কোন মেয়ে বিয়ে করা উচিত

কোন মেয়ে বিয়ে করা উচিত  সর্বসম্মতিক্রমে বিধবা মেয়ের থেকে কুমারী মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। তবে কোন কোন সময় বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত মেয়েকেও বিয়ে করা হয়, এবং সেই বিয়েটা যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নিকটবর্তী লাভের জন্য করা হয়, তবে বিধবা ও তালাকপ্রাপ্তা নারী কেও বিয়ে করা উত্তম।  হযরত জাবের বর্ণনা করেন আমি একবার রাসূল সা: এর সাথে এক যুদ্বে গেছিলাম এবং যুদ্ধ থেকে ফেরার পর আমরা যখন মদিনার কাছাকাছি আসলাম, তখন আমি রাসূল সা: কে জিজ্ঞাসা করলাম, হে আল্লাহর রাসূল আমাকে কি মদিনায় প্রবেশের অনুমতি দিবেন কেননা আমি নতুন বিবাহ করেছি। তখন রাসূল সা: বললেন তুমি কি বিয়ে করে ফেলেছ নাকি?? তখন আমি বললাম হা, তখন আবার রাসুল বললেন তুমি কেমন মেয়েকে বিয়ে করেছো?  তখন আমি বললাম আমি বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছি। তখন রাসূল বললেন কেন তুমি বিধবা মেয়েকে বিয়ে করলে তুমি একজন কুমারী মেয়েকে বিবাহ করতে পারতে। সেও তোমার সাথে আনন্দ করত তুমিও তার সাথে আনন্দ করতে।  জাবের রা: বলেন তার পিতা ওহুদ যুদ্ধে গিয়ে শহীদ হয়েছিলেন, এবং তিনি এক পুত্র এবং 9 জন মেয়ে রেখে গেছেন, এর মধ্যে তিন মেয়ে বিবাহিত এবং ছয় জন মেয়ের বিবাহ হয় নাই। এবং তারা খুব ছোট ছিল আর সেই হিসেবে হযরত জাবের একজন বিধবা মেয়েকে বিবাহ করেছে, যাতে করে তাদের ছোট বোনদেরকে দেখাশোনা করতে পারে, এবং উপযুক্ত হওয়ার পর বিবাহ দিতে পারে।  উপরের হাদিস দ্বারা আমরা বুঝতে পারলাম যে বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত মেয়ের থেকে কুমারী মেয়েকে বিবাহ করা উত্তম কাজ। এছাড়া ত্বিবি রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন বিধবা নারী দেখা যায় যে তার পূর্বের স্বামীর সাথে মেলামেশা করে কঠোর হৃদয়ের অধিকারী হয়ে গেছে, ফলে ফলে নতুন স্বামীর ক্ষেত্রে ভালোবাসা ও মহব্বত কমে যায। অন্য আরেকটি হাদিসে এসেছে রাসূল সা: বলেছেন তোমরা কুমারী একটি মেয়েকে বিবাহ করো, কেননা তারা নিজ নিজ স্বামীদেরকে অধিক মহব্বত করে ও ভালোবাসে।  কোন কোন গুণ দেখে মেয়েদের বিয়ে করা উচিত  সাধারণত চারটি গুণ দেখে মেয়েদেরকে বিয়ে উচিত। ১/ ধনসম্পদ ২/ বংশ মর্যাদা ৩/ সৌন্দর্য ৪/ ও ধর্মপরায়ণতা অর্থাৎ দ্বীনদারিত্ব।  ১/ ধন সম্পদ, কোন মেয়েকে বিবাহ করার সময় তার ধন সম্পদ অর্থাৎ টাকা-পয়সা ইত্যাদি দিকে খেয়াল রাখা উচিত। আপনি যদি টাকা পয়সা আছে এমন একটা মেয়েকে বিবাহ করেন তাহলে দেখা যাবে আপনার অনেক কিছুই সহজ হয়ে যাবে, তারা আপনাকে অনেক ব্যাপারে হেল্প করতে পারবে ইত্যাদি।  ২/ বিবাহ করার সময় আপনি বংশমর্যাদা দেখে বিবাহ করবেন। তাদের বংশমর্যাদা কতটুকু আছে বংশের কারণে অনেক সময় অনেক কিছু হয়ে থাকে, যেমন আমরা গ্রাম্য ভাসায় একটা কথা বলি যে, মা গুনে মেয়ে সুতরাং বিয়ে করার সময় মেয়ের মামার বাড়ি সম্পর্কে ভালোভাবে যাচাই করবেন, কেননা যদি তাদের বংশ ভালো থাকে তাহলে মেয়ে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, এই বিষয়টির উপর গুরুত্ব দেয়া উচিত।  ৩/ বিয়ে করার ক্ষেত্রে আমরা সবচেয়ে বেশি যেটাকে প্রাধান্য দেই সেটা হচ্ছে সৌন্দর্য, অর্থাৎ আমরা সাধারণত সৌন্দর্য দেখেই বিবাহ করে ফেলি, তবে দেখেশুনে বিয়ে করাটাই ভালো এতে সংসারিক জীবনে সুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা আপনি যদি আপনার মন মত বিয়ে করতে না পারেন পরবর্তীতে আপনার সংসার জীবনে অশান্তির সৃষ্টি হবে সেই ক্ষেত্রে বিবেচনা করে সুন্দর্ পূর্ণ মেয়ে বিবাহ করুন।  ৪/ সবশেষে আসছে ধর্মপরায়ণতা অর্থাৎ দ্বীনদারীত্ব অর্থাৎ মেয়ে ইসলাম সম্পর্কে অবগত আছে কিনা সেই বিষয়টা লক্ষ্য রাখবেন। নামাজ-কালাম আচার ব্যবহার প্রয়োজনীয় সূরা, মাসলা মাসায়েল ইত্যাদি সম্পর্কে কতটুকু জানে, এবং এই সমস্ত প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো দেখে বিবাহ করবেন।  অধিকাংশ উলামায়ে কেরামের মতে উপরের এই চারটি গুণ থেকেই মেয়েকে সিলেক্ট করতে হবে। তবে সমস্ত ওলামায়ে কেরাম একমত ধর্মপরায়ণ ও দ্বীনদারীত্ব মেয়েকে বিবাহ করা, আপনার অন্যান্য কারণ গুলো যদি নাও থাকে সেক্ষেত্রে আপনি দ্বীনদারীত্ব মেয়েকে বিয়ে করবেন। অর্থ না থাকলেও জীবনে সুখী হওয়া যায়, ভালো বংশ থেকেও খারাপ মেয়ে জন্ম হয় আবার দেখা যায় খারাপ বংশ থেকেও ভালো মেয়ে জন্ম নেয়। সেই ক্ষেত্রে আপনি বংশর দিকে না তাকালেও পারেন।  আর অনেকেই শুধু সৌন্দর্য দেখে মেয়েদেরকে বিবাহ করে, যার কারণে এখন বর্তমানে দেখা যায় ডিভোর্সের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে, সংসারের মধ্যে কোন শান্তি নাই। সেই ক্ষেত্রে ধর্মপরায়ণতা ও দ্বীনদারিত্ব কেই আপনাকে প্রাধান্য দিতে হবে।    যদি দ্বীনদারিত্ব এই গুণটি পাওয়া যায় তাহলে চোখ বুঝে তাকে বিবাহ করুন, কেননা শান্তি এক জিনিস সংসার করা আরেক জিনিস, জীবনে যদি শান্তি না থাকে তাহলে কিসের জন্য বিবাহ করবেন। সুতরাং অবশ্যই অবশ্যই আপনি একজন চরিত্রবান ও আল্লাহ ভীরু ফরহেজগার মেয়েকে বিবাহ করবেন।  মেয়ের অর্থ পয়সা আছে কিন্তু দ্বীন সম্পর্কে অজ্ঞ তাহলে এই মেয়েকে আপনি বাতিল করুন, মেয়ের বংশমর্যাদা ভালো কিন্তু বেপর্দা ভাবে চলাফেরা করে দ্বীন সম্পর্কে এতটা বুঝেনা এই মেয়ে কেও আপনি বাতিল করেন। মেয়ে অনেক সুন্দর কিন্তু তার ভিতরে আল্লাহর ভয় নেই তাহলে এই মেয়ে কেউ আপনি বিবাহ করবেন না। আপনি এমন একটা মেয়েকে বিবাহ করবেন যে নাকি আল্লাহকে ভয় করে, ভয় করে ওই দিনের যেই দিন সবাইকে একত্রিত করা হবে কাল হাশরের ময়দানে। অন্য কোন গুন না থাক শুধু ফরহেজগারিতা এই গুনটি যদি থাকে মেয়ের মধ্যে তাহলেই আপনি তাকে বিবাহ করুন, এবং এই মেয়েকে বিবাহ করার মাধ্যমে আপনার জীবনের সুখ শান্তি আসবে।  কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত  সাধারণত কম বয়সী মেয়েদেরকেই বিয়ে করা ভালো, যেমন ধরতে পারেন ১৫ থেকে ২০ এর ভিতরে মেয়েদেরকে বিবাহ করা ভালো, কেননা পুরুষের যৌবন সব সময় থাকে কিন্তু মেয়েরা প্রায় ৪৫-৫০ বছরের ভিতরেই বাঞ্জা হয়ে যায় অর্থাৎ সন্তান ধারণ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাছাড়া অন্যান্য দিক লক্ষ্য করেও কম বয়সী মেয়েদেরকেই বিয়ে করা উত্তম।

সর্বসম্মতিক্রমে বিধবা মেয়ের থেকে কুমারী মেয়েকে বিয়ে করা উচিত। তবে কোন কোন সময় বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত মেয়েকেও বিয়ে করা হয়, এবং সেই বিয়েটা যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি ও নিকটবর্তী লাভের জন্য করা হয়, তবে বিধবা ও তালাকপ্রাপ্তা নারী কেও বিয়ে করা উত্তম।

কোন মেয়ে বিয়ে করা উচিত

হযরত জাবের বর্ণনা করেন আমি একবার রাসূল সা: এর সাথে এক যুদ্বে গেছিলাম এবং যুদ্ধ থেকে ফেরার পর আমরা যখন মদিনার কাছাকাছি আসলাম, তখন আমি রাসূল সা: কে জিজ্ঞাসা করলাম, হে আল্লাহর রাসূল আমাকে কি মদিনায় প্রবেশের অনুমতি দিবেন কেননা আমি নতুন বিবাহ করেছি। তখন রাসূল সা: বললেন তুমি কি বিয়ে করে ফেলেছ নাকি??

তখন আমি বললাম হা, তখন আবার রাসুল বললেন তুমি কেমন মেয়েকে বিয়ে করেছো? তখন আমি বললাম আমি বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছি। তখন রাসূল বললেন কেন তুমি বিধবা মেয়েকে বিয়ে করলে তুমি একজন কুমারী মেয়েকে বিবাহ করতে পারতে। সেও তোমার সাথে আনন্দ করত তুমিও তার সাথে আনন্দ করতে।

জাবের রা: বলেন তার পিতা ওহুদ যুদ্ধে গিয়ে শহীদ হয়েছিলেন, এবং তিনি এক পুত্র এবং 9 জন মেয়ে রেখে গেছেন, এর মধ্যে তিন মেয়ে বিবাহিত এবং ছয় জন মেয়ের বিবাহ হয় নাই। এবং তারা খুব ছোট ছিল আর সেই হিসেবে হযরত জাবের একজন বিধবা মেয়েকে বিবাহ করেছে, যাতে করে তাদের ছোট বোনদেরকে দেখাশোনা করতে পারে, এবং উপযুক্ত হওয়ার পর বিবাহ দিতে পারে।

উপরের হাদিস দ্বারা আমরা বুঝতে পারলাম যে বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত মেয়ের থেকে কুমারী মেয়েকে বিবাহ করা উত্তম কাজ। এছাড়া ত্বিবি রহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন বিধবা নারী দেখা যায় যে তার পূর্বের স্বামীর সাথে মেলামেশা করে কঠোর হৃদয়ের অধিকারী হয়ে গেছে, ফলে ফলে নতুন স্বামীর ক্ষেত্রে ভালোবাসা ও মহব্বত কমে যায। অন্য আরেকটি হাদিসে এসেছে রাসূল সা: বলেছেন তোমরা কুমারী একটি মেয়েকে বিবাহ করো, কেননা তারা নিজ নিজ স্বামীদেরকে অধিক মহব্বত করে ও ভালোবাসে।

কোন কোন গুণ দেখে মেয়েদের বিয়ে করা উচিত

সাধারণত চারটি গুণ দেখে মেয়েদেরকে বিয়ে উচিত। ১/ ধনসম্পদ ২/ বংশ মর্যাদা ৩/ সৌন্দর্য ৪/ ও ধর্মপরায়ণতা অর্থাৎ দ্বীনদারিত্ব।

১/ ধন সম্পদ, কোন মেয়েকে বিবাহ করার সময় তার ধন সম্পদ অর্থাৎ টাকা-পয়সা ইত্যাদি দিকে খেয়াল রাখা উচিত। আপনি যদি টাকা পয়সা আছে এমন একটা মেয়েকে বিবাহ করেন তাহলে দেখা যাবে আপনার অনেক কিছুই সহজ হয়ে যাবে, তারা আপনাকে অনেক ব্যাপারে হেল্প করতে পারবে ইত্যাদি।

২/ বিবাহ করার সময় আপনি বংশমর্যাদা দেখে বিবাহ করবেন। তাদের বংশমর্যাদা কতটুকু আছে বংশের কারণে অনেক সময় অনেক কিছু হয়ে থাকে, যেমন আমরা গ্রাম্য ভাসায় একটা কথা বলি যে, মা গুনে মেয়ে সুতরাং বিয়ে করার সময় মেয়ের মামার বাড়ি সম্পর্কে ভালোভাবে যাচাই করবেন, কেননা যদি তাদের বংশ ভালো থাকে তাহলে মেয়ে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, এই বিষয়টির উপর গুরুত্ব দেয়া উচিত।

৩/ বিয়ে করার ক্ষেত্রে আমরা সবচেয়ে বেশি যেটাকে প্রাধান্য দেই সেটা হচ্ছে সৌন্দর্য, অর্থাৎ আমরা সাধারণত সৌন্দর্য দেখেই বিবাহ করে ফেলি, তবে দেখেশুনে বিয়ে করাটাই ভালো এতে সংসারিক জীবনে সুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা আপনি যদি আপনার মন মত বিয়ে করতে না পারেন পরবর্তীতে আপনার সংসার জীবনে অশান্তির সৃষ্টি হবে সেই ক্ষেত্রে বিবেচনা করে সুন্দর্ পূর্ণ মেয়ে বিবাহ করুন।

৪/ সবশেষে আসছে ধর্মপরায়ণতা অর্থাৎ দ্বীনদারীত্ব অর্থাৎ মেয়ে ইসলাম সম্পর্কে অবগত আছে কিনা সেই বিষয়টা লক্ষ্য রাখবেন। নামাজ-কালাম আচার ব্যবহার প্রয়োজনীয় সূরা, মাসলা মাসায়েল ইত্যাদি সম্পর্কে কতটুকু জানে, এবং এই সমস্ত প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো দেখে বিবাহ করবেন।

অধিকাংশ উলামায়ে কেরামের মতে উপরের এই চারটি গুণ থেকেই মেয়েকে সিলেক্ট করতে হবে। তবে সমস্ত ওলামায়ে কেরাম একমত ধর্মপরায়ণ ও দ্বীনদারীত্ব মেয়েকে বিবাহ করা, আপনার অন্যান্য কারণ গুলো যদি নাও থাকে সেক্ষেত্রে আপনি দ্বীনদারীত্ব মেয়েকে বিয়ে করবেন। অর্থ না থাকলেও জীবনে সুখী হওয়া যায়, ভালো বংশ থেকেও খারাপ মেয়ে জন্ম হয় আবার দেখা যায় খারাপ বংশ থেকেও ভালো মেয়ে জন্ম নেয়। সেই ক্ষেত্রে আপনি বংশর দিকে না তাকালেও পারেন।

আর অনেকেই শুধু সৌন্দর্য দেখে মেয়েদেরকে বিবাহ করে, যার কারণে এখন বর্তমানে দেখা যায় ডিভোর্সের সংখ্যা অনেক বেড়ে গেছে, সংসারের মধ্যে কোন শান্তি নাই। সেই ক্ষেত্রে ধর্মপরায়ণতা ও দ্বীনদারিত্ব কেই আপনাকে প্রাধান্য দিতে হবে। যদি দ্বীনদারিত্ব এই গুণটি পাওয়া যায় তাহলে চোখ বুঝে তাকে বিবাহ করুন, কেননা শান্তি এক জিনিস সংসার করা আরেক জিনিস, জীবনে যদি শান্তি না থাকে তাহলে কিসের জন্য বিবাহ করবেন। সুতরাং অবশ্যই অবশ্যই আপনি একজন চরিত্রবান ও আল্লাহ ভীরু ফরহেজগার মেয়েকে বিবাহ করবেন।

মেয়ের অর্থ পয়সা আছে কিন্তু দ্বীন সম্পর্কে অজ্ঞ তাহলে এই মেয়েকে আপনি বাতিল করুন, মেয়ের বংশমর্যাদা ভালো কিন্তু বেপর্দা ভাবে চলাফেরা করে দ্বীন সম্পর্কে এতটা বুঝেনা এই মেয়ে কেও আপনি বাতিল করেন। মেয়ে অনেক সুন্দর কিন্তু তার ভিতরে আল্লাহর ভয় নেই তাহলে এই মেয়ে কেউ আপনি বিবাহ করবেন না।

আপনি এমন একটা মেয়েকে বিবাহ করবেন যে নাকি আল্লাহকে ভয় করে, ভয় করে ওই দিনের যেই দিন সবাইকে একত্রিত করা হবে কাল হাশরের ময়দানে। অন্য কোন গুন না থাক শুধু ফরহেজগারিতা এই গুনটি যদি থাকে মেয়ের মধ্যে তাহলেই আপনি তাকে বিবাহ করুন, এবং এই মেয়েকে বিবাহ করার মাধ্যমে আপনার জীবনের সুখ শান্তি আসবে।

কোন বয়সের মেয়ে বিয়ে করা উচিত

সাধারণত কম বয়সী মেয়েদেরকেই বিয়ে করা ভালো, যেমন ধরতে পারেন ১৫ থেকে ২০ এর ভিতরে মেয়েদেরকে বিবাহ করা ভালো, কেননা পুরুষের যৌবন সব সময় থাকে কিন্তু মেয়েরা প্রায় ৪৫-৫০ বছরের ভিতরেই বাঞ্জা হয়ে যায় অর্থাৎ সন্তান ধারণ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাছাড়া অন্যান্য দিক লক্ষ্য করেও কম বয়সী মেয়েদেরকেই বিয়ে করা উত্তম।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال