প্রস্রাব করার সময় শির শির করে তারা এই উলট কম্বলের বীজ সেবন করুন। অনেকেরই দেখা যায় শরীর জ্বালা পোড়া সহ হাত পা চুলকায় তারাও একই নিয়মে এই বীজ সেবন করতে পারেন।  প্রাণীদের ক্ষেত্রে উলট কম্বলের উপকারিতা  এই উলট কম্বল গাছ শুধু মানুষের উপকারের জন্য ব্যবহার করা হয় বিষয়টি কিন্তু এমননা বরং এই গাছের উপকারিতা প্রাণীদের ক্ষেত্রেও রয়েছে। গরু ছাগল হাস মুরগী সহ আরো বিভিন্ন পালিত পশুদের যদি পাতলা পায়খানা, জ্বর ঠান্ডা, হাপানি ইত্যাদি রোগ দেখা দেয় তাহলে আপনি পশুদের এই উলট কম্বলের গাছের পাতা খাওয়াতে পারলে প্রাণীরাও সুস্থ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।  উলট কম্বল গাছের ডাল খাওয়ার নিয়ম  বন্ধুরা আপনারা যদি উলট কম্বল গাছের বীজ না পেয়ে থাকেন তাহলে এই গাছের ডাল সেবন করুন। আপনি কয়েকটি ডাল ছিড়ে আনুন তারপর ভালোভাবে ধোয়ে ডালগুলো কুচি কুচি করে কেটে রাত্রিবেলায় একটি বাটির মধ্যে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন, সকাল বেলা ডাল গুলোকে ভালোভাবে কচলাবেন তারপর দেখবেন পানিটা আাটালো আটালো হয়ে গেছে, তখন আপনি আশ গুলোকে উঠিয়ে ভালোভাবে চেকে নেন, তারপর আপনি চাইলে এটার সাথে চিনি বা মিশ্রি মিশাতে পারেন অন্যতায় এভাবেই খেয়ে ফেলুন, তবে চিনি ছাড়া খেতে পারলে বেশি উপকার পাবেন।  উলট কম্বল গাছ কোথায় পাওয়া যায়?  এই উলট কম্বল গাছটি অন্যান্য গাছের মতো সব জায়গায় পাওয়া যায়না, এই গাছটির প্রতি আমরা গুরুত্ব দেইনা বলেই এটি বেশি পাওয়া যায়না। তো আপনি যদি গ্রাম অঞ্চলে থাকেন তাহলে রাস্তার আশেপাশে, পুকুর পাড়ে খুজলে আপনি গাছটি পেয়ে যাবেন, আর আপনি যদি শহরে থাকেন সেই ক্ষেত্রে আপনি গ্রামের দিকে রাস্তার পাশে খুজে দেখবেন, পরিশেষে আবারও বলছি এই গাছের গুরুত্ব কিন্তু অপরিসীম।

আজকে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা সম্পর্কে। এই গাছটির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত কিন্তু এই গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা, এই গাছের অবিশ্বাস্য কিছু উপকারিতা ও গুনাগুন আপনাদের সামনে তুলে ধরবো, আশাকরি আপনাদের অনেক উপকার হবে।


ওলট কম্বল গাছের উপকারিতা


ওলট কম্বল গাছের অনেক উপকারিতা রয়েছে, যেমন মহিলাদের অনিয়মিত রিতু স্রাব, সাদা স্রাব, অনিয়মিত মাসিক, জরায়ুতে ব্যথা সহ আরো বিভিন্ন রোগের ঔষধ হলো এই ওলট কম্বল গাছে, এটি পেটের ক্রিমিকে ধ্বংস করে দেয়, অনিদ্রা দূর করবে, সর্দি জ্বর ও আমাশয়ও দূর করে দেয়। হাপানি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ওলট কম্বলের গুরুত্ব বা বল্লেই না হয়, এই গাছ চুল পরা বন্ধ করে, চুলের গোড়াকে করে মজবুত ও চুলকে করে তুলে চকচকে কালো।


আরেকটা কথা না বল্লেই না হয় এই ওলট কম্বল গাছ আপনার যৌবন অর্থাৎ তারুন্যকে ধরে রাখার জন্য এর গুরুত্ব অপরিসীম, আপনার বয়স বৃদ্ধি পাবে কিন্তু আপনার যৌবনকে ধরে রাখবে এই গাছ। মানব জীবনে এইসব রোগ ছাড়াও আরো অনেক অনেক রোগের ঔষধ হলো এই গাছ, যা আমাদেরও হয়তো জানার বাহিরে।


কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য উলট কম্বল গাছের উপকারিতা


কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে উলট কম্বল আপনি ব্যবহার করুন, কেননা উলট কম্বল গাছ দ্বারা যে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এর প্রমাণ হচ্ছে বড় বড় চিকিৎসক, তারা গবেষণা করে এমনটিই জানিয়েছেন। যাদের পায়খানা কষা হয় এবং পায়খানা করতে কষ্ট হয় এমনকি শরীরের মাত্রা ঠিক রাখতেও উলট কম্বল গাছের উপকারিতা অপরিসীম। তো আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রক্ষা পেতে উলট কম্বল গাছের খোশা গুড়ো করে এক গ্লাস দুধের সাথে মিশান চাইলে আপনি চিনিও মিশাতে পারেন তারপর রাতে ঘুমানোর পূর্বে খেয়ে ফেলুন, এভাবে দশ থেকে পনেরো দিন আপনি এই উলট কম্বল গাছের খোশা সেবন করলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।

উলট কম্বল গাছের বীজের উপকারিতা


যাদের শুক্রতার রোগ রয়েছে, যেমন শুক্রাণু খুব পাতলা অল্পতেই বীর্যপাত হয়ে যায় তারা যদি প্রতিদিন রাতে বিশ থেকে পঁচিশটি উলট কম্বলের বীজ খেতে পারে তাহলে শুক্রাণু অবশ্যই ঘন হয়ে যাবে। যাদের স্বপ্নদোষের সমস্যা অর্থাৎ ঘন ঘন স্বপ্নদোষের কারনে শরীর দূর্বল হয়ে গেছে চেহেরা ভেঙে গেছে চোখ গর্তের মধ্যে পরে গেছে  তারাও এই উলট কম্বল গাছের বীজ খেতে পারেন।


যাদের ধাতুর সমস্যা আছে অর্থাৎ লিঙ্গ উত্থান হয় না, বা খুব দ্রুতই বীর্যপাত হয়ে যায় স্রী সহবাসে আনন্দ লাভ করতে পারেন না, এক কথায় যারা বিবাহিত জীবনেও অসুখী, তাদের জন্য এই উলট কম্বলের বীজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ভেষজ তারা এটা খাওয়ার সাথে সাথেই ফলাফল পাবে  এবং অন্য কোনো বাজারের ঔষধ পর্যন্ত খাওয়া ছাড়াই লিঙ্গ উত্থান ও দ্রুত বীর্যপাত এই সমস্ত রোগ থেকে রক্ষা পাবেন।


 আমাদের দেশের প্রায় কমন সমস্যা দ্রুত বীর্যপাত যেই সমস্যায় কিনা অনেক পুরুষরাই ভুগতেছেন, তো তারা এই উলট কম্বল গাছের বীজ যদি প্রতিদিন নিয়মিত সকালে এবং রাতে এমনি বা পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে একদম অল্প সময়েই দ্রুত বীর্যপাত থেকে মুক্তি পাবেন। যাদের লিঙ্গ একদম শীতিল তারাও এটা খেতে পারেন, অবিবাহিত যারা বিয়ের আগেই এই সমস্যায় ভুগছেন তারা এই উলট কম্বলের বীজ সেবন ১০০% আপনি সুস্থ হবেন ইনশাআল্লাহ।


যেই সমস্ত মহিলাদের নিয়ম ছাড়া সাদা স্রাব, ঋতুস্রাব তারা এই বীজ সকালে বাসি পেটে চিবিয়ে খেতে পারেন। পুরুষ এবং মহিলা যাদের নাকি প্রস্রাবের সময় জ্বালা পোড়া হয়, প্রস্রাব করার সময় শির শির করে তারা এই উলট কম্বলের বীজ সেবন করুন। অনেকেরই দেখা যায় শরীর জ্বালা পোড়া সহ হাত পা চুলকায় তারাও একই নিয়মে এই বীজ সেবন করতে পারেন।


প্রাণীদের ক্ষেত্রে উলট কম্বলের উপকারিতা


এই উলট কম্বল গাছ শুধু মানুষের উপকারের জন্য ব্যবহার করা হয় বিষয়টি কিন্তু এমননা বরং এই গাছের উপকারিতা প্রাণীদের ক্ষেত্রেও রয়েছে। গরু ছাগল হাস মুরগী সহ আরো বিভিন্ন পালিত পশুদের যদি পাতলা পায়খানা, জ্বর ঠান্ডা, হাপানি ইত্যাদি রোগ দেখা দেয় তাহলে আপনি পশুদের এই উলট কম্বলের গাছের পাতা খাওয়াতে পারলে প্রাণীরাও সুস্থ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।


উলট কম্বল গাছের ডাল খাওয়ার নিয়ম


বন্ধুরা আপনারা যদি উলট কম্বল গাছের বীজ না পেয়ে থাকেন তাহলে এই গাছের ডাল সেবন করুন। আপনি কয়েকটি ডাল ছিড়ে আনুন তারপর ভালোভাবে ধোয়ে ডালগুলো কুচি কুচি করে কেটে রাত্রিবেলায় একটি বাটির মধ্যে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখুন, সকাল বেলা ডাল গুলোকে ভালোভাবে কচলাবেন তারপর দেখবেন পানিটা আাটালো আটালো হয়ে গেছে, তখন আপনি আশ গুলোকে উঠিয়ে ভালোভাবে চেকে নেন, তারপর আপনি চাইলে এটার সাথে চিনি বা মিশ্রি মিশাতে পারেন অন্যতায় এভাবেই খেয়ে ফেলুন, তবে চিনি ছাড়া খেতে পারলে বেশি উপকার পাবেন।

উলট কম্বল গাছ কোথায় পাওয়া যায়?


এই উলট কম্বল গাছটি অন্যান্য গাছের মতো সব জায়গায় পাওয়া যায়না, এই গাছটির প্রতি আমরা গুরুত্ব দেইনা বলেই এটি বেশি পাওয়া যায়না। তো আপনি যদি গ্রাম অঞ্চলে থাকেন তাহলে রাস্তার আশেপাশে, পুকুর পাড়ে খুজলে আপনি গাছটি পেয়ে যাবেন, আর আপনি যদি শহরে থাকেন সেই ক্ষেত্রে আপনি গ্রামের দিকে রাস্তার পাশে খুজে দেখবেন, পরিশেষে আবারও বলছি এই গাছের গুরুত্ব কিন্তু অপরিসীম।


Previous Post Next Post

نموذج الاتصال