সামুদ জাতি কারা? সামুদ জাতির ধ্বংসের ইতিহাস

সামুদ জাতি কারা? সামুদ জাতির ধ্বংসের ইতিহাস  সামুদ জাতি কারা?  হযরত নূহ আ: ও হযরত ইব্রাহিম আঃ এর মাঝখানে দুইটি জাতি ছিল, দুইজন নবীকে দুইটি জাতির কাছে প্রেরণ করা হয়েছিল এর মধ্যে একটা হচ্ছে সামুদ জাতি।   সামুদ জাতির নবী কে ছিল?  সামুদ জাতির নবী ছিল হযরত সালেহ আঃ, অর্থাৎ সামুদ জাতির কাছে আল্লাহপাক হযরত সালেহকে হেদায়েতের বাণী দিয়ে প্রেরণ করেছিলেন।   আদ জাতি ধ্বংসের প্রায় 5 থেকে 600 বছর পর সামুদ জাতির বংশ বিস্তার, তারা নিজেদেরকে নিয়ে গর্ব করতে লাগলো, তারাও মানুষদেরকে চ্যালেঞ্জ করতে লাগলো তাদের বড়ত্বতা নিয়ে। কিন্তু ইতিপূর্বে আদ জাতির ধ্বংসের কথা যদিও তাদের সামনে সবকিছু প্রকাশ তবুও তারা সেই ব্যাপারে কোন লক্ষ্য করেনা, অর্থাৎ আদ জাতির ধ্বংসকে তারা ঠাট্টা মনে করত। তারা উঁচু উঁচু পাহাড় দালান কোটা তৈরি করে, এবং পাথর সহ বিভিন্ন বানানো জিনিসের পূজা করতো।   সামুদ জাতির ধ্বংসের ইতিহাস  যখন সামুদ জাতির মানুষেরা পাথর পূজা মূর্তি পূজা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের অন্যায় কাজে লিপ্ত থাকতো, তখন আল্লাহপাক সেই সময় তাদের কাছে আল্লাহর একত্ববাদ ও তাওহীদের বাণী দিয়ে হযরত সালেহ আঃ কে প্রেরণ করলেন। হযরত সালেহ আঃ অন্যান্য নবীদের মত সামুদ জাতির কাছে প্রেরিত হওয়ার পর তাদেরকে এক আল্লাহর দাওয়াত দিলেন, দিনের সঠিক পথটাকে তাদের সামনে তুলে ধরলেন। কিন্তু পাপিষ্ট সামুদ জাতিরা সালেহ নবীর পথ অনুসরণ করলেন না বরং সালেহ নবীকে চ্যালেঞ্জ করলেন, তোমার আল্লাহ যদি তোমার মনের ইচ্ছা পূরণ করতে পারে অর্থাৎ তুমি যা চাইবে তা দিতে পারে তাহলে আমরা তোমার প্রতি ঈমান আনব। যখনই সালেহ নবী দোয়া করার জন্য হাত তুলে তখন তারা বলে না আমরা যা চাইবো আমাদের মনের আশা যদি পূরণ কর তাহলেই আমরা তোমার প্রতি ঈমান আনব, তখন নবী বললেন তোমরা কি চাও তখন তারা বলল ওই পাহাড়ের ভিতর থেকে একটা গর্ভধারিণী উট বের করে দেখাও, তাহলে আমরা তুমি এবং তোমার আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন করব।  নবী যখন দোয়া করবে ঠিক সেই সময় তারা বলে না না পাহাড়ের ভিতর উট থাকতে পারে বরং তুমি  তোমার আল্লাহকে বল ওই যে একটা পাথর পড়ে আছে ওই পাথর থেকে একটা গর্ভধারিণী উঠনি বের করে দেখাতে, নবী যখন হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন তখন ঐ পাথরের পেটটা মহিলাদের পেটের নেয় বড় হতে লাগলো, এবং তাৎক্ষণিক পাথর ফেটে একটা গর্ভধারিনী উঠনি বের হয়ে সামুদ জাতির কাছে চলে আসলো। সকলেই আশ্চর্য হয়ে গেল এবং তারা আবার বলল তোমার আল্লাহকে বল এই উটনি থেকে আমাদেরকে দুধ পান করাতে। তখন সালেহ নবী আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন তাদেরকে দুধ পান করানোর জন্য, আল্লাহর নির্দেশে উঠনি দুধ দিতে লাগলো এমনকি এত পরিমাণে দুধ দিতে লাগলো যে সামুদ সম্প্রদায় যে যত কলসি বালতি ও যত রকমের বাসন নিয়ে আসছিল সবগুলো ভরে গিয়েছে সুবহানাল্লাহ।  তখন হযরত সালেহ নবী সামুদ সম্প্রদায়কে বললেন তোমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন পাথর থেকে একটি উটনি বের করে দিয়েছেন এবং তোমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দ্রুত পান করিয়েছেন সুতরাং তোমরা তোমাদের কথা অনুযায়ী আল্লাহ পাকের প্রতি ঈমান আনো এবং আমাকে আল্লাহ পাকের প্রেরিত নবী হিসেবে বিশ্বাস কর। পাপিষ্ঠা এবারও তারা ঈমান আনতে অস্বীকার করলো এবং তারা এই বলে নবীকে তুহমত দিতে লাগলো, যে এটা আল্লাহ পাকের কোন কুদরত নয় বরং এটা একটা একটা যাদুবিদ্যা এবং আপনি যাদুবিদ্যায় পারদর্শী। তখন নবী বললেন তোমাদের ধ্বংস অনিবার্য, আর আল্লাহ পাকের দেওয়া উটনি টাকে তোমরা কোনভাবেই আঘাত করবে না, যদি কেউ এইটার কোন ক্ষতি করে তাহলে আল্লাহ পাক সকলের উপরে আযাব নাজিল করবে।  সামুদ জাতি উটনীর সাথে কি করেছিল  আল্লাহর কুদরতের অতি জমিনেই চলাচল করতেছিল, কিন্তু উটনীটি যেই দিন কুয়া থেকে পানি পান করত ঐদিন কুয়ার পানি সব শুকিয়ে যেত, তাই পানি বন্টন করে দেয়া হয়েছিল যেদিন গ্রামবাসী পান নিবে ঐদিন উটনীটি পানি পান করবে না, আর যেই দিন উটনীতি পানি পান করবে ঐদিন গ্রামবাসী পানি নিবে না কিন্তু উটনি থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ নিতে পারবে যেটা পানির চাহিদা দুধ দিয়ে পূরণ করতে পারবে। কিন্তু এটা তাদের সহ্য হলো না তারা টিকে মারার জন্য পরামর্শ করল, এমনকি 9 জন নেতা মিলে উটনীটি কে মারার জন্য প্রস্তুত হলো।  আরেকটি বর্ণনায় এসেছে ওই গ্রামে দুইজন পতিতা নারী ছিল, যাদের কাছে সামুদ জাতির লোকেরা গিয়ে অপকর্ম করত তখন ওই দুই পতিতা মহিলা বলল তোমরা যদি এই উটনীতিকে মারতে না পারো তাহলে আমাদের কাছে আসতে পারবে না, তখন তারা উটনীতিকে মেরে ফেলে এবং এই খবর যখন সালেহ নবীর কাছে যায়, তখন সালে নবী এই বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কেউ কোনো কথা বলে না তখন নবী বলেন আমি আল্লাহর কাছ থেকে জেনে নিব তোমরা কে উটনীটি হত্যা করেছো। তখন তারা চিন্তা করলো আমরা যদি নবীকে মেরে ফেলি তাহলেই তো ঝামেলা শেষ, তখন তারা ডাকাত ভাড়া করল নবীকে মারার জন্য যখন নবী রাত্রে নামাজ আদায়ের জন্য উঠলো তখন তারা নবীজিকে আঘাত করলো, কিন্তু তারা আঘাত করার সাথে সাথে কে যেন তাদেরকেই উল্টা আঘাত করে, এভাবে যখন দুই দুইবার আঘাত করলো কিন্তু নবীকে মারতে পারে না, তাই তৃতীয়বার ফাইনাল করে তারা আক্রমণ করে কিন্তু আল্লাহর ফেরেশতারা তৃতীয়বার যারা মারতে আসছিল তাদেরকেই হত্যা করে ফেলে।  কূটনীতিকে হত্যা করার ফলে নবীজির কথা অনুযায়ী তাদের মুখ হলুদ হয়ে গেল এবং পরদিন তাদের মুখ লাল হয়ে গেল এর পরের দিন তাদের মুখ কালো হয়ে গেল, চতুর্থ দিন তারা শরীরের মধ্যে সুগন্ধি মেখে তারা আজাবের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো, তাদের কোন ধারণাই ছিল না যে তাদের উপর কেমন আজাব বর্ষণ হবে এবং তাদেরকে কিভাবে মারা হবে। দুপুরের সময় সূর্য যখন মাথার উপরে চলে আসে সেই সময় আকাশ থেকে বিকট একটা আওয়াজ হয়, যার ফলে সেই সমস্ত পাপিষ্ঠরা কলিজা ফেটে এক একজন এক এক জায়গায় পড়ে যায় এবং এভাবেই নির্মমভাবে তাদের মৃত্যু হয়, ইতিহাসে এই ধ্বংসাত্মক দুই জাতি আদ ও সামুদ জাতির কথা স্মরণীয় হয়ে রয়েছে এখনো।
সামুদ জাতি কারা?

হযরত নূহ আ: ও হযরত ইব্রাহিম আঃ এর মাঝখানে দুইটি জাতি ছিল, দুইজন নবীকে দুইটি জাতির কাছে প্রেরণ করা হয়েছিল এর মধ্যে একটা হচ্ছে সামুদ জাতি।

সামুদ জাতির নবী কে ছিল?

সামুদ জাতির নবী ছিল হযরত সালেহ আঃ, অর্থাৎ সামুদ জাতির কাছে আল্লাহপাক হযরত সালেহকে হেদায়েতের বাণী দিয়ে প্রেরণ করেছিলেন।

আদ জাতি ধ্বংসের প্রায় 5 থেকে 600 বছর পর সামুদ জাতির বংশ বিস্তার, তারা নিজেদেরকে নিয়ে গর্ব করতে লাগলো, তারাও মানুষদেরকে চ্যালেঞ্জ করতে লাগলো তাদের বড়ত্বতা নিয়ে। কিন্তু ইতিপূর্বে আদ জাতির ধ্বংসের কথা যদিও তাদের সামনে সবকিছু প্রকাশ তবুও তারা সেই ব্যাপারে কোন লক্ষ্য করেনা, অর্থাৎ আদ জাতির ধ্বংসকে তারা ঠাট্টা মনে করত। তারা উঁচু উঁচু পাহাড় দালান কোটা তৈরি করে, এবং পাথর সহ বিভিন্ন বানানো জিনিসের পূজা করতো।

সামুদ জাতির ধ্বংসের ইতিহাস

যখন সামুদ জাতির মানুষেরা পাথর পূজা মূর্তি পূজা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের অন্যায় কাজে লিপ্ত থাকতো, তখন আল্লাহপাক সেই সময় তাদের কাছে আল্লাহর একত্ববাদ ও তাওহীদের বাণী দিয়ে হযরত সালেহ আঃ কে প্রেরণ করলেন।

হযরত সালেহ আঃ অন্যান্য নবীদের মত সামুদ জাতির কাছে প্রেরিত হওয়ার পর তাদেরকে এক আল্লাহর দাওয়াত দিলেন, দিনের সঠিক পথটাকে তাদের সামনে তুলে ধরলেন। কিন্তু পাপিষ্ট সামুদ জাতিরা সালেহ নবীর পথ অনুসরণ করলেন না বরং সালেহ নবীকে চ্যালেঞ্জ করলেন, তোমার আল্লাহ যদি তোমার মনের ইচ্ছা পূরণ করতে পারে অর্থাৎ তুমি যা চাইবে তা দিতে পারে তাহলে আমরা তোমার প্রতি ঈমান আনব।

যখনই সালেহ নবী দোয়া করার জন্য হাত তুলে তখন তারা বলে না আমরা যা চাইবো আমাদের মনের আশা যদি পূরণ কর তাহলেই আমরা তোমার প্রতি ঈমান আনব, তখন নবী বললেন তোমরা কি চাও তখন তারা বলল ওই পাহাড়ের ভিতর থেকে একটা গর্ভধারিণী উট বের করে দেখাও, তাহলে আমরা তুমি এবং তোমার আল্লাহর প্রতি ঈমান আনয়ন করব।

নবী যখন দোয়া করবে ঠিক সেই সময় তারা বলে না না পাহাড়ের ভিতর উট থাকতে পারে বরং তুমি তোমার আল্লাহকে বল ওই যে একটা পাথর পড়ে আছে ওই পাথর থেকে একটা গর্ভধারিণী উঠনি বের করে দেখাতে, নবী যখন হাত তুলে আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন তখন ঐ পাথরের পেটটা মহিলাদের পেটের নেয় বড় হতে লাগলো, এবং তাৎক্ষণিক পাথর ফেটে একটা গর্ভধারিনী উঠনি বের হয়ে সামুদ জাতির কাছে চলে আসলো।

সকলেই আশ্চর্য হয়ে গেল এবং তারা আবার বলল তোমার আল্লাহকে বল এই উটনি থেকে আমাদেরকে দুধ পান করাতে। তখন সালেহ নবী আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন তাদেরকে দুধ পান করানোর জন্য, আল্লাহর নির্দেশে উঠনি দুধ দিতে লাগলো এমনকি এত পরিমাণে দুধ দিতে লাগলো যে সামুদ সম্প্রদায় যে যত কলসি বালতি ও যত রকমের বাসন নিয়ে আসছিল সবগুলো ভরে গিয়েছে সুবহানাল্লাহ।

তখন হযরত সালেহ নবী সামুদ সম্প্রদায়কে বললেন তোমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন পাথর থেকে একটি উটনি বের করে দিয়েছেন এবং তোমাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দ্রুত পান করিয়েছেন সুতরাং তোমরা তোমাদের কথা অনুযায়ী আল্লাহ পাকের প্রতি ঈমান আনো এবং আমাকে আল্লাহ পাকের প্রেরিত নবী হিসেবে বিশ্বাস কর।

পাপিষ্ঠা এবারও তারা ঈমান আনতে অস্বীকার করলো এবং তারা এই বলে নবীকে তুহমত দিতে লাগলো, যে এটা আল্লাহ পাকের কোন কুদরত নয় বরং এটা একটা একটা যাদুবিদ্যা এবং আপনি যাদুবিদ্যায় পারদর্শী। তখন নবী বললেন তোমাদের ধ্বংস অনিবার্য, আর আল্লাহ পাকের দেওয়া উটনি টাকে তোমরা কোনভাবেই আঘাত করবে না, যদি কেউ এইটার কোন ক্ষতি করে তাহলে আল্লাহ পাক সকলের উপরে আযাব নাজিল করবে।

সামুদ জাতি উটনীর সাথে কি করেছিল

আল্লাহর কুদরতের অতি জমিনেই চলাচল করতেছিল, কিন্তু উটনীটি যেই দিন কুয়া থেকে পানি পান করত ঐদিন কুয়ার পানি সব শুকিয়ে যেত, তাই পানি বন্টন করে দেয়া হয়েছিল যেদিন গ্রামবাসী পান নিবে ঐদিন উটনীটি পানি পান করবে না, আর যেই দিন উটনীতি পানি পান করবে ঐদিন গ্রামবাসী পানি নিবে না কিন্তু উটনি থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ দুধ নিতে পারবে যেটা পানির চাহিদা দুধ দিয়ে পূরণ করতে পারবে। কিন্তু এটা তাদের সহ্য হলো না তারা টিকে মারার জন্য পরামর্শ করল, এমনকি 9 জন নেতা মিলে উটনীটি কে মারার জন্য প্রস্তুত হলো।

আরেকটি বর্ণনায় এসেছে ওই গ্রামে দুইজন পতিতা নারী ছিল, যাদের কাছে সামুদ জাতির লোকেরা গিয়ে অপকর্ম করত তখন ওই দুই পতিতা মহিলা বলল তোমরা যদি এই উটনীতিকে মারতে না পারো তাহলে আমাদের কাছে আসতে পারবে না, তখন তারা উটনীতিকে মেরে ফেলে এবং এই খবর যখন সালেহ নবীর কাছে যায়, তখন সালে নবী এই বিষয়ে জানতে চাইলে তারা কেউ কোনো কথা বলে না তখন নবী বলেন আমি আল্লাহর কাছ থেকে জেনে নিব তোমরা কে উটনীটি হত্যা করেছো।

তখন তারা চিন্তা করলো আমরা যদি নবীকে মেরে ফেলি তাহলেই তো ঝামেলা শেষ, তখন তারা ডাকাত ভাড়া করল নবীকে মারার জন্য যখন নবী রাত্রে নামাজ আদায়ের জন্য উঠলো তখন তারা নবীজিকে আঘাত করলো, কিন্তু তারা আঘাত করার সাথে সাথে কে যেন তাদেরকেই উল্টা আঘাত করে, এভাবে যখন দুই দুইবার আঘাত করলো কিন্তু নবীকে মারতে পারে না, তাই তৃতীয়বার ফাইনাল করে তারা আক্রমণ করে কিন্তু আল্লাহর ফেরেশতারা তৃতীয়বার যারা মারতে আসছিল তাদেরকেই হত্যা করে ফেলে।

উটনীটিকে হত্যা করার ফলে নবীজির কথা অনুযায়ী তাদের মুখ হলুদ হয়ে গেল এবং পরদিন তাদের মুখ লাল হয়ে গেল এর পরের দিন তাদের মুখ কালো হয়ে গেল, চতুর্থ দিন তারা শরীরের মধ্যে সুগন্ধি মেখে তারা আজাবের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো, তাদের কোন ধারণাই ছিল না যে তাদের উপর কেমন আজাব বর্ষণ হবে এবং তাদেরকে কিভাবে মারা হবে।

দুপুরের সময় সূর্য যখন মাথার উপরে চলে আসে সেই সময় আকাশ থেকে বিকট একটা আওয়াজ হয়, যার ফলে সেই সমস্ত পাপিষ্ঠরা কলিজা ফেটে এক একজন এক এক জায়গায় পড়ে যায় এবং এভাবেই নির্মমভাবে তাদের মৃত্যু হয়, ইতিহাসে এই ধ্বংসাত্মক দুই জাতি আদ ও সামুদ জাতির কথা স্মরণীয় হয়ে রয়েছে এখনো।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال