মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য

মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য  বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করব একটি ব্যতিক্রম টপিক নিয়ে, সেটা হচ্ছে মহাকাশ ও মহাশূন্য, শুনতেই কেমন যেন এক বিশাল বড় মনে হচ্ছে, হাঁ আজকে আমি আপনাদের সামনে মহাকাশ ও মহাশূন্যের বিশালতা, ও মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য কি এটা নিয়ে আলোচনা করব, আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে মহাকাশের বিশালতা কি? মহাকাশে কয়টি গ্রহ রয়েছে? ইত্যাদি সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব, প্রথমেই আমি আলোচনা করব মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য কি? এবং এটি বোঝানোর জন্য আমি আপনাদেরকে দু একটি উদাহরণ দিব যাতে করে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পারেন।  অন্য পোস্ট স্লো ফোন ফাস্ট করার উপায়  জেনে নিন মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য   অনেক লোকেই এমন আছে যারা মহাকাশ ও মহাশূন্যের পার্থক্য জানতে চায়, তো মহাকাশ ও মহাশূন্য দুইটা জিনিস প্রায় একই, মহাকাশ বলা হয় আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অর্থাৎ সীমানা যেখানে শেষ হয়েছে, যেখানে শুধু আকাশ আর আকাশ, আর মহাশূন্য বলা হয় এই একই কথা কে, যেখানে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সীমানা শেষ অর্থাৎ মহাশূন্য ফাকা আর ফাঁকা যেখানে আর কোন কিছু নেই।  আপনাদেরকে বোঝানোর উদ্দেশ্যে আমি আরো একটি উদাহরণ দিচ্ছি, যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, এই দুটি বিষয় কিন্তু প্রায় একই পরিষ্কার বলা হয় কোন কিছু পরিষ্কার করা অর্থাৎ নিজেই পরিষ্কার থাকা, আর পরিচ্ছন্নতা বলা হয় কোন কিছুকে পরিষ্কার করা অর্থাৎ পরিপাটি থাকা, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কিন্তু পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা দুইটা বিষয় একই ঠিক এমনিভাবে মহাকাশ ও মহাশূন্য দুইটা বিষয় কিন্তু একই, যেখানে একদম খালি জায়গা রয়েছে আর কোন কিছুই নেই।  আরো একটি উদাহরণ দেই যেমন youtube গো অ্যাপস আরেকটা হচ্ছে youtube অ্যাপস, ইউটিউব গো এই অ্যাপসের মাধ্যমে কিন্তু সবকিছুই ডাউনলোড করা যায় এমনকি আপনার ইচ্ছামত ভিডিও সার্চ করেও আপনি দেখতে পারবেন, অপরদিকে youtube যে অ্যাপসটা আছে ওইটা তো আপনি সব রকমের ভিডিও সার্চ করে দেখতে পারবেন এবং ডাউনলোড করতে পারবেন, ইউটিউব গো ও youtube অ্যাপস যেমন ভাবে একই বস্তুকে বোঝানো হয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে মহাকাশ ও মহাশূন্য একই বস্তুকে বোঝানো হয়েছে, আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে মহাকাশ ও মহাশূন্য প্রায় একই বিষয়।  অন্য পোস্ট বাটন মোবাইল রিসেট দেওয়ার নিয়ম    মহাবিশ্বের বিশালতা ব্যাখ্যা কর  আমাদের মহাবিশ্ব টা কতটুকু বড় এই নিয়ে আমাদের প্রত্যেকের মনে কোন না কোন প্রশ্ন অবশ্যই জাগে, তো মহাবিশ্বের বিশালতা সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে হালকা একটু ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা যেই পৃথিবীতে বসবাস করতেছি সেই পৃথিবী থেকে সূর্যটাকে অনেক কাছে দেখতে পাই, কিন্তু এই সূর্যটা আমাদের পৃথিবী থেকে কোটি কোটি মাইল দূরে অবস্থিত, আমাদের পৃথিবী হইতে সবথেকে কাছে যে গ্রহটি সেটি হচ্ছে চাঁদ, আর সেই চাঁদ পৃথিবী থেকে তিন লক্ষ 84 হাজার 400 কিলোমিটার দূরে, এবার হয়তো বুঝতেই পারছেন মহাকাশের বিশালতা কতটুকু বড়।  আমরা যে সূর্যটাকে অনেক কাছে দেখতে পাই সেই সূর্যটা পৃথিবী থেকে কোটি কোটি গুণ বড়, আর সেই সূর্যের থেকে কুটিকুটি গুণ বড় হচ্ছে এক একটা তারকা, আর সেই তারকা পৃথিবী থেকে অনেক দূরে, যা কল্পনা করতে গেলেও শরীরের লোম দাঁড়িয়ে যায়, মহাকাশে রয়েছে কোটি কোটি গ্যালাক্সি যা প্রত্যেকটি আমাদের পৃথিবী থেকে অনেক অনেক গুণ বড়, তো মহাকাশে বিশালতা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন।  অন্য পোস্ট পাওয়ার টিলার দাম বাংলাদেশ    মহাশুন্য কি  বিজ্ঞানীরা বলেন মহাশূন্য হচ্ছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অর্থাৎ পৃথিবীর সীমানার বাহিরে অংশ আর এখান থেকেই মহাশূন্য শুরু হয়েছে, যেখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের গ্রহ নক্ষত্র ও হাজারো হাজার তারকার সমাহার।  মহাকাশের গ্রহ কয়টি  অনেকে আবার এটাও জানতে চায় যে এত বড় মহাকাশ আর সেই মহাকাশে কতটি গ্রহ কিংবা কতটি নক্ষত্র রয়েছে, তু এর উত্তর হচ্ছে আমরা সাধারণত যেই গ্রহ গুলোর নাম জানি অর্থাৎ বড় বড় গ্রহ অনেক রয়েছে, আর মহাকাশে এমনও হাজার হাজার গ্রহ নক্ষত্র রয়েছে যা আমাদের কিংবা বিজ্ঞানীদেরও কল্পনার বাহিরে।  অন্য পোস্ট মোবাইলে এমবি বেশি কাটে কে

বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করব একটি ব্যতিক্রম টপিক নিয়ে, সেটা হচ্ছে মহাকাশ ও মহাশূন্য, শুনতেই কেমন যেন এক বিশাল বড় মনে হচ্ছে, হাঁ আজকে আমি আপনাদের সামনে মহাকাশ ও মহাশূন্যের বিশালতা, ও মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য কি এটা নিয়ে আলোচনা করব, আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে মহাকাশের বিশালতা কি? মহাকাশে কয়টি গ্রহ রয়েছে? ইত্যাদি সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব, প্রথমেই আমি আলোচনা করব মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য কি? এবং এটি বোঝানোর জন্য আমি আপনাদেরকে দু একটি উদাহরণ দিব যাতে করে আপনারা খুব সহজেই বুঝতে পারেন।

জেনে নিন মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য

অনেক লোকেই এমন আছে যারা মহাকাশ ও মহাশূন্যের পার্থক্য জানতে চায়, তো মহাকাশ ও মহাশূন্য দুইটা জিনিস প্রায় একই, মহাকাশ বলা হয় আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অর্থাৎ সীমানা যেখানে শেষ হয়েছে, যেখানে শুধু আকাশ আর আকাশ, আর মহাশূন্য বলা হয় এই একই কথা কে, যেখানে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সীমানা শেষ অর্থাৎ মহাশূন্য ফাকা আর ফাঁকা যেখানে আর কোন কিছু নেই।

আপনাদেরকে বোঝানোর উদ্দেশ্যে আমি আরো একটি উদাহরণ দিচ্ছি, যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, এই দুটি বিষয় কিন্তু প্রায় একই পরিষ্কার বলা হয় কোন কিছু পরিষ্কার করা অর্থাৎ নিজেই পরিষ্কার থাকা, আর পরিচ্ছন্নতা বলা হয় কোন কিছুকে পরিষ্কার করা অর্থাৎ পরিপাটি থাকা, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কিন্তু পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্নতা দুইটা বিষয় একই ঠিক এমনিভাবে মহাকাশ ও মহাশূন্য দুইটা বিষয় কিন্তু একই, যেখানে একদম খালি জায়গা রয়েছে আর কোন কিছুই নেই।

আরো একটি উদাহরণ দেই যেমন youtube গো অ্যাপস আরেকটা হচ্ছে youtube অ্যাপস, ইউটিউব গো এই অ্যাপসের মাধ্যমে কিন্তু সবকিছুই ডাউনলোড করা যায় এমনকি আপনার ইচ্ছামত ভিডিও সার্চ করেও আপনি দেখতে পারবেন, অপরদিকে youtube যে অ্যাপসটা আছে ওইটা তো আপনি সব রকমের ভিডিও সার্চ করে দেখতে পারবেন এবং ডাউনলোড করতে পারবেন, ইউটিউব গো ও youtube অ্যাপস যেমন ভাবে একই বস্তুকে বোঝানো হয়েছে ঠিক তেমনি ভাবে মহাকাশ ও মহাশূন্য একই বস্তুকে বোঝানো হয়েছে, আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে মহাকাশ ও মহাশূন্য প্রায় একই বিষয়।

মহাবিশ্বের বিশালতা ব্যাখ্যা কর

আমাদের মহাবিশ্ব টা কতটুকু বড় এই নিয়ে আমাদের প্রত্যেকের মনে কোন না কোন প্রশ্ন অবশ্যই জাগে, তো মহাবিশ্বের বিশালতা সম্পর্কে আমি আপনাদেরকে হালকা একটু ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমরা যেই পৃথিবীতে বসবাস করতেছি সেই পৃথিবী থেকে সূর্যটাকে অনেক কাছে দেখতে পাই, কিন্তু এই সূর্যটা আমাদের পৃথিবী থেকে কোটি কোটি মাইল দূরে অবস্থিত, আমাদের পৃথিবী হইতে সবথেকে কাছে যে গ্রহটি সেটি হচ্ছে চাঁদ, আর সেই চাঁদ পৃথিবী থেকে তিন লক্ষ 84 হাজার 400 কিলোমিটার দূরে, এবার হয়তো বুঝতেই পারছেন মহাকাশের বিশালতা কতটুকু বড়।

আমরা যে সূর্যটাকে অনেক কাছে দেখতে পাই সেই সূর্যটা পৃথিবী থেকে কোটি কোটি গুণ বড়, আর সেই সূর্যের থেকে কুটিকুটি গুণ বড় হচ্ছে এক একটা তারকা, আর সেই তারকা পৃথিবী থেকে অনেক দূরে, যা কল্পনা করতে গেলেও শরীরের লোম দাঁড়িয়ে যায়, মহাকাশে রয়েছে কোটি কোটি গ্যালাক্সি যা প্রত্যেকটি আমাদের পৃথিবী থেকে অনেক অনেক গুণ বড়, তো মহাকাশে বিশালতা সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন।

 

মহাশুন্য কি

বিজ্ঞানীরা বলেন মহাশূন্য হচ্ছে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল অর্থাৎ পৃথিবীর সীমানার বাহিরে অংশ আর এখান থেকেই মহাশূন্য শুরু হয়েছে, যেখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের গ্রহ নক্ষত্র ও হাজারো হাজার তারকার সমাহার।

মহাকাশের গ্রহ কয়টি

অনেকে আবার এটাও জানতে চায় যে এত বড় মহাকাশ আর সেই মহাকাশে কতটি গ্রহ কিংবা কতটি নক্ষত্র রয়েছে, তু এর উত্তর হচ্ছে আমরা সাধারণত যেই গ্রহ গুলোর নাম জানি অর্থাৎ বড় বড় গ্রহ অনেক রয়েছে, আর মহাকাশে এমনও হাজার হাজার গ্রহ নক্ষত্র রয়েছে যা আমাদের কিংবা বিজ্ঞানীদেরও কল্পনার বাহিরে।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال