আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা

আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা  আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা: হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা, আর এই টাকাটা পাওয়ার জন্য আপনার থাকতে হবে যে কোন একটা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট, যেমন ধরেন বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায়, এই চারটি অ্যাকাউন্টের কোন একটা একাউন্ট যদি আপনার থাকে তাহলেই আপনি পেয়ে যাবেন ৪২০০ টাকা, বিস্তারিত জানার জন্য অবশ্যই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন, নতুবা আজকের এই লেখাটি আপনার কোন উপকারে আসবে না।  বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় প্রত্যেকের মোবাইলেই প্রতারকরা একটা এসএমএস সেন্ড করতেছে, সেই এসএমএসটা আমি আপনাদেরকে নিচে স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে দিয়ে দেখাচ্ছি।  আমাদের যাদের সিম রয়েছে যে কোন সিমই হোক না কেন, আপনার সিমটি যদি একটিভ থাকে তাহলেই আপনার মোবাইলে এই উপরোক্ত মেসেজটি আসতে পারে, চাই আপনি সিমটি ব্যবহার করেন বা না করেন, কোন সমস্যা নেই যদি আপনার সিমটি এক্টিভ থাকে তাহলেই মেসেজটি আপনি পেতে পারেন।  এখানে তারা যে নাম্বারটি দিয়ে রাখবে হয়তোবা আমরা দশ জনের মধ্যে ৮ জন ব্যক্তি এই নাম্বারে কল করব, কল করার পর অবশ্যই আমরা এই টাকাটার কথা তাদেরকে বলব, তখন তারা বলবে হ্যাঁ আপনি এত টাকা পেয়েছেন এখন আপনি যদি এই টাকাটা উত্তোলন করতে চান তাহলে আপনার বিকাশ নম্বরটি আমাদেরকে দিন, তখন এর মধ্যে অনেকেই আছে সহজ সরল লোক তারা তাদের বিকাশ নাম্বারটি ওদেরকে কাছে দিলে, ওরা বলবে আপনার মোবাইলে একটি এসএমএস যাবে সে এসএমএসটি ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে আমাদেরকে দিতে হবে, তখন অনেকেই বিষয়টি না বুঝেই সেই ভেরিফিকেশন কোডটি অর্থাৎ এস এম এস টি তাদেরকে দিয়ে দিবে।  কিন্তু মূলত তারা তো প্রতারক তারা আপনাদেরকে টাকা দিবে না বরং আপনাদের অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার টাকা তারা ছিনিয়ে নিবে, আচ্ছা যাই হোক আপনি যখন তাদেরকে ভেরিফিকেশন কোডটি দিয়ে দিবেন তখন আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার জন্য অবশ্যই পাসওয়ার্ড এর প্রয়োজন হবে, আপনার অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড ছাড়া কোনভাবেই তারা আপনার একাউন্টটি হ্যাক করতে পারবে না, এবার পাসওয়ার্ড নেওয়ার ও তাদের কাছে সুন্দর একটি পন্থা রয়েছে।  অন্য পোস্ট সেলো মেশিনের দাম বাংলাদেশ মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য  টাকা রোজগার করার সহজ তিনটি উপায়  অর্থাৎ তারা আপনাকে বলবে আপনার পাসওয়ার্ডটি আপনি ক্যালকুলেটরে টাইপ করুন অতঃপর আপনার পাসওয়ার্ডটি ১২০ অথবা তার একটা সংখ্যা বলবে এটা দিয়ে পূরণ করুন, এরপর পূরণ করার ফলে যে ফলটা বের হবে সেটি তাদেরকে দেওয়ার জন্য বলবে, এখন আপনি যদি বুদ্ধিমান হন তাহলে তো কখনোই তাদেরকে এটি দিবেন না আর যদি আপনি বোকা হন তাহলে এটা ভাববেন যে এটাতো পাসওয়ার্ড দিচ্ছি না বরং পূরণ দেওয়ার ফলে যে ফলটা হচ্ছে সেই ফলটা তাদেরকে দিচ্ছি এটা তো আমার কোন সমস্যা হবে না, আর যখনই আপনি এই ফলটা তাদেরকে দিয়ে দিবেন তৎক্ষণাৎ তারা আপনার পাসওয়ার্ডটি বের করে আপনার একাউন্টটি হ্যাক করে ফেলবে।  এ সময় যদি আপনার একাউন্টে টাকা থাকে তাহলে তো তারা তৎক্ষণাৎ আপনার টাকা অন্য একাউন্টে ট্রান্সফার করে দিবে, আর যদি আপনার একাউন্টে কোন ধরনের টাকা-পয়সা না থাকে তাহলে তারা আপনাকে বলবে যে, আপনার মোবাইলে যে টাকাটা এসেছে সেই টাকাটা উঠানোর জন্য আপনার নাম্বারে ২০০০ বা ৩০০০ টাকা ঢুকাতে হবে, এরপর যখনই আপনি আপনার নাম্বারে টাকা ঢুকাবেন তখনই তারা আপনার টাকা নিয়ে যাবে।   উপসংহার: আজকের এই লেখাটি লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনাদেরকে সচেতন করার জন্য, কেননা বর্তমানে প্রতারকরা এভাবে অনেকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, তাই সবাইকে অনুরোধ আপনারা কেউ তাদের ফাঁদে পা দিবেন না, আর বিকাশের ভেরিফিকেশন কোডটি কারো সাথে শেয়ার করবেন না, আর নয়তোবা আপনি স্বীকার হতে পারেন তাদের ফাঁদে, তাই আপনি নিজে এই সমস্ত প্রতারকদের হাত থেকে বাঁচুন এবং অন্যদেরকেও এ সম্পর্কে অবগত করুন।   অন্য পোস্ট ঘাস কাটার মেশিনের দাম বাংলাদেশ পাওয়ার টিলার দাম বাংলাদেশ

আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা
: হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা, আর এই টাকাটা পাওয়ার জন্য আপনার থাকতে হবে যে কোন একটা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট, যেমন ধরেন বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায়, এই চারটি অ্যাকাউন্টের কোন একটা একাউন্ট যদি আপনার থাকে তাহলেই আপনি পেয়ে যাবেন ৪২০০ টাকা, বিস্তারিত জানার জন্য অবশ্যই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন, নতুবা আজকের এই লেখাটি আপনার কোন উপকারে আসবে না।

বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় প্রত্যেকের মোবাইলেই প্রতারকরা একটা এসএমএস সেন্ড করতেছে, সেই এসএমএসটা আমি আপনাদেরকে নিচে স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে দিয়ে দেখাচ্ছি।


আমাদের যাদের সিম রয়েছে যে কোন সিমই হোক না কেন, আপনার সিমটি যদি একটিভ থাকে তাহলেই আপনার মোবাইলে এই উপরোক্ত মেসেজটি আসতে পারে, চাই আপনি সিমটি ব্যবহার করেন বা না করেন, কোন সমস্যা নেই যদি আপনার সিমটি এক্টিভ থাকে তাহলেই মেসেজটি আপনি পেতে পারেন।

এখানে তারা যে নাম্বারটি দিয়ে রাখবে হয়তোবা আমরা দশ জনের মধ্যে ৮ জন ব্যক্তি এই নাম্বারে কল করব, কল করার পর অবশ্যই আমরা এই টাকাটার কথা তাদেরকে বলব, তখন তারা বলবে হ্যাঁ আপনি এত টাকা পেয়েছেন এখন আপনি যদি এই টাকাটা উত্তোলন করতে চান তাহলে আপনার বিকাশ নম্বরটি আমাদেরকে দিন, তখন এর মধ্যে অনেকেই আছে সহজ সরল লোক তারা তাদের বিকাশ নাম্বারটি ওদেরকে কাছে দিলে, ওরা বলবে আপনার মোবাইলে একটি এসএমএস যাবে সে এসএমএসটি ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে আমাদেরকে দিতে হবে, তখন অনেকেই বিষয়টি না বুঝেই সেই ভেরিফিকেশন কোডটি অর্থাৎ এস এম এস টি তাদেরকে দিয়ে দিবে।

কিন্তু মূলত তারা তো প্রতারক তারা আপনাদেরকে টাকা দিবে না বরং আপনাদের অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার টাকা তারা ছিনিয়ে নিবে, আচ্ছা যাই হোক আপনি যখন তাদেরকে ভেরিফিকেশন কোডটি দিয়ে দিবেন তখন আপনার একাউন্টে প্রবেশ করার জন্য অবশ্যই পাসওয়ার্ড এর প্রয়োজন হবে, আপনার অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড ছাড়া কোনভাবেই তারা আপনার একাউন্টটি হ্যাক করতে পারবে না, এবার পাসওয়ার্ড নেওয়ার ও তাদের কাছে সুন্দর একটি পন্থা রয়েছে।

অন্য পোস্ট সেলো মেশিনের দাম বাংলাদেশ

মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য 

টাকা রোজগার করার সহজ তিনটি উপায়

অর্থাৎ তারা আপনাকে বলবে আপনার পাসওয়ার্ডটি আপনি ক্যালকুলেটরে টাইপ করুন অতঃপর আপনার পাসওয়ার্ডটি ১২০ অথবা তার একটা সংখ্যা বলবে এটা দিয়ে পূরণ করুন, এরপর পূরণ করার ফলে যে ফলটা বের হবে সেটি তাদেরকে দেওয়ার জন্য বলবে, এখন আপনি যদি বুদ্ধিমান হন তাহলে তো কখনোই তাদেরকে এটি দিবেন না আর যদি আপনি বোকা হন তাহলে এটা ভাববেন যে এটাতো পাসওয়ার্ড দিচ্ছি না বরং পূরণ দেওয়ার ফলে যে ফলটা হচ্ছে সেই ফলটা তাদেরকে দিচ্ছি এটা তো আমার কোন সমস্যা হবে না, আর যখনই আপনি এই ফলটা তাদেরকে দিয়ে দিবেন তৎক্ষণাৎ তারা আপনার পাসওয়ার্ডটি বের করে আপনার একাউন্টটি হ্যাক করে ফেলবে।

এ সময় যদি আপনার একাউন্টে টাকা থাকে তাহলে তো তারা তৎক্ষণাৎ আপনার টাকা অন্য একাউন্টে ট্রান্সফার করে দিবে, আর যদি আপনার একাউন্টে কোন ধরনের টাকা-পয়সা না থাকে তাহলে তারা আপনাকে বলবে যে, আপনার মোবাইলে যে টাকাটা এসেছে সেই টাকাটা উঠানোর জন্য আপনার নাম্বারে ২০০০ বা ৩০০০ টাকা ঢুকাতে হবে, এরপর যখনই আপনি আপনার নাম্বারে টাকা ঢুকাবেন তখনই তারা আপনার টাকা নিয়ে যাবে।

উপসংহার: আজকের এই লেখাটি লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে আপনাদেরকে সচেতন করার জন্য, কেননা বর্তমানে প্রতারকরা এভাবে অনেকের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, তাই সবাইকে অনুরোধ আপনারা কেউ তাদের ফাঁদে পা দিবেন না, আর বিকাশের ভেরিফিকেশন কোডটি কারো সাথে শেয়ার করবেন না, আর নয়তোবা আপনি স্বীকার হতে পারেন তাদের ফাঁদে, তাই আপনি নিজে এই সমস্ত প্রতারকদের হাত থেকে বাঁচুন এবং অন্যদেরকেও এ সম্পর্কে অবগত করুন।

অন্য পোস্ট ঘাস কাটার মেশিনের দাম বাংলাদেশ

পাওয়ার টিলার দাম বাংলাদেশ

মাদ্রাসা শিক্ষার গুরুত্ব 

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال