জেনে নিন ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো | ১০০% কার্যকরী টিপস

জেনে নিন ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো | ১০০% কার্যকরী টিপস 

আমি আজকে আপনাদেরকে বলে দিবো কিভাবে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে পারেন। সো যাদের চেহারাকে সুন্দর ও ফর্সা করতে চান তাদেরকে আমি বেশ কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়ে দিবো। যার কাছে যে মাধ্যমটি ভালো লাগে সেই মাধ্যমটি কাজে লাগিয়েই আপনি আপনার চেহারাকে উজ্জ্বল ও ফর্সা করে তুলুন। 


জেনে নিন ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো | ১০০% কার্যকরী টিপস   আমি আজকে আপনাদেরকে বলে দিবো কিভাবে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে পারেন। সো যাদের চেহারাকে সুন্দর ও ফর্সা করতে চান তাদেরকে আমি বেশ কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়ে দিবো। যার কাছে যে মাধ্যমটি ভালো লাগে সেই মাধ্যমটি কাজে লাগিয়েই আপনি আপনার চেহারাকে উজ্জ্বল ও ফর্সা করে তুলুন।   শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ও মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম  ত্বককে ফর্সা করার ক্ষেত্রে, আপনি মুখে শসার ব্যবহার দুইভাবে করতে পারেন। ★ প্রথমেই আপনি ভালো একটি শসা ভালোভাবে ধৌত করে নেন, তারপর শসা টিকে সালাতের মতো কাটেন, কাটার পর শসার মধ্যে সোগার বা চিনি মিশিয়ে নেন। এরপর আপনার ত্বকে ভালোভাবে ঘষতে থাকেন, ঘষার পর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে নিন, দেখবেন সাথে সাথেই আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা প্রকাশ পাবে।  ★ তাছাড়া আপনি শসাকে ব্লেন্ডার বা কুঁচি কুচি করে কেটে শসা থেকে রশটা বের করে ফেলুন। এই রশটা আপনার চেহারার অনেক উপকার করবে, তারপর এই দুই/তিন চামচ শসার রশের সাথে দুই চামুচ মুলতানি মাটি দিবেন, যদি মুলতানি মাটি না পান, তাহলে দুই চামচ ভেষন দিতে পারেন৷ তারপর আপনি দিবেন দুই চামচ টক দই, এরপর দিবেন এক চামচ চাউলের গুঁড়া, তারপর এই সব গুলো আইটেমকে খুব ভালোভাবে মিক্সিং করে ফেলুন। এবার আপনি হাত দ্বারা এই মেডিসিনটা আপনার ত্বকে খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নেন, তারপর কমপক্ষে ত্রিশ মিনিট সময় অপেক্ষা করে ধোয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি রেগুলার ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বকে সুন্দর ও সজীবতা বৃদ্ধি পাবে।   টমেটো দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  একটি টমেটো নিন, মাঝখানে টমেটোটি কেটে ফেলুন, তারপর টমেটোর সাথে চিনি লাগিয়া, ত্বকে মেসেজ করতে থাকুন, খুব ভালোভাবে মেসেজ করার পর টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন, দেখবেন আপনার ত্বক সপ্ট হবে, এভাবে আপনি প্রতিদিন কিংবা অন্তত সাপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন। দ্বিতীয়টা হচ্ছে আপনি টমেটোকে ব্লেনডারের মাধ্যমে রশ করে ফেলুন, এরপর এই রশের সাথে এক চামুচ বা দুই চামুচ ভেষন দিয়ে ভালোভাবে মিক্সি করে নিন। এইবার আপনি তরল পদার্থটাকে মুখের মধ্যে লাগান, ভালোভাবে মেসেজ করে আধাঘন্টা পর মুখ ধোয়ে ফেলুন।   কাচা দুধ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে কাঁচা দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায়। এই কাঁচা দুধ আপনি আপনার ত্বকে দুইভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ১/  প্রথম একটি বাটিতে কাঁচা দুধ দেন, তারপর একটি লেবু নেন, লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন স, পরিমাণমতো দুধ নেওয়ার পর কাঁচা দুধে এক-চামচ লেবুর রস মিশ্রিত করুন, এবং লেবুর রসের সাথে কাঁচা দুধ খুব ভালোভাবে নিশ্চিত করুন। তারপর একটি তুলা নে,  তোলাটা তরল পদার্থে ভিজিয়ে আপনার ত্বকে মালিশ করতে থাকেন, এভাবে 3/4 মিনিট মালিশ করার পর ধোয়ে ফেলুন, এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে।  ২/ এবার দেখাব কিভাবে কাঁচা দুধ দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করবেন, প্রথমে একটি বাটিতে কাঁচা দুধ নেন। তারপর পরিমাণ মতো ভেষন দেন, অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফেসপ্যাক টা বেশি পাতলা অথবা বেশি গন না হয়ে যায়। তারপর ভেসন ও কাঁচা দুধকে একসাথে মিশ্রিত করুন। এবার আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার শরীর ভালো ভাবে লাগান, অনেক সময় রোদে বের হওয়ার কারণে চেহারা কালো হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার গলা ঘারে ব্যবহার করতে পারে। এটা ব্যবহার করার ফলে আপনার চেহারার মলিনতা ও বয়সের চাপ কমে যাবে, তবে অবশ্যই ফেসপ্যাক টা খুব ঘনভাবে লাগাবেন, লাগানোর পর 30 মিনিট বসে থাকবেন, 30 মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে লাবণ্যতা প্রকাশ পাবে।   এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এলোভেরা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে, আপনি যদি এলোভেরার জেলের সাথে মুলতানি মাটি মিশিয়ে ত্বকে মালিশ করেন, তাহলে আপনার ত্বক হবে অতি উজ্জল। কেননা এলোভেরা আপনার ত্বকের সমস্ত জীবাণু ধ্বংস করে দিবে, এবং আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যাদের শরীরে অথবা ত্বকে তৈলাক্ত রয়েছে, তারা এলোভেরার জেল ও শসার রশ একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান এবল ১০ মিনিট ব্যবহার রাখার পর ধোয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল ও ময়লা থাকলে দূর হয়ে যাবে।  যাদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, মুখে শুধু টান টান ভাব লাগে, তারা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহার করুন, এলোভেরার জেল ও লেবুর রশ মিশ্রণ করে ত্বকে লাগান এতে ভালো উপকার পাবেন, কেননা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহারের ফলে আপনার মুখের মেসতা কালো দাগ ও শাল পর্যন্ত ভালো হয়ে যাবে। যাদের ত্বক একদম বেশি তৈলাক্ত তারা তারা এলোভেরার সাথে মধু বয়বহার করতে পারেন, এলোভেরার জেলের সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে, আপনার মুখের তৈলাক্ত জীবাণু দূর হবে, পাশাপাশি মুখের মধ্যে গর্ত হয়ে যাওয়া জায়গাকেও পরিপূর্ণ করে তুলবে। এগুলো ছাড়াও এলোভেরার আরো অনেক গুনাগুন রয়েছে, তাই আজকে থেকেই এলোভেরার ব্যবহার করা শুরু করে দেন।   লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  লেবু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী একটা জিনিস সেই সাথে আপনি যদি লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশাতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনি উপকারটা আরও বেশি পাবেন। আপনি লেবু ও হলুদের গুঁড়া দুইভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আপনি মাঝখানে লেবু কেটে লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার লেবুর রশের সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও ত্বকে মালিশ করতে পারেন। আপনি যেভাবেই লাগান দশ মিনিট মালিশ করার কিছুক্ষণ পর ধোয়ে নিবেন, এতে আপনি তাৎখনিক ফলাফল দেখতে পারবেন। এই মাধ্যমটা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন, কেননা হলুদ লাগিয়ে রোদ্রে গেলে আপনার সমস্যা হতে পারে। তাই  রাত্রিবেলায় হলুদের গুঁড়া ও লেবুর রশ লাগানোর চেষ্টা করবেন।

শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ও মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম

ত্বককে ফর্সা করার ক্ষেত্রে, আপনি মুখে শসার ব্যবহার দুইভাবে করতে পারেন। ★ প্রথমেই আপনি ভালো একটি শসা ভালোভাবে ধৌত করে নেন, তারপর শসা টিকে সালাতের মতো কাটেন, কাটার পর শসার মধ্যে সোগার বা চিনি মিশিয়ে নেন। এরপর আপনার ত্বকে ভালোভাবে ঘষতে থাকেন, ঘষার পর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে নিন, দেখবেন সাথে সাথেই আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা প্রকাশ পাবে।

★ তাছাড়া আপনি শসাকে ব্লেন্ডার বা কুঁচি কুচি করে কেটে শসা থেকে রশটা বের করে ফেলুন। এই রশটা আপনার চেহারার অনেক উপকার করবে, তারপর এই দুই/তিন চামচ শসার রশের সাথে দুই চামুচ মুলতানি মাটি দিবেন, যদি মুলতানি মাটি না পান, তাহলে দুই চামচ ভেষন দিতে পারেন৷ তারপর আপনি দিবেন দুই চামচ টক দই, এরপর দিবেন এক চামচ চাউলের গুঁড়া, তারপর এই সব গুলো আইটেমকে খুব ভালোভাবে মিক্সিং করে ফেলুন। এবার আপনি হাত দ্বারা এই মেডিসিনটা আপনার ত্বকে খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নেন, তারপর কমপক্ষে ত্রিশ মিনিট সময় অপেক্ষা করে ধোয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি রেগুলার ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বকে সুন্দর ও সজীবতা বৃদ্ধি পাবে।


জেনে নিন ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো | ১০০% কার্যকরী টিপস   আমি আজকে আপনাদেরকে বলে দিবো কিভাবে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে পারেন। সো যাদের চেহারাকে সুন্দর ও ফর্সা করতে চান তাদেরকে আমি বেশ কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়ে দিবো। যার কাছে যে মাধ্যমটি ভালো লাগে সেই মাধ্যমটি কাজে লাগিয়েই আপনি আপনার চেহারাকে উজ্জ্বল ও ফর্সা করে তুলুন।   শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ও মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম  ত্বককে ফর্সা করার ক্ষেত্রে, আপনি মুখে শসার ব্যবহার দুইভাবে করতে পারেন। ★ প্রথমেই আপনি ভালো একটি শসা ভালোভাবে ধৌত করে নেন, তারপর শসা টিকে সালাতের মতো কাটেন, কাটার পর শসার মধ্যে সোগার বা চিনি মিশিয়ে নেন। এরপর আপনার ত্বকে ভালোভাবে ঘষতে থাকেন, ঘষার পর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে নিন, দেখবেন সাথে সাথেই আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা প্রকাশ পাবে।  ★ তাছাড়া আপনি শসাকে ব্লেন্ডার বা কুঁচি কুচি করে কেটে শসা থেকে রশটা বের করে ফেলুন। এই রশটা আপনার চেহারার অনেক উপকার করবে, তারপর এই দুই/তিন চামচ শসার রশের সাথে দুই চামুচ মুলতানি মাটি দিবেন, যদি মুলতানি মাটি না পান, তাহলে দুই চামচ ভেষন দিতে পারেন৷ তারপর আপনি দিবেন দুই চামচ টক দই, এরপর দিবেন এক চামচ চাউলের গুঁড়া, তারপর এই সব গুলো আইটেমকে খুব ভালোভাবে মিক্সিং করে ফেলুন। এবার আপনি হাত দ্বারা এই মেডিসিনটা আপনার ত্বকে খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নেন, তারপর কমপক্ষে ত্রিশ মিনিট সময় অপেক্ষা করে ধোয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি রেগুলার ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বকে সুন্দর ও সজীবতা বৃদ্ধি পাবে।   টমেটো দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  একটি টমেটো নিন, মাঝখানে টমেটোটি কেটে ফেলুন, তারপর টমেটোর সাথে চিনি লাগিয়া, ত্বকে মেসেজ করতে থাকুন, খুব ভালোভাবে মেসেজ করার পর টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন, দেখবেন আপনার ত্বক সপ্ট হবে, এভাবে আপনি প্রতিদিন কিংবা অন্তত সাপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন। দ্বিতীয়টা হচ্ছে আপনি টমেটোকে ব্লেনডারের মাধ্যমে রশ করে ফেলুন, এরপর এই রশের সাথে এক চামুচ বা দুই চামুচ ভেষন দিয়ে ভালোভাবে মিক্সি করে নিন। এইবার আপনি তরল পদার্থটাকে মুখের মধ্যে লাগান, ভালোভাবে মেসেজ করে আধাঘন্টা পর মুখ ধোয়ে ফেলুন।   কাচা দুধ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে কাঁচা দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায়। এই কাঁচা দুধ আপনি আপনার ত্বকে দুইভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ১/  প্রথম একটি বাটিতে কাঁচা দুধ দেন, তারপর একটি লেবু নেন, লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন স, পরিমাণমতো দুধ নেওয়ার পর কাঁচা দুধে এক-চামচ লেবুর রস মিশ্রিত করুন, এবং লেবুর রসের সাথে কাঁচা দুধ খুব ভালোভাবে নিশ্চিত করুন। তারপর একটি তুলা নে,  তোলাটা তরল পদার্থে ভিজিয়ে আপনার ত্বকে মালিশ করতে থাকেন, এভাবে 3/4 মিনিট মালিশ করার পর ধোয়ে ফেলুন, এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে।  ২/ এবার দেখাব কিভাবে কাঁচা দুধ দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করবেন, প্রথমে একটি বাটিতে কাঁচা দুধ নেন। তারপর পরিমাণ মতো ভেষন দেন, অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফেসপ্যাক টা বেশি পাতলা অথবা বেশি গন না হয়ে যায়। তারপর ভেসন ও কাঁচা দুধকে একসাথে মিশ্রিত করুন। এবার আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার শরীর ভালো ভাবে লাগান, অনেক সময় রোদে বের হওয়ার কারণে চেহারা কালো হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার গলা ঘারে ব্যবহার করতে পারে। এটা ব্যবহার করার ফলে আপনার চেহারার মলিনতা ও বয়সের চাপ কমে যাবে, তবে অবশ্যই ফেসপ্যাক টা খুব ঘনভাবে লাগাবেন, লাগানোর পর 30 মিনিট বসে থাকবেন, 30 মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে লাবণ্যতা প্রকাশ পাবে।   এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এলোভেরা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে, আপনি যদি এলোভেরার জেলের সাথে মুলতানি মাটি মিশিয়ে ত্বকে মালিশ করেন, তাহলে আপনার ত্বক হবে অতি উজ্জল। কেননা এলোভেরা আপনার ত্বকের সমস্ত জীবাণু ধ্বংস করে দিবে, এবং আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যাদের শরীরে অথবা ত্বকে তৈলাক্ত রয়েছে, তারা এলোভেরার জেল ও শসার রশ একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান এবল ১০ মিনিট ব্যবহার রাখার পর ধোয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল ও ময়লা থাকলে দূর হয়ে যাবে।  যাদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, মুখে শুধু টান টান ভাব লাগে, তারা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহার করুন, এলোভেরার জেল ও লেবুর রশ মিশ্রণ করে ত্বকে লাগান এতে ভালো উপকার পাবেন, কেননা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহারের ফলে আপনার মুখের মেসতা কালো দাগ ও শাল পর্যন্ত ভালো হয়ে যাবে। যাদের ত্বক একদম বেশি তৈলাক্ত তারা তারা এলোভেরার সাথে মধু বয়বহার করতে পারেন, এলোভেরার জেলের সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে, আপনার মুখের তৈলাক্ত জীবাণু দূর হবে, পাশাপাশি মুখের মধ্যে গর্ত হয়ে যাওয়া জায়গাকেও পরিপূর্ণ করে তুলবে। এগুলো ছাড়াও এলোভেরার আরো অনেক গুনাগুন রয়েছে, তাই আজকে থেকেই এলোভেরার ব্যবহার করা শুরু করে দেন।   লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  লেবু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী একটা জিনিস সেই সাথে আপনি যদি লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশাতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনি উপকারটা আরও বেশি পাবেন। আপনি লেবু ও হলুদের গুঁড়া দুইভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আপনি মাঝখানে লেবু কেটে লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার লেবুর রশের সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও ত্বকে মালিশ করতে পারেন। আপনি যেভাবেই লাগান দশ মিনিট মালিশ করার কিছুক্ষণ পর ধোয়ে নিবেন, এতে আপনি তাৎখনিক ফলাফল দেখতে পারবেন। এই মাধ্যমটা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন, কেননা হলুদ লাগিয়ে রোদ্রে গেলে আপনার সমস্যা হতে পারে। তাই  রাত্রিবেলায় হলুদের গুঁড়া ও লেবুর রশ লাগানোর চেষ্টা করবেন।

টমেটো দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

একটি টমেটো নিন, মাঝখানে টমেটোটি কেটে ফেলুন, তারপর টমেটোর সাথে চিনি লাগিয়া, ত্বকে মেসেজ করতে থাকুন, খুব ভালোভাবে মেসেজ করার পর টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন, দেখবেন আপনার ত্বক সপ্ট হবে, এভাবে আপনি প্রতিদিন কিংবা অন্তত সাপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন।

দ্বিতীয়টা হচ্ছে আপনি টমেটোকে ব্লেনডারের মাধ্যমে রশ করে ফেলুন, এরপর এই রশের সাথে এক চামুচ বা দুই চামুচ ভেষন দিয়ে ভালোভাবে মিক্সি করে নিন। এইবার আপনি তরল পদার্থটাকে মুখের মধ্যে লাগান, ভালোভাবে মেসেজ করে আধাঘন্টা পর মুখ ধোয়ে ফেলুন।

কাঁচা দুধ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে কাঁচা দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায়। এই কাঁচা দুধ আপনি আপনার ত্বকে দুইভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ১/  প্রথম একটি বাটিতে কাঁচা দুধ দেন, তারপর একটি লেবু নেন, লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন স, পরিমাণমতো দুধ নেওয়ার পর কাঁচা দুধে এক-চামচ লেবুর রস মিশ্রিত করুন, এবং লেবুর রসের সাথে কাঁচা দুধ খুব ভালোভাবে নিশ্চিত করুন। তারপর একটি তুলা নে,  তোলাটা তরল পদার্থে ভিজিয়ে আপনার ত্বকে মালিশ করতে থাকেন, এভাবে 3/4 মিনিট মালিশ করার পর ধোয়ে ফেলুন, এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে।

২/ এবার দেখাব কিভাবে কাঁচা দুধ দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করবেন, প্রথমে একটি বাটিতে কাঁচা দুধ নেন। তারপর পরিমাণ মতো ভেষন দেন, অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফেসপ্যাক টা বেশি পাতলা অথবা বেশি গন না হয়ে যায়। তারপর ভেসন ও কাঁচা দুধকে একসাথে মিশ্রিত করুন। এবার আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার শরীর ভালো ভাবে লাগান, অনেক সময় রোদে বের হওয়ার কারণে চেহারা কালো হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার গলা ঘারে ব্যবহার করতে পারে। এটা ব্যবহার করার ফলে আপনার চেহারার মলিনতা ও বয়সের চাপ কমে যাবে, তবে অবশ্যই ফেসপ্যাক টা খুব ঘনভাবে লাগাবেন, লাগানোর পর 30 মিনিট বসে থাকবেন, 30 মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে লাবণ্যতা প্রকাশ পাবে।


জেনে নিন ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো | ১০০% কার্যকরী টিপস   আমি আজকে আপনাদেরকে বলে দিবো কিভাবে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে পারেন। সো যাদের চেহারাকে সুন্দর ও ফর্সা করতে চান তাদেরকে আমি বেশ কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়ে দিবো। যার কাছে যে মাধ্যমটি ভালো লাগে সেই মাধ্যমটি কাজে লাগিয়েই আপনি আপনার চেহারাকে উজ্জ্বল ও ফর্সা করে তুলুন।   শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ও মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম  ত্বককে ফর্সা করার ক্ষেত্রে, আপনি মুখে শসার ব্যবহার দুইভাবে করতে পারেন। ★ প্রথমেই আপনি ভালো একটি শসা ভালোভাবে ধৌত করে নেন, তারপর শসা টিকে সালাতের মতো কাটেন, কাটার পর শসার মধ্যে সোগার বা চিনি মিশিয়ে নেন। এরপর আপনার ত্বকে ভালোভাবে ঘষতে থাকেন, ঘষার পর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে নিন, দেখবেন সাথে সাথেই আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা প্রকাশ পাবে।  ★ তাছাড়া আপনি শসাকে ব্লেন্ডার বা কুঁচি কুচি করে কেটে শসা থেকে রশটা বের করে ফেলুন। এই রশটা আপনার চেহারার অনেক উপকার করবে, তারপর এই দুই/তিন চামচ শসার রশের সাথে দুই চামুচ মুলতানি মাটি দিবেন, যদি মুলতানি মাটি না পান, তাহলে দুই চামচ ভেষন দিতে পারেন৷ তারপর আপনি দিবেন দুই চামচ টক দই, এরপর দিবেন এক চামচ চাউলের গুঁড়া, তারপর এই সব গুলো আইটেমকে খুব ভালোভাবে মিক্সিং করে ফেলুন। এবার আপনি হাত দ্বারা এই মেডিসিনটা আপনার ত্বকে খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নেন, তারপর কমপক্ষে ত্রিশ মিনিট সময় অপেক্ষা করে ধোয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি রেগুলার ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বকে সুন্দর ও সজীবতা বৃদ্ধি পাবে।   টমেটো দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  একটি টমেটো নিন, মাঝখানে টমেটোটি কেটে ফেলুন, তারপর টমেটোর সাথে চিনি লাগিয়া, ত্বকে মেসেজ করতে থাকুন, খুব ভালোভাবে মেসেজ করার পর টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন, দেখবেন আপনার ত্বক সপ্ট হবে, এভাবে আপনি প্রতিদিন কিংবা অন্তত সাপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন। দ্বিতীয়টা হচ্ছে আপনি টমেটোকে ব্লেনডারের মাধ্যমে রশ করে ফেলুন, এরপর এই রশের সাথে এক চামুচ বা দুই চামুচ ভেষন দিয়ে ভালোভাবে মিক্সি করে নিন। এইবার আপনি তরল পদার্থটাকে মুখের মধ্যে লাগান, ভালোভাবে মেসেজ করে আধাঘন্টা পর মুখ ধোয়ে ফেলুন।   কাচা দুধ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে কাঁচা দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায়। এই কাঁচা দুধ আপনি আপনার ত্বকে দুইভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ১/  প্রথম একটি বাটিতে কাঁচা দুধ দেন, তারপর একটি লেবু নেন, লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন স, পরিমাণমতো দুধ নেওয়ার পর কাঁচা দুধে এক-চামচ লেবুর রস মিশ্রিত করুন, এবং লেবুর রসের সাথে কাঁচা দুধ খুব ভালোভাবে নিশ্চিত করুন। তারপর একটি তুলা নে,  তোলাটা তরল পদার্থে ভিজিয়ে আপনার ত্বকে মালিশ করতে থাকেন, এভাবে 3/4 মিনিট মালিশ করার পর ধোয়ে ফেলুন, এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে।  ২/ এবার দেখাব কিভাবে কাঁচা দুধ দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করবেন, প্রথমে একটি বাটিতে কাঁচা দুধ নেন। তারপর পরিমাণ মতো ভেষন দেন, অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফেসপ্যাক টা বেশি পাতলা অথবা বেশি গন না হয়ে যায়। তারপর ভেসন ও কাঁচা দুধকে একসাথে মিশ্রিত করুন। এবার আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার শরীর ভালো ভাবে লাগান, অনেক সময় রোদে বের হওয়ার কারণে চেহারা কালো হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার গলা ঘারে ব্যবহার করতে পারে। এটা ব্যবহার করার ফলে আপনার চেহারার মলিনতা ও বয়সের চাপ কমে যাবে, তবে অবশ্যই ফেসপ্যাক টা খুব ঘনভাবে লাগাবেন, লাগানোর পর 30 মিনিট বসে থাকবেন, 30 মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে লাবণ্যতা প্রকাশ পাবে।   এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এলোভেরা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে, আপনি যদি এলোভেরার জেলের সাথে মুলতানি মাটি মিশিয়ে ত্বকে মালিশ করেন, তাহলে আপনার ত্বক হবে অতি উজ্জল। কেননা এলোভেরা আপনার ত্বকের সমস্ত জীবাণু ধ্বংস করে দিবে, এবং আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যাদের শরীরে অথবা ত্বকে তৈলাক্ত রয়েছে, তারা এলোভেরার জেল ও শসার রশ একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান এবল ১০ মিনিট ব্যবহার রাখার পর ধোয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল ও ময়লা থাকলে দূর হয়ে যাবে।  যাদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, মুখে শুধু টান টান ভাব লাগে, তারা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহার করুন, এলোভেরার জেল ও লেবুর রশ মিশ্রণ করে ত্বকে লাগান এতে ভালো উপকার পাবেন, কেননা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহারের ফলে আপনার মুখের মেসতা কালো দাগ ও শাল পর্যন্ত ভালো হয়ে যাবে। যাদের ত্বক একদম বেশি তৈলাক্ত তারা তারা এলোভেরার সাথে মধু বয়বহার করতে পারেন, এলোভেরার জেলের সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে, আপনার মুখের তৈলাক্ত জীবাণু দূর হবে, পাশাপাশি মুখের মধ্যে গর্ত হয়ে যাওয়া জায়গাকেও পরিপূর্ণ করে তুলবে। এগুলো ছাড়াও এলোভেরার আরো অনেক গুনাগুন রয়েছে, তাই আজকে থেকেই এলোভেরার ব্যবহার করা শুরু করে দেন।   লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  লেবু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী একটা জিনিস সেই সাথে আপনি যদি লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশাতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনি উপকারটা আরও বেশি পাবেন। আপনি লেবু ও হলুদের গুঁড়া দুইভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আপনি মাঝখানে লেবু কেটে লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার লেবুর রশের সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও ত্বকে মালিশ করতে পারেন। আপনি যেভাবেই লাগান দশ মিনিট মালিশ করার কিছুক্ষণ পর ধোয়ে নিবেন, এতে আপনি তাৎখনিক ফলাফল দেখতে পারবেন। এই মাধ্যমটা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন, কেননা হলুদ লাগিয়ে রোদ্রে গেলে আপনার সমস্যা হতে পারে। তাই  রাত্রিবেলায় হলুদের গুঁড়া ও লেবুর রশ লাগানোর চেষ্টা করবেন।

এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

এলোভেরা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে, আপনি যদি এলোভেরার জেলের সাথে মুলতানি মাটি মিশিয়ে ত্বকে মালিশ করেন, তাহলে আপনার ত্বক হবে অতি উজ্জল। কেননা এলোভেরা আপনার ত্বকের সমস্ত জীবাণু ধ্বংস করে দিবে, এবং আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যাদের শরীরে অথবা ত্বকে তৈলাক্ত রয়েছে, তারা এলোভেরার জেল ও শসার রশ একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান এবল ১০ মিনিট ব্যবহার রাখার পর ধোয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল ও ময়লা থাকলে দূর হয়ে যাবে।

যাদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, মুখে শুধু টান টান ভাব লাগে, তারা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহার করুন, এলোভেরার জেল ও লেবুর রশ মিশ্রণ করে ত্বকে লাগান এতে ভালো উপকার পাবেন, কেননা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহারের ফলে আপনার মুখের মেসতা কালো দাগ ও শাল পর্যন্ত ভালো হয়ে যাবে। যাদের ত্বক একদম বেশি তৈলাক্ত তারা তারা এলোভেরার সাথে মধু বয়বহার করতে পারেন, এলোভেরার জেলের সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে, আপনার মুখের তৈলাক্ত জীবাণু দূর হবে, পাশাপাশি মুখের মধ্যে গর্ত হয়ে যাওয়া জায়গাকেও পরিপূর্ণ করে তুলবে। এগুলো ছাড়াও এলোভেরার আরো অনেক গুনাগুন রয়েছে, তাই আজকে থেকেই এলোভেরার ব্যবহার করা শুরু করে দেন।


জেনে নিন ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো | ১০০% কার্যকরী টিপস   আমি আজকে আপনাদেরকে বলে দিবো কিভাবে আপনি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে পারেন। সো যাদের চেহারাকে সুন্দর ও ফর্সা করতে চান তাদেরকে আমি বেশ কয়েকটি মাধ্যম দেখিয়ে দিবো। যার কাছে যে মাধ্যমটি ভালো লাগে সেই মাধ্যমটি কাজে লাগিয়েই আপনি আপনার চেহারাকে উজ্জ্বল ও ফর্সা করে তুলুন।   শসা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় ও মুখে শসা ব্যবহারের নিয়ম  ত্বককে ফর্সা করার ক্ষেত্রে, আপনি মুখে শসার ব্যবহার দুইভাবে করতে পারেন। ★ প্রথমেই আপনি ভালো একটি শসা ভালোভাবে ধৌত করে নেন, তারপর শসা টিকে সালাতের মতো কাটেন, কাটার পর শসার মধ্যে সোগার বা চিনি মিশিয়ে নেন। এরপর আপনার ত্বকে ভালোভাবে ঘষতে থাকেন, ঘষার পর কয়েক মিনিট অপেক্ষা করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোঁয়ে নিন, দেখবেন সাথে সাথেই আপনার ত্বকে উজ্জ্বলতা প্রকাশ পাবে।  ★ তাছাড়া আপনি শসাকে ব্লেন্ডার বা কুঁচি কুচি করে কেটে শসা থেকে রশটা বের করে ফেলুন। এই রশটা আপনার চেহারার অনেক উপকার করবে, তারপর এই দুই/তিন চামচ শসার রশের সাথে দুই চামুচ মুলতানি মাটি দিবেন, যদি মুলতানি মাটি না পান, তাহলে দুই চামচ ভেষন দিতে পারেন৷ তারপর আপনি দিবেন দুই চামচ টক দই, এরপর দিবেন এক চামচ চাউলের গুঁড়া, তারপর এই সব গুলো আইটেমকে খুব ভালোভাবে মিক্সিং করে ফেলুন। এবার আপনি হাত দ্বারা এই মেডিসিনটা আপনার ত্বকে খুব ভালোভাবে লাগিয়ে নেন, তারপর কমপক্ষে ত্রিশ মিনিট সময় অপেক্ষা করে ধোয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি রেগুলার ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে খুব সহজেই আপনার ত্বকে সুন্দর ও সজীবতা বৃদ্ধি পাবে।   টমেটো দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  একটি টমেটো নিন, মাঝখানে টমেটোটি কেটে ফেলুন, তারপর টমেটোর সাথে চিনি লাগিয়া, ত্বকে মেসেজ করতে থাকুন, খুব ভালোভাবে মেসেজ করার পর টিস্যু দিয়ে মুছে ফেলুন, দেখবেন আপনার ত্বক সপ্ট হবে, এভাবে আপনি প্রতিদিন কিংবা অন্তত সাপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করুন। দ্বিতীয়টা হচ্ছে আপনি টমেটোকে ব্লেনডারের মাধ্যমে রশ করে ফেলুন, এরপর এই রশের সাথে এক চামুচ বা দুই চামুচ ভেষন দিয়ে ভালোভাবে মিক্সি করে নিন। এইবার আপনি তরল পদার্থটাকে মুখের মধ্যে লাগান, ভালোভাবে মেসেজ করে আধাঘন্টা পর মুখ ধোয়ে ফেলুন।   কাচা দুধ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এখন আমি আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে কাঁচা দুধ ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায়। এই কাঁচা দুধ আপনি আপনার ত্বকে দুইভাবে ব্যবহার করতে পারবেন। ১/  প্রথম একটি বাটিতে কাঁচা দুধ দেন, তারপর একটি লেবু নেন, লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন স, পরিমাণমতো দুধ নেওয়ার পর কাঁচা দুধে এক-চামচ লেবুর রস মিশ্রিত করুন, এবং লেবুর রসের সাথে কাঁচা দুধ খুব ভালোভাবে নিশ্চিত করুন। তারপর একটি তুলা নে,  তোলাটা তরল পদার্থে ভিজিয়ে আপনার ত্বকে মালিশ করতে থাকেন, এভাবে 3/4 মিনিট মালিশ করার পর ধোয়ে ফেলুন, এতে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে।  ২/ এবার দেখাব কিভাবে কাঁচা দুধ দিয়ে ফেস প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করবেন, প্রথমে একটি বাটিতে কাঁচা দুধ নেন। তারপর পরিমাণ মতো ভেষন দেন, অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন যাতে ফেসপ্যাক টা বেশি পাতলা অথবা বেশি গন না হয়ে যায়। তারপর ভেসন ও কাঁচা দুধকে একসাথে মিশ্রিত করুন। এবার আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার শরীর ভালো ভাবে লাগান, অনেক সময় রোদে বের হওয়ার কারণে চেহারা কালো হয়ে যায়, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফেসপ্যাক টা আপনার গলা ঘারে ব্যবহার করতে পারে। এটা ব্যবহার করার ফলে আপনার চেহারার মলিনতা ও বয়সের চাপ কমে যাবে, তবে অবশ্যই ফেসপ্যাক টা খুব ঘনভাবে লাগাবেন, লাগানোর পর 30 মিনিট বসে থাকবেন, 30 মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন, এভাবে যদি আপনি প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে পারেন, তাহলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে লাবণ্যতা প্রকাশ পাবে।   এলোভেরা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  এলোভেরা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের উপকার করে থাকে, আপনি যদি এলোভেরার জেলের সাথে মুলতানি মাটি মিশিয়ে ত্বকে মালিশ করেন, তাহলে আপনার ত্বক হবে অতি উজ্জল। কেননা এলোভেরা আপনার ত্বকের সমস্ত জীবাণু ধ্বংস করে দিবে, এবং আপনার ত্বককে সতেজ রাখবে। যাদের শরীরে অথবা ত্বকে তৈলাক্ত রয়েছে, তারা এলোভেরার জেল ও শসার রশ একসাথে মিশিয়ে ত্বকে লাগান এবল ১০ মিনিট ব্যবহার রাখার পর ধোয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বকের অতিরিক্ত তেল ও ময়লা থাকলে দূর হয়ে যাবে।  যাদের ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক, মুখে শুধু টান টান ভাব লাগে, তারা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহার করুন, এলোভেরার জেল ও লেবুর রশ মিশ্রণ করে ত্বকে লাগান এতে ভালো উপকার পাবেন, কেননা এলোভেরা ও লেবু ব্যবহারের ফলে আপনার মুখের মেসতা কালো দাগ ও শাল পর্যন্ত ভালো হয়ে যাবে। যাদের ত্বক একদম বেশি তৈলাক্ত তারা তারা এলোভেরার সাথে মধু বয়বহার করতে পারেন, এলোভেরার জেলের সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারলে, আপনার মুখের তৈলাক্ত জীবাণু দূর হবে, পাশাপাশি মুখের মধ্যে গর্ত হয়ে যাওয়া জায়গাকেও পরিপূর্ণ করে তুলবে। এগুলো ছাড়াও এলোভেরার আরো অনেক গুনাগুন রয়েছে, তাই আজকে থেকেই এলোভেরার ব্যবহার করা শুরু করে দেন।   লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়  লেবু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী একটা জিনিস সেই সাথে আপনি যদি লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশাতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনি উপকারটা আরও বেশি পাবেন। আপনি লেবু ও হলুদের গুঁড়া দুইভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আপনি মাঝখানে লেবু কেটে লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার লেবুর রশের সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও ত্বকে মালিশ করতে পারেন। আপনি যেভাবেই লাগান দশ মিনিট মালিশ করার কিছুক্ষণ পর ধোয়ে নিবেন, এতে আপনি তাৎখনিক ফলাফল দেখতে পারবেন। এই মাধ্যমটা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন, কেননা হলুদ লাগিয়ে রোদ্রে গেলে আপনার সমস্যা হতে পারে। তাই  রাত্রিবেলায় হলুদের গুঁড়া ও লেবুর রশ লাগানোর চেষ্টা করবেন।

লেবু ও হলুদ দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

লেবু আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী একটা জিনিস সেই সাথে আপনি যদি লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশাতে পারেন সেই ক্ষেত্রে আপনি উপকারটা আরও বেশি পাবেন। আপনি লেবু ও হলুদের গুঁড়া দুইভাবে ব্যবহার করতে পারেন, আপনি মাঝখানে লেবু কেটে লেবুর সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন। আবার লেবুর রশের সাথে হলুদের গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট বানিয়েও ত্বকে মালিশ করতে পারেন। আপনি যেভাবেই লাগান দশ মিনিট মালিশ করার কিছুক্ষণ পর ধোয়ে নিবেন, এতে আপনি তাৎখনিক ফলাফল দেখতে পারবেন। এই মাধ্যমটা ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সতর্ক থাকবেন, কেননা হলুদ লাগিয়ে রোদ্রে গেলে আপনার সমস্যা হতে পারে। তাই  রাত্রিবেলায় হলুদের গুঁড়া ও লেবুর রশ লাগানোর চেষ্টা করবেন। 


প্রতিদিনের ফজিলতপূর্ন আমল ও দোয়া সমূহ | পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর আমল





Previous Post Next Post

نموذج الاتصال