অনলাইনে কিভাবে ট্রেনের টিকেট কাটবো ২০২৩

অনলাইনে কিভাবে ট্রেনের টিকেট কাটবো ২০২৩: নির্দিষ্ট সময়ে যেকোনো কোথায় যেতে হলে আমাদের ট্রেনের টিকেট কাটার প্রয়োজন হয়, কিন্তু আমরা এক এক জায়গায় থাকার কারণে ট্রেনের টিকেট কাটতে পারি না, আর আজকে আমি আপনাদেরকে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আপনার হাতের অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে টিকেট কাঁটবেন সেই পদ্ধতিটাই দেখিয়ে দিব, আশা করি আমার আজকের এই সম্পূর্ণ লেখাটা পড়ার পর অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটা নিয়ে আপনার মনে আর কোন প্রশ্ন জাগবে না।

অনলাইনে কিভাবে ট্রেনের টিকেট কাটবো ২০২৩
অনলাইনে কিভাবে ট্রেনের টিকেট কাটবো ২০২৩: নির্দিষ্ট সময়ে যেকোনো কোথায় যেতে হলে আমাদের ট্রেনের টিকেট কাটার প্রয়োজন হয়, কিন্তু আমরা এক এক জায়গায় থাকার কারণে ট্রেনের টিকেট কাটতে পারি না, আর আজকে আমি আপনাদেরকে কিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আপনার হাতের অ্যান্ড্রয়েড ফোন দিয়ে টিকেট কাঁটবেন সেই পদ্ধতিটাই দেখিয়ে দিব, আশা করি আমার আজকের এই সম্পূর্ণ লেখাটা পড়ার পর অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটা নিয়ে আপনার মনে আর কোন প্রশ্ন জাগবে না।  অন্য পোস্ট মাদ্রাসা শিক্ষার গুরুত্ব সেলো মেশিনের দাম বাইক কিভাবে চালাতে হয়   অনলাইনে কিভাবে ট্রেনের টিকেট কাটবো ২০২৩  অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে গুগল প্লেস্টোর থেকে (Rail Sheba) একটা অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে, আপনি প্লেস্টোরে গিয়ে Rail Sheba এটা লিখে যখন সার্চ করবেন তখন প্রথম যে অ্যাপসটি চলে আসবে সেটি ডাউনলোড করে ফেলবেন। এই অ্যাপসটি ডাউনলোড করার পর আপনার সামনে দুটি অপশন আসবে প্রথমটি হচ্ছে লগইন দ্বিতীয়টি হচ্ছে সাইন আপ। তো আপনি যদি ইতিপূর্বে এই এপ্সটিতে প্রবেশ না করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে আগে সাইন আপ করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।  তো রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনি সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন, তারপর আপনার সামনে ফাকা একটা স্পেস চলে আসবে, তো রেজিস্ট্রেশন করার জন্য কি কি লাগবে তা আমি নিচে সুন্দরভাবে উল্লেখ করে দিচ্ছি।  প্রথমে আপনার নাম:- একটি জিমেইল:- আপনার ফোন নাম্বার:- আবারো কনফার্ম ফোন নাম্বার অর্থাৎ একই ফোন নাম্বারটি আবার দিবেন:- আট সংখ্যার একটি পাসওয়ার্ড দিবেন:- আবারো একই পাসওয়ার্ডটি দিবেন:- অতঃপর আপনি এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন যেকোনো একটি অপশন সিলেক্ট করুন:- তারপর আপনার জন্ম নিবন্ধন অথবা এন আইডি কার্ডের নাম্বার গুলো টাইপ করুন:- তারপর আপনার এড্রেস দেন, থানা বা গ্রামের নাম যে কোন একটা লিখে দিলেই হবে:- এরপর একটা জিপ কোড দেন, আর এই কোডটা পাবেন আপনি আপনার এন আইডি কার্ডের পিছনে:-  উপরে এই অপশন গুলো যখন আপনি ফিলাপ করবেন তখন আপনি নিচে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলেই রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হয়ে যাবে, এরপর আপনি যদি এস থেকে বেরিয়ে যান কিংবা ডিলিট করে ফেলেন তারপর পরবর্তীতে আপনি লগইন অপশনে ক্লিক করে আপনার পাসওয়ার্ড এবং নাম্বার দিয়ে পুনরায় অ্যাপস এ প্রবেশ করতে পারবেন। তো আসুন এবার জানা যাক কিভাবে আপনি অনলাইনে ট্রেনের টিকেট টা কাটবেন।  আপনি Rail Sheba এই অ্যাপসে প্রবেশ করার পর প্রথমে চারটি অপশন দেখতে পারবেন, প্রথম অপশনটিতে আপনি সিলেক্ট করবেন আপনি কোন স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠবেন। অতঃপর দ্বিতীয় অপশনটিতে আপনি সিলেক্ট করবেন আপনি কোন স্টেশনে গিয়ে নাম দেন। তৃতীয় অপশন টিতে গিয়ে আপনি সিলেক্ট করবেন আপনি কোন ধরনের চেয়ার নিবেন, অর্থাৎ আপনার যাতায়াতের সময় আপনি এসি চেয়ার নিবেন নাকি সাধারণ চেয়ার নিবেন এটা সিলেক্ট করবেন, যেহেতু ট্রেনে বিভিন্ন ধরনের চেয়ার আছে এবং বিভিন্ন চেয়ারের দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে সেজন্য আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত চেয়ারটি সিলেক্ট করবেন।  চতুর্থ নাম্বারে আপনি তারিখ সিলেক্ট করবেন অর্থাৎ কোন তারিখের টিকেটটি আপনি কাটতে চাচ্ছেন, তোমারে রাখবেন পাঁচ দিনের অগ্রিম টিকেট আপনি কাটতে পারবেন, অর্থাৎ যেমন আপনি ধরুন আজকে যদি ১ তারিখ হয় তাহলে আপনি ৫ তারিখের টিকেট কাটতে পারবেন আজকেই। আরেকটি কথা আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন আপনি যে দিনের টিকেটটা কাটবেন সেটা দুই তিন দিন আগে থেকেই কেটে রাখবেন, কেননা আপনি যেদিন ভ্রমণ করবেন সেইদিন যদি টিকেট কাটতে যান তাহলে কিন্তু আপনি সিট খালি পাবেন না।  তো অপশন গুলো দেওয়ার পর আপনি search train এখানে ক্লিক করবেন, এখানে ক্লিক করার পর আপনার সামনে দেখানো হবে আপনার তারিখ অনুযায়ী ঐদিন কোন ট্রেনটা যাবে, এরপর আপনি টিকেট কাটার জন্য বুক নাও এই অপশনটিতে ক্লিক করবেন। এই অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সামনে চেয়ারের একটি বড় চার্ট চলে আসবে, এর মধ্যে প্রথমে আপনি পাঁচটি অপশন পাবেন পাঁচটি অপশন এর মানে হচ্ছে পাঁচটি বগি, তো আপনি যেই বগিতে ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন সেই বগিটিকে সিলেক্ট করুন।  এরপর যে চেয়ারগুলোর উপর হলুদ চিহ্ন থাকবে সেগুলো বুকিং হয়ে গেছে, আর যেই চেয়ারগুলোর উপর সাদা চিহ্ন থাকবে সেগুলো আপনি বুকিং করতে পারবেন, এবার আপনি আপনার পছন্দমত সিট সিলেক্ট করে নিচের দিকে গিয়ে কন্টিনিউ করেন, এরপর আপনার সামনে আরেকটি ইন্টারফেস আসবে সেখানে আপনার নাম ইমেইল এবং ফোন নাম্বার শো করবে, তো এখানে আপনার আর কিছু করতে হবে না আপনি সুজা নিচের দিকে গিয়ে কন্টিনিউ করুন, এবার আপনার সামনে টাকা দেওয়ার অপশন চলে আসবে, অর্থাৎ আপনি কিভাবে টিকেটের টাকাটা তাদেরকে প্রদান করবেন সেই অপশনটি আসবে।  অন্য পোস্ট মহাকাশ ও মহাশূন্যের মধ্যে পার্থক্য ঘাস কাটার মেশিনের দাম বাংলাদেশ রবি সিমের এসএমএস প্যাক ২০২৩  আপনার সামনে চারটি অপশন আসবে, আপনি এর যেকোনো একটি উপায়ে তাদেরকে টিকেটের টাকাটা পরিশোধ করতে পারেন। চারটি অপশন হচ্ছে বিকাশ একাউন্ট, নগদ একাউন্ট, রকেট একাউন্ট, উপায় অ্যাকাউন্ট। এই চারটি অপশনে যে কোন একটি অপশন সিলেক্ট করে আপনি টিকিটের টাকাটা তাদেরকে পরিশোধ করবেন। তো আপনি যে কোন একটি সিলেক্ট করার পর আপনার যে অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি টাকাটা পেমেন্ট করতে চাচ্ছেন যদি বিকাশের মাধ্যমে করতে চান তাহলে বিকাশ অপশন ঠিক আছে সিলেক্ট করবেন, এরপর আপনার বিকাশ নাম্বারটি দিবেন তারপর একটি ওটিপি আসবে ওটিপিটি সেখানে প্রবেশ করাবেন অতঃপর আপনার বিকাশের পাসওয়ার্ড দিয়ে টাকাটা পেমেন্ট করে দিবেন।  যখন আপনি আপনার টিকেটের টাকাটা তাদেরকে পেমেন্ট করে দিবেন তখনই আপনার সামনে টিকেটটা চলে আসবে, এবার আপনার এখানে অপশন আসবে সেখান থেকে আপনি টিকিটটা ডাউনলোড করে নিবেন। আপনি চাইলে টিকিটটা মোবাইল থেকে কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে বের করে নিতে পারেন, আবার আপনি যদি বের করতে না চান সে ক্ষেত্রেও কোন সমস্যা নেই, ট্রেনের মধ্যে যখন টিটির টিকেট চাইবে তখন আপনি আপনার মোবাইলের এটিকে একটি দেখিয়ে দিলেও কোন রকমের প্রবলেম হবে না, তো মোবাইলে যদি আপনার টিকেটটা দেখান সে ক্ষেত্রে আপনার সাথে একটা এনআইডি কার্ড রাখবেন যদিও এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় না। আর যদি মোবাইল থেকে টিকিটটা কোন এক কম্পিউটারের মাধ্যমে বাহির করে ফেলেন সেই ক্ষেত্রে শুধু টিকেট টা দেখালেই চলবে।  উপসংহার: আমি যেভাবে আপনাদেরকে নিয়মগুলো প্রসেস গুলো দেখিয়ে দিয়েছি আপনারা ঠিক এভাবেই অনলাইন থেকে ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন আশা করি কোনরকম সমস্যা হবে না, আর যদিও কোন রকমের প্রবলেম হয় তাহলে কমেন্ট করবেন আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।  অন্য পোস্ট টাকা রোজগার করার সহজ তিনটি উপায় আপনিও পাবেন ৪২০০ টাকা ইসলামে বিবাহ কাকে বলে

অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে গুগল প্লেস্টোর থেকে (Rail Sheba) একটা অ্যাপস ডাউনলোড করতে হবে, আপনি প্লেস্টোরে গিয়ে Rail Sheba এটা লিখে যখন সার্চ করবেন তখন প্রথম যে অ্যাপসটি চলে আসবে সেটি ডাউনলোড করে ফেলবেন। এই অ্যাপসটি ডাউনলোড করার পর আপনার সামনে দুটি অপশন আসবে প্রথমটি হচ্ছে লগইন দ্বিতীয়টি হচ্ছে সাইন আপ। তো আপনি যদি ইতিপূর্বে এই এপ্সটিতে প্রবেশ না করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে আগে সাইন আপ করে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

তো রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনি সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন, তারপর আপনার সামনে ফাকা একটা স্পেস চলে আসবে, তো রেজিস্ট্রেশন করার জন্য কি কি লাগবে তা আমি নিচে সুন্দরভাবে উল্লেখ করে দিচ্ছি।

  • প্রথমে আপনার নাম:-
  • একটি জিমেইল:-
  • আপনার ফোন নাম্বার:-
  • আবারো কনফার্ম ফোন নাম্বার অর্থাৎ একই ফোন নাম্বারটি আবার দিবেন:-
  • আট সংখ্যার একটি পাসওয়ার্ড দিবেন:-
  • আবারো একই পাসওয়ার্ডটি দিবেন:-
  • অতঃপর আপনি এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন যেকোনো একটি অপশন সিলেক্ট করুন:-
  • তারপর আপনার জন্ম নিবন্ধন অথবা এন আইডি কার্ডের নাম্বার গুলো টাইপ করুন:-
  • তারপর আপনার এড্রেস দেন, থানা বা গ্রামের নাম যে কোন একটা লিখে দিলেই হবে:-
  • এরপর একটা জিপ কোড দেন, আর এই কোডটা পাবেন আপনি আপনার এন আইডি কার্ডের পিছনে:-

উপরে এই অপশন গুলো যখন আপনি ফিলাপ করবেন তখন আপনি নিচে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলেই রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ হয়ে যাবে, এরপর আপনি যদি এস থেকে বেরিয়ে যান কিংবা ডিলিট করে ফেলেন তারপর পরবর্তীতে আপনি লগইন অপশনে ক্লিক করে আপনার পাসওয়ার্ড এবং নাম্বার দিয়ে পুনরায় অ্যাপস এ প্রবেশ করতে পারবেন। তো আসুন এবার জানা যাক কিভাবে আপনি অনলাইনে ট্রেনের টিকেট টা কাটবেন।

আপনি Rail Sheba এই অ্যাপসে প্রবেশ করার পর প্রথমে চারটি অপশন দেখতে পারবেন, প্রথম অপশনটিতে আপনি সিলেক্ট করবেন আপনি কোন স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠবেন। অতঃপর দ্বিতীয় অপশনটিতে আপনি সিলেক্ট করবেন আপনি কোন স্টেশনে গিয়ে নাম দেন।

তৃতীয় অপশন টিতে গিয়ে আপনি সিলেক্ট করবেন আপনি কোন ধরনের চেয়ার নিবেন, অর্থাৎ আপনার যাতায়াতের সময় আপনি এসি চেয়ার নিবেন নাকি সাধারণ চেয়ার নিবেন এটা সিলেক্ট করবেন, যেহেতু ট্রেনে বিভিন্ন ধরনের চেয়ার আছে এবং বিভিন্ন চেয়ারের দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে সেজন্য আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত চেয়ারটি সিলেক্ট করবেন।

চতুর্থ নাম্বারে আপনি তারিখ সিলেক্ট করবেন অর্থাৎ কোন তারিখের টিকেটটি আপনি কাটতে চাচ্ছেন, তোমারে রাখবেন পাঁচ দিনের অগ্রিম টিকেট আপনি কাটতে পারবেন, অর্থাৎ যেমন আপনি ধরুন আজকে যদি ১ তারিখ হয় তাহলে আপনি ৫ তারিখের টিকেট কাটতে পারবেন আজকেই।

আরেকটি কথা আপনি অবশ্যই মনে রাখবেন আপনি যে দিনের টিকেটটা কাটবেন সেটা দুই তিন দিন আগে থেকেই কেটে রাখবেন, কেননা আপনি যেদিন ভ্রমণ করবেন সেইদিন যদি টিকেট কাটতে যান তাহলে কিন্তু আপনি সিট খালি পাবেন না।

তো অপশন গুলো দেওয়ার পর আপনি search train এখানে ক্লিক করবেন, এখানে ক্লিক করার পর আপনার সামনে দেখানো হবে আপনার তারিখ অনুযায়ী ঐদিন কোন ট্রেনটা যাবে, এরপর আপনি টিকেট কাটার জন্য বুক নাও এই অপশনটিতে ক্লিক করবেন।

এই অপশনটিতে ক্লিক করার পর আপনার সামনে চেয়ারের একটি বড় চার্ট চলে আসবে, এর মধ্যে প্রথমে আপনি পাঁচটি অপশন পাবেন পাঁচটি অপশন এর মানে হচ্ছে পাঁচটি বগি, তো আপনি যেই বগিতে ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন সেই বগিটিকে সিলেক্ট করুন।

এরপর যে চেয়ারগুলোর উপর হলুদ চিহ্ন থাকবে সেগুলো বুকিং হয়ে গেছে, আর যেই চেয়ারগুলোর উপর সাদা চিহ্ন থাকবে সেগুলো আপনি বুকিং করতে পারবেন, এবার আপনি আপনার পছন্দমত সিট সিলেক্ট করে নিচের দিকে গিয়ে কন্টিনিউ করেন, এরপর আপনার সামনে আরেকটি ইন্টারফেস আসবে সেখানে আপনার নাম ইমেইল এবং ফোন নাম্বার শো করবে,

তো এখানে আপনার আর কিছু করতে হবে না আপনি সুজা নিচের দিকে গিয়ে কন্টিনিউ করুন, এবার আপনার সামনে টাকা দেওয়ার অপশন চলে আসবে, অর্থাৎ আপনি কিভাবে টিকেটের টাকাটা তাদেরকে প্রদান করবেন সেই অপশনটি আসবে।

আপনার সামনে চারটি অপশন আসবে, আপনি এর যেকোনো একটি উপায়ে তাদেরকে টিকেটের টাকাটা পরিশোধ করতে পারেন। চারটি অপশন হচ্ছে বিকাশ একাউন্ট, নগদ একাউন্ট, রকেট একাউন্ট, উপায় অ্যাকাউন্ট। এই চারটি অপশনে যে কোন একটি অপশন সিলেক্ট করে আপনি টিকিটের টাকাটা তাদেরকে পরিশোধ করবেন।

তো আপনি যে কোন একটি সিলেক্ট করার পর আপনার যে অ্যাকাউন্ট দিয়ে আপনি টাকাটা পেমেন্ট করতে চাচ্ছেন যদি বিকাশের মাধ্যমে করতে চান, তাহলে বিকাশ অপশন ঠিক আছে সিলেক্ট করবেন, এরপর আপনার বিকাশ নাম্বারটি দিবেন তারপর একটি ওটিপি আসবে ওটিপিটি সেখানে প্রবেশ করাবেন অতঃপর আপনার বিকাশের পাসওয়ার্ড দিয়ে টাকাটা পেমেন্ট করে দিবেন।

যখন আপনি আপনার টিকেটের টাকাটা তাদেরকে পেমেন্ট করে দিবেন তখনই আপনার সামনে টিকেটটা চলে আসবে, এবার আপনার এখানে অপশন আসবে সেখান থেকে আপনি টিকিটটা ডাউনলোড করে নিবেন। আপনি চাইলে টিকিটটা মোবাইল থেকে কোন কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে বের করে নিতে পারেন, আবার আপনি যদি বের করতে না চান সে ক্ষেত্রেও কোন সমস্যা নেই,

ট্রেনের মধ্যে যখন টিটির টিকেট চাইবে তখন আপনি আপনার মোবাইলের এটিকে একটি দেখিয়ে দিলেও কোন রকমের প্রবলেম হবে না, তো মোবাইলে যদি আপনার টিকেটটা দেখান সে ক্ষেত্রে আপনার সাথে একটা এনআইডি কার্ড রাখবেন যদিও এনআইডি কার্ডের প্রয়োজন হয় না। আর যদি মোবাইল থেকে টিকিটটা কোন এক কম্পিউটারের মাধ্যমে বাহির করে ফেলেন সেই ক্ষেত্রে শুধু টিকেট টা দেখালেই চলবে।

উপসংহার: আমি যেভাবে আপনাদেরকে নিয়মগুলো প্রসেস গুলো দেখিয়ে দিয়েছি আপনারা ঠিক এভাবেই অনলাইন থেকে ট্রেনের টিকেট কাটতে পারবেন আশা করি কোনরকম সমস্যা হবে না, আর যদিও কোন রকমের প্রবলেম হয় তাহলে কমেন্ট করবেন আপনাদের কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال