দাতের ব্যথায় করনীয় ঔষধ ঘরোয়া

দাতের ব্যথায় করনীয় ঔষধ ঘরোয়া

আসসালামু আলাইকুম সকলে কেমন আছেন? আশা করি সকলেই খুব বেশি ভালো আছেন। তো আমি আজকে আপনাদের সামনে যে বিষয়টি নিয়ে লিখব সেই বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ, কেননা আমাদের সকলের এই কম বেশি দাঁতের সমস্যা হয়ে থাকে, যেমন মাড়ি ফুলে যাওয়া, দাঁতে ব্যথা, দাঁতের উপরে কালো কালো দাগ পড়ে যাওয়া, দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া, এই সমস্ত দাঁতের বিভিন্ন সমস্যাই আমাদের কেউ না কেউ প্রতিনিয়তই ভুগতেছি। তো আমি আজকে আপনাদেরকে ঘরোয়াভাবে এমন একটি মেডিসিন বানানো শিখাবো যেটি ব্যবহার করলে আজীবন আপনার দাঁতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না ইনশাআল্লাহ।

দাতের ব্যথায় করনীয় ঔষধ ঘরোয়া  আসসালামু আলাইকুম সকলে কেমন আছেন? আশা করি সকলেই খুব বেশি ভালো আছেন। তো আমি আজকে আপনাদের সামনে যে বিষয়টি নিয়ে লিখব সেই বিষয়টি অনেক গুরুত্বপূর্ণ, কেননা আমাদের সকলের এই কম বেশি দাঁতের সমস্যা হয়ে থাকে, যেমন মাড়ি ফুলে যাওয়া, দাঁতে ব্যথা, দাঁতের উপরে কালো কালো দাগ পড়ে যাওয়া, দাঁত দিয়ে রক্ত পড়া, এই সমস্ত দাঁতের বিভিন্ন সমস্যাই আমাদের কেউ না কেউ প্রতিনিয়তই ভুগতেছি। তো আমি আজকে আপনাদেরকে ঘরোয়াভাবে এমন একটি মেডিসিন বানানো শিখাবো যেটি ব্যবহার করলে আজীবন আপনার দাঁতে কোন প্রকার সমস্যা হবে না ইনশাআল্লাহ।  প্রথমে একটা শুকনো বাটি নিয়ে নিবেন তারপর একটা আদার টুকরা নিয়ে নিবেন, আর আদা আমাদের দাঁতের জন্য যে কত উপকার সেটা মোটামুটি আমরা প্রায় অনেকেই জানি আর যারা জানিনা তাদের জন্যই মূলত আজকে লেখাটি, আদা কুচি কুচি করে দাঁতের গোড়ায় রেখে দিলে হালকা করে চুষলে দাঁত ব্যাথা বন্ধ হয়ে যায়, তাই আজকের যে মেডিসিন টি বানাবো সেখানে আমরা প্রথমেই এক টুকরা আদা দিচ্ছি। তো আদাটা আস্তা দিয়ে দিবেন না আদাটাকে থেঁতো করে নিবেন অথবা ব্লেন্ডার দিয়ে ব্লেন্ড করে নিবেন।  তারপর নিবেন রসুন, যাদের দাঁতের গোড়ায় কালো দাগ পড়ে গিয়েছে অথবা দাঁতের ভিতরে হলুদ হলুদ দাগ পড়ে গেছে সেই দাগ উঠাতে রসুন অসাধারন ভূমিকা পালন করে, আর রসুন কিন্তু দাঁতের সমস্ত সমস্যা সমাধানে জন্য ব্যবহার করা হয় এমনকি রসুন ব্যবহারের ফলে দাতও হয় একদম ধবধবে সাদা, তাই দুই টুকরা অর্থাৎ অল্প পরিমাণে রসুন নিয়ে নিবেন, আর রসুনের টুকরাটাকেও থেতু করে নিবেন অথবা ব্লেন্ডারের মাধ্যমে ব্লেন্ড করে নিবেন, তারপর রসুন ও আদা দুইটাকে একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিবেন।  এরপর নিবেন লবণ, লবণ কিন্তু দাঁতের জন্য অনেক উপকার হক হালকা কুসুম গরম পানিতে লবণ দিয়ে যদি আপনি গুলি করেন তাহলে কিন্তু আপনার তাতে সমস্যা থাকলে অনেকটা আরামদায়ক হয়ে যাবে, তাই আপনি এক চামচ অথবা আধা চামচের মত লবন নিয়ে নিবেন। এরপর নিবেন লবঙ্গ পাউডার লবঙ্গ পাউডার ও কিন্তু দাঁতের জন্য ভীষণ সহায়ক, অনেকেই আবার লবঙ্গ পাউডার কোথায় পাবেন সেটা জানেন না, তো আপনি যে কোন মসলার দোকানে গেলেই কিন্তু আপনি লবঙ্গ পাউডার ষ পেয়ে যাবেন। তারপর আপনি নিবেন শুকনা মরিচের গুঁড়া, আর শুকনা মরিচের গুঁড়া দেওয়ার কারণ হচ্ছে যাদের মারি ফুলে যায় অর্থাৎ ব্যথা হয় এবং মুখে দুর্গন্ধ হয়, দাঁতে পোকা ধরে, মূলত সেই কারণেই শুকনা মরিচের গুড়া এই পাউডারটা ব্যবহার করা।  তারপর আপনি ব্যবহার করবেন হলুদ, কেননা হলুদ ব্যবহার করার ফলে দাঁতের উপরের অংশে যে ক্ষয় হয়ে যায় সেই ক্ষয়ক্ষিত স্থানকে পূরণ করতে হলুদ অসাধারণ ভূমিকা পালন করে, তো আপনি যদি কাঁচা হলুদ নিতে পারেন তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়, আর যদি কাঁচা হলুদ না থাকে তাহলে হলুদের গুড়াটাই আদা চামচের মত নিবেন, তারপর সবগুলো উপকরণ মেশানোর পর আপনি একটা চামচ দিয়ে সবগুলো উপকরণকে খুব ভালোভাবে মিশ্রিত করে নিবেন। সবগুলো মিশ্রিত হওয়ার পর আপনি দিবেন লেবুর রস, তবে লেবুর রস কিন্তু বেশি পরিমাণে দিবেন না অল্প পরিমাণে লেবুর রস দিবেন। তারপর আপনি দিবেন টুথপেস্ট অর্থাৎ যেটা দিয়ে আপনি প্রতিদিন দাঁত মাজেন সেই টুথপেস্ট টাই একটু ব্যবহার করবেন, তারপরেই টুথপেস্ট টা সবগুলো উপকরণের সাথে খুব ভালোভাবে মিশ্রিত করে নিবেন যাতে করে সবগুলো উপকরণের মধ্যেই সমান ভাবে মিশ্রিত হয়।  এরপর সবগুলো ভালোভাবে মিশ্রিত করার পরেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের মেডিসিন অর্থাৎ রেমিনি, তো এই রেমিনিটা ব্যবহারের নিয়ম হচ্ছে আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রাশের মাধ্যমে দুই তিন মিনিট সময় নিয়ে খুব ভালোভাবে সমস্ত দাঁতের গোড়ায় এই মেডিসিনটা ব্যবহার করবেন, এই মেডিসিনটা ব্যবহার করার পর আপনি কুলি করে নিবেন, তারপর ১০-১৫ মিনিট পরে প্রতিদিনের ন্যায় স্বাভাবিকভাবে ব্রাশ করে নিবেন। আর আমি যেভাবে বলেছি উপকরণগুলো এভাবে বানিয়ে যদি আপনি এপ্লাই করতে পারেন তাহলে ১০০% আপনার দাঁতের সমস্যা দূর হয়ে যাবে, আপনার দাতও হয়ে যাবে উজ্জ্বল এবং মজবুত, তো যাদের দাঁতের সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই এই মেডিসিনটা ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।
প্রথমে একটা শুকনো বাটি নিয়ে নিবেন তারপর একটা আদার টুকরা নিয়ে নিবেন, আর আদা আমাদের দাঁতের জন্য যে কত উপকার সেটা মোটামুটি আমরা প্রায় অনেকেই জানি আর যারা জানিনা তাদের জন্যই মূলত আজকে লেখাটি, আদা কুচি কুচি করে দাঁতের গোড়ায় রেখে দিলে হালকা করে চুষলে দাঁত ব্যাথা বন্ধ হয়ে যায়, তাই আজকের যে মেডিসিন টি বানাবো সেখানে আমরা প্রথমেই এক টুকরা আদা দিচ্ছি। তো আদাটা আস্তা দিয়ে দিবেন না আদাটাকে থেঁতো করে নিবেন অথবা ব্লেন্ডার দিয়ে ব্লেন্ড করে নিবেন।

তারপর নিবেন রসুন, যাদের দাঁতের গোড়ায় কালো দাগ পড়ে গিয়েছে অথবা দাঁতের ভিতরে হলুদ হলুদ দাগ পড়ে গেছে সেই দাগ উঠাতে রসুন অসাধারন ভূমিকা পালন করে, আর রসুন কিন্তু দাঁতের সমস্ত সমস্যা সমাধানে জন্য ব্যবহার করা হয় এমনকি রসুন ব্যবহারের ফলে দাতও হয় একদম ধবধবে সাদা, তাই দুই টুকরা অর্থাৎ অল্প পরিমাণে রসুন নিয়ে নিবেন, আর রসুনের টুকরাটাকেও থেতু করে নিবেন অথবা ব্লেন্ডারের মাধ্যমে ব্লেন্ড করে নিবেন, তারপর রসুন ও আদা দুইটাকে একসাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিবেন।

এরপর নিবেন লবণ, লবণ কিন্তু দাঁতের জন্য অনেক উপকার হক হালকা কুসুম গরম পানিতে লবণ দিয়ে যদি আপনি গুলি করেন তাহলে কিন্তু আপনার তাতে সমস্যা থাকলে অনেকটা আরামদায়ক হয়ে যাবে, তাই আপনি এক চামচ অথবা আধা চামচের মত লবন নিয়ে নিবেন। এরপর নিবেন লবঙ্গ পাউডার লবঙ্গ পাউডার ও কিন্তু দাঁতের জন্য ভীষণ সহায়ক, অনেকেই আবার লবঙ্গ পাউডার কোথায় পাবেন সেটা জানেন না, তো আপনি যে কোন মসলার দোকানে গেলেই কিন্তু আপনি লবঙ্গ পাউডার ষ পেয়ে যাবেন।

তারপর আপনি নিবেন শুকনা মরিচের গুঁড়া, আর শুকনা মরিচের গুঁড়া দেওয়ার কারণ হচ্ছে যাদের মারি ফুলে যায় অর্থাৎ ব্যথা হয় এবং মুখে দুর্গন্ধ হয়, দাঁতে পোকা ধরে, মূলত সেই কারণেই শুকনা মরিচের গুড়া এই পাউডারটা ব্যবহার করা।

তারপর আপনি ব্যবহার করবেন হলুদ, কেননা হলুদ ব্যবহার করার ফলে দাঁতের উপরের অংশে যে ক্ষয় হয়ে যায় সেই ক্ষয়ক্ষিত স্থানকে পূরণ করতে হলুদ অসাধারণ ভূমিকা পালন করে, তো আপনি যদি কাঁচা হলুদ নিতে পারেন তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হয়, আর যদি কাঁচা হলুদ না থাকে তাহলে হলুদের গুড়াটাই আদা চামচের মত নিবেন, তারপর সবগুলো উপকরণ মেশানোর পর আপনি একটা চামচ দিয়ে সবগুলো উপকরণকে খুব ভালোভাবে মিশ্রিত করে নিবেন।

সবগুলো মিশ্রিত হওয়ার পর আপনি দিবেন লেবুর রস, তবে লেবুর রস কিন্তু বেশি পরিমাণে দিবেন না অল্প পরিমাণে লেবুর রস দিবেন। তারপর আপনি দিবেন টুথপেস্ট অর্থাৎ যেটা দিয়ে আপনি প্রতিদিন দাঁত মাজেন সেই টুথপেস্ট টাই একটু ব্যবহার করবেন, তারপরেই টুথপেস্ট টা সবগুলো উপকরণের সাথে খুব ভালোভাবে মিশ্রিত করে নিবেন যাতে করে সবগুলো উপকরণের মধ্যেই সমান ভাবে মিশ্রিত হয়।

এরপর সবগুলো ভালোভাবে মিশ্রিত করার পরেই তৈরি হয়ে যাবে আমাদের মেডিসিন অর্থাৎ রেমিনি, তো এই রেমিনিটা ব্যবহারের নিয়ম হচ্ছে আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রাশের মাধ্যমে দুই তিন মিনিট সময় নিয়ে খুব ভালোভাবে সমস্ত দাঁতের গোড়ায় এই মেডিসিনটা ব্যবহার করবেন, এই মেডিসিনটা ব্যবহার করার পর আপনি কুলি করে নিবেন, তারপর ১০-১৫ মিনিট পরে প্রতিদিনের ন্যায় স্বাভাবিকভাবে ব্রাশ করে নিবেন।

আর আমি যেভাবে বলেছি উপকরণগুলো এভাবে বানিয়ে যদি আপনি এপ্লাই করতে পারেন তাহলে ১০০% আপনার দাঁতের সমস্যা দূর হয়ে যাবে, আপনার দাতও হয়ে যাবে উজ্জ্বল এবং মজবুত, তো যাদের দাঁতের সমস্যা রয়েছে তারা অবশ্যই এই মেডিসিনটা ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال