মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি: একটা মানুষ যখনই জন্ম নেয় তখন থেকেই ওই মানুষটার মনে একটা ভয় সৃষ্টি হয় সেটা হচ্ছে আমার যেহেতু জন্ম হয়েছে সেহেতু আমার মৃত্যুবরণ করতে হবে। এমন অনেক মানুষই আছে যারা মৃত্যুর চিন্তায় দুনিয়াড়ি ছেড়ে দিয়ে এক আল্লাহর দাসত্বে মশগুল হয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের উক্তি এ ছাড়াও আরো অন্যান্য মনীষীদের মৃত্যু নিয়ে উক্তিগুলো আমি লিপিবদ্ধ করবো ইনশাআল্লাহ।


মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের উক্তি ও অন্যান্য মনীষীদের উক্তিগুলো পড়ার মাধ্যমে আমি নিশ্চিত করতেছি আপনি অবশ্যই কিছু শিখতে পারবেন, মৃত্যু নিয়ে উক্তিগুলো পড়ে অবশ্যই আপনার মনের ভেতর ভালো লাগার মত একটা অন্যরকম ফিলিং কাজ করবে তাই চলুন এবার একটা একটা করে জানা যাক মৃত্যু নিয়ে উক্তিগুলো।

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি  মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি: একটা মানুষ যখনই জন্ম নেয় তখন থেকেই ওই মানুষটার মনে একটা ভয় সৃষ্টি হয় সেটা হচ্ছে আমার যেহেতু জন্ম হয়েছে সেহেতু আমার মৃত্যুবরণ করতে হবে। এমন অনেক মানুষই আছে যারা মৃত্যুর চিন্তায় দুনিয়াড়ি ছেড়ে দিয়ে এক আল্লাহর দাসত্বে মশগুল হয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের উক্তি এ ছাড়াও আরো অন্যান্য মনীষীদের মৃত্যু নিয়ে উক্তিগুলো আমি লিপিবদ্ধ করবো ইনশাআল্লাহ।  অন্য পোস্ট সমুদ্র নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের উক্তি আকাশ নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি  মৃত্যু নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের উক্তি ও অন্যান্য মনীষীদের উক্তিগুলো পড়ার মাধ্যমে আমি নিশ্চিত করতেছি আপনি অবশ্যই কিছু শিখতে পারবেন, মৃত্যু নিয়ে উক্তিগুলো পড়ে অবশ্যই আপনার মনের ভেতর ভালো লাগার মত একটা অন্যরকম ফিলিং কাজ করবে তাই চলুন এবার একটা একটা করে জানা যাক মৃত্যু নিয়ে উক্তিগুলো।   মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি  মৃত্যুর সময় সবচাইতে বড় কষ্টের ব্যাপার হচ্ছে তখন কেউ পাশে থাকবে না, এমনকি কাউকে বলে যাওয়ার মত সুযোগও হবে না।  আমরা কিন্তু কখনোই মৃত ব্যক্তিদের অপেক্ষা করি না, আমরা যত ধরনের অপেক্ষা করি সব অপেক্ষায় কিন্তু হচ্ছে জীবিত ব্যক্তিদের জন্য।  কোটি কোটি টাকার মালিক যে ব্যক্তি সেই ব্যক্তিও কিন্তু মৃত্যুর সময় দেখা যায় নিঃসঙ্গভাবে মারা যায়।  মৃত্যু এমন একটা জিনিস যেটা কাহারো জন্য কখনোই অপেক্ষা করে না তাই আমাদের সকলেরই উচিত মৃত্যুর আগেই মৃত্যুর জন্য তৈরি হয়ে যাওয়া।  দুনিয়ার যত সারপ্রাইজ রয়েছে যদি সেই সারপ্রাইজগুলো হঠাৎ করে দেওয়া যায় তাহলে একটা মানুষ খুশি হয় আনন্দিত হয়, কিন্তু মৃত্যু এমন একটা না বলা সারপ্রাইজ, এটা যখন যার সামনে এসে দাঁড়ায় তখন তাকে ফিরিয়ে দেওয়া যায় না।  একটা ব্যক্তি যখন মৃত্যুবরণ করে তখন তার সাথে কোন কিছুই যাবে না, তার সাথে তার ধন-সম্পদ ইস্ত্রি কন্যা পুত্র কেহই হয়ে যাবে না, বরং মৃত ব্যক্তির সাথে যাবে একমাত্র তার নেক আমল।  মানুষ যদি কখনো মৃত ব্যক্তির আর্তনাদ দেখতো বা বুঝতে পারত তাহলে ঘর বাড়ি ছাড়িয়া পাগল হইতো অথবা আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থাকতো।  কোন বাড়িতে যখন কেউ মৃত্যুবরণ করে তখন ৫-৬ ঘন্টা পর আর কাউকেই কাঁদতে দেখা যায় না, তখন হয়তোবা কেউ কাঁদবে মানুষকে দেখানোর জন্য, যে আমি যদি না কাঁদি তাহলে মানুষ আমাকে কি বলবে।  শুধুমাত্র একটা ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে কান্না করে তার মনে রক্তক্ষরণ হওয়ায় কলিজাটা ফেটে বিটির্ণ হয়ে যায় সেটি হচ্ছে তার মৃত সন্তানের জন্য মায়ের আর্থনাথ।  দুনিয়ার সমস্ত জিনিসকে যদি আপনি ধোঁকা দিতে পারবেন বা অস্বীকার করতে পারেন কিন্তু মৃত্যু এমন একটি উপহার যে উপহার তাকে আপনি কখনোই ধোঁকা দিতে পারবেন না এবং অস্বীকার করতে পারবেন না।  আমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি হচ্ছে প্রকৃত মানুষ যে তার মৃত্যুকে ভয় করে, এবং মৃত্যুকে ভয় করে সেই অনুযায়ী আমল করে।  সবচাইতে খারাপ এবং নিকৃষ্ট হচ্ছে ওই মৃত ব্যক্তিটির পরিবার পরিজন, যারা মৃত ব্যক্তিটির জন্য কান্নাকাটি করে সুখ প্রকাশ করে ঠিকই কিন্তু ওই মৃত ব্যক্তি যে ঋণ রেখে গিয়েছে ওইগুলো পরিশোধ করে না।  এই দুনিয়ার মধ্যে যত মানুষ জন্মগ্রহণ করেছে কেউই তার ইচ্ছা মত মরতে চাই না, অর্থাৎ সবাই এই রঙিন দুনিয়ায় বসবাস করতে চায় ও দীর্ঘজীবী হতে চায়।  যে মানুষটা এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যাচ্ছে অর্থাৎ মৃত্যুর পথের যাত্রী হইতেছে ওই মানুষটার প্রতি কোনো রাগ ও কোন ধরনের ঘৃণা রাখা আমাদের কারো উচিত নয়।  সাধারণ কয়েক দিনের দুনিয়াতে মানুষ কতই না বড়াই ও বাহাদুরি করে কিন্তু ছোট্ট একটা শব্দে মৃত্যু এর কাছে সব বাহাদুরি হার মানতে হয়।  অনেক মানুষ জন্ম হওয়ার পর অনেক আশা ও আকাঙ্ক্ষা মনের ভিতর তৈরি করে, পরবর্তীতে দেখা যায় ঐ সমস্ত আশা ও আকাঙ্ক্ষা নিয়েই ওই মানুষটার মৃত্যুবরণ করতে হয়।  তাই কবি বলে হে মানুষ সকল তুমি এমন ভাবে তোমার জীবন গঠন যে মরিবার পর হাসবে তুমি এবং কাঁদবে সারাটা ভুবন।  যতই পালাও তুমি মৃত্যু থেকে মৃত্যু তোমায় ঠিকই রইবে ঘিরে, যদিও দুঃখ তুমি সুখের ভিতরে কিংবা যদিও তুমি চলে যাও সাত সমুদ্রের তলে।  অর্থাৎ মৃত্যুর আগে যদি তুমি ভালো এবং সৎ কাজ করে থাকো পরোপকারে নিজেকে বিলীন করে থাকো তাহলে মৃত্যুর পর তুমি হাসতে হাসতে জান্নাতে যাবে, এবং সারাটা দুনিয়ার মুসলমান তোমার জন্য কাঁদতে থাকবে।  সম্মানিত ভাইয়েরা ও বোনেরা দেখেন মৃত্যু আমাদের এক না বলা উপহার এই মৃত্যু যেদিন আমাদের সামনে এসে হাজির হয়ে যাবে সেদিন কিন্তু আমরা কেউ এই মৃত্যু থেকে পালাতে পারবো না। আপনি যত বড় লুকোই হন না কেন যত কোটি কোটি টাকার মালিক এই হোন না কেন এই মৃত্যু যখন আপনার সামনে এসে হাজির হয়ে যাবে তখন এই টাকার গরম আপনার চলবে না, মৃত্যু আপনাকে ধরবেই আপনি যে জায়গায় গিয়ে পলায়ন করেন না কেন।  আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের উচিত মৃত্যুর আগেই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া, এখানে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া বলতে বুঝিয়েছি আমল করা আল্লাহ তাআলার ইবাদত করা যেভাবে ইবাদত করলে আল্লাহ পাক আপনার প্রতি রাজি খুশি হবে ঠিক সেভাবেই আল্লাহকে রাজি খুশি করার জন্য ইবাদত করুন। আল্লাহ যদি আপনার উপর রাজি খুশি হয়ে যায় তাহলে ইহকাল এবং পরকাল দোনোটাই আপনার জন্য মঙ্গল হবে, আর আল্লাহ যদি আপনার উপর অসন্তুষ্ট থাকে তাহলে আপনার ইহকাল আর পরকাল উভয়টাই বরবাদ হয়ে যাবে।  যদি আপনি পৃথিবীতে টাকা পয়সা থাকার কারণে ভালোভাবে চলাফেরা করেছেন কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আপনি ক্ষতিগ্রস্তের মধ্যে রয়েছেন। একটা কথা রয়েছে তুমি যদি আল্লাহকে পেয়ে যাও তাহলে তুমি সমস্ত দুনিয়া পেয়ে গেছো, আর তুমি যদি আল্লাহকে না পাও তাহলে তুমি কিছুই পাওনি। যদিও তুমি সমস্ত দুনিয়া পেয়ে গেছো তোমার টাকা পয়সা থাকার কারণে কিন্তু আল্লাহকে না পাওয়ার কারণে তোমার দুনিয়ার টাকা-পয়সা যেন কোন কাজে আসবে না। তাই আসুন আমরা সময় থাকতে মৃত্যুর প্রস্তুতি নেই এবং মৃত্যুর সামানা তৈরি করি।  অন্য পোস্ট রমজান নিয়ে কিছু কথা ওযু ভঙ্গের কারণ দলিল সহ জেনে নিন প্রকৃতি ও পরিবার নিয়ে হুমায়ূন আহমেদের উক্তি

মৃত্যু নিয়ে হুমায়ুন আহমেদের উক্তি

মৃত্যুর সময় সবচাইতে বড় কষ্টের ব্যাপার হচ্ছে তখন কেউ পাশে থাকবে না, এমনকি কাউকে বলে যাওয়ার মত সুযোগও হবে না।

আমরা কিন্তু কখনোই মৃত ব্যক্তিদের অপেক্ষা করি না, আমরা যত ধরনের অপেক্ষা করি সব অপেক্ষায় কিন্তু হচ্ছে জীবিত ব্যক্তিদের জন্য।

কোটি কোটি টাকার মালিক যে ব্যক্তি সেই ব্যক্তিও কিন্তু মৃত্যুর সময় দেখা যায় নিঃসঙ্গভাবে মারা যায়।

মৃত্যু এমন একটা জিনিস যেটা কাহারো জন্য কখনোই অপেক্ষা করে না তাই আমাদের সকলেরই উচিত মৃত্যুর আগেই মৃত্যুর জন্য তৈরি হয়ে যাওয়া।

দুনিয়ার যত সারপ্রাইজ রয়েছে যদি সেই সারপ্রাইজগুলো হঠাৎ করে দেওয়া যায় তাহলে একটা মানুষ খুশি হয় আনন্দিত হয়, কিন্তু মৃত্যু এমন একটা না বলা সারপ্রাইজ, এটা যখন যার সামনে এসে দাঁড়ায় তখন তাকে ফিরিয়ে দেওয়া যায় না।

একটা ব্যক্তি যখন মৃত্যুবরণ করে তখন তার সাথে কোন কিছুই যাবে না, তার সাথে তার ধন-সম্পদ ইস্ত্রি কন্যা পুত্র কেহই হয়ে যাবে না, বরং মৃত ব্যক্তির সাথে যাবে একমাত্র তার নেক আমল।

মানুষ যদি কখনো মৃত ব্যক্তির আর্তনাদ দেখতো বা বুঝতে পারত তাহলে ঘর বাড়ি ছাড়িয়া পাগল হইতো অথবা আল্লাহর ইবাদতে লিপ্ত থাকতো।

কোন বাড়িতে যখন কেউ মৃত্যুবরণ করে তখন ৫-৬ ঘন্টা পর আর কাউকেই কাঁদতে দেখা যায় না, তখন হয়তোবা কেউ কাঁদবে মানুষকে দেখানোর জন্য, যে আমি যদি না কাঁদি তাহলে মানুষ আমাকে কি বলবে।

শুধুমাত্র একটা ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির জন্য নিঃস্বার্থভাবে কান্না করে তার মনে রক্তক্ষরণ হওয়ায় কলিজাটা ফেটে বিটির্ণ হয়ে যায় সেটি হচ্ছে তার মৃত সন্তানের জন্য মায়ের আর্থনাথ।

দুনিয়ার সমস্ত জিনিসকে যদি আপনি ধোঁকা দিতে পারবেন বা অস্বীকার করতে পারেন কিন্তু মৃত্যু এমন একটি উপহার যে উপহার তাকে আপনি কখনোই ধোঁকা দিতে পারবেন না এবং অস্বীকার করতে পারবেন না।

আমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি হচ্ছে প্রকৃত মানুষ যে তার মৃত্যুকে ভয় করে, এবং মৃত্যুকে ভয় করে সেই অনুযায়ী আমল করে।

সবচাইতে খারাপ এবং নিকৃষ্ট হচ্ছে ওই মৃত ব্যক্তিটির পরিবার পরিজন, যারা মৃত ব্যক্তিটির জন্য কান্নাকাটি করে সুখ প্রকাশ করে ঠিকই কিন্তু ওই মৃত ব্যক্তি যে ঋণ রেখে গিয়েছে ওইগুলো পরিশোধ করে না।

এই দুনিয়ার মধ্যে যত মানুষ জন্মগ্রহণ করেছে কেউই তার ইচ্ছা মত মরতে চাই না, অর্থাৎ সবাই এই রঙিন দুনিয়ায় বসবাস করতে চায় ও দীর্ঘজীবী হতে চায়।

যে মানুষটা এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যাচ্ছে অর্থাৎ মৃত্যুর পথের যাত্রী হইতেছে ওই মানুষটার প্রতি কোনো রাগ ও কোন ধরনের ঘৃণা রাখা আমাদের কারো উচিত নয়।

সাধারণ কয়েক দিনের দুনিয়াতে মানুষ কতই না বড়াই ও বাহাদুরি করে কিন্তু ছোট্ট একটা শব্দে মৃত্যু এর কাছে সব বাহাদুরি হার মানতে হয়।

অনেক মানুষ জন্ম হওয়ার পর অনেক আশা ও আকাঙ্ক্ষা মনের ভিতর তৈরি করে, পরবর্তীতে দেখা যায় ঐ সমস্ত আশা ও আকাঙ্ক্ষা নিয়েই ওই মানুষটার মৃত্যুবরণ করতে হয়।

তাই কবি বলে হে মানুষ সকল তুমি এমন ভাবে তোমার জীবন গঠন যে মরিবার পর হাসবে তুমি এবং কাঁদবে সারাটা ভুবন।

যতই পালাও তুমি মৃত্যু থেকে মৃত্যু তোমায় ঠিকই রইবে ঘিরে, যদিও দুঃখ তুমি সুখের ভিতরে কিংবা যদিও তুমি চলে যাও সাত সমুদ্রের তলে।

অর্থাৎ মৃত্যুর আগে যদি তুমি ভালো এবং সৎ কাজ করে থাকো পরোপকারে নিজেকে বিলীন করে থাকো তাহলে মৃত্যুর পর তুমি হাসতে হাসতে জান্নাতে যাবে, এবং সারাটা দুনিয়ার মুসলমান তোমার জন্য কাঁদতে থাকবে।

সম্মানিত ভাইয়েরা ও বোনেরা দেখেন মৃত্যু আমাদের এক না বলা উপহার এই মৃত্যু যেদিন আমাদের সামনে এসে হাজির হয়ে যাবে সেদিন কিন্তু আমরা কেউ এই মৃত্যু থেকে পালাতে পারবো না। আপনি যত বড় লুকোই হন না কেন যত কোটি কোটি টাকার মালিক এই হোন না কেন এই মৃত্যু যখন আপনার সামনে এসে হাজির হয়ে যাবে তখন এই টাকার গরম আপনার চলবে না, মৃত্যু আপনাকে ধরবেই আপনি যে জায়গায় গিয়ে পলায়ন করেন না কেন।

আমাদের প্রত্যেকটা মানুষের উচিত মৃত্যুর আগেই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া, এখানে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হওয়া বলতে বুঝিয়েছি আমল করা আল্লাহ তাআলার ইবাদত করা যেভাবে ইবাদত করলে আল্লাহ পাক আপনার প্রতি রাজি খুশি হবে ঠিক সেভাবেই আল্লাহকে রাজি খুশি করার জন্য ইবাদত করুন। আল্লাহ যদি আপনার উপর রাজি খুশি হয়ে যায় তাহলে ইহকাল এবং পরকাল দোনোটাই আপনার জন্য মঙ্গল হবে, আর আল্লাহ যদি আপনার উপর অসন্তুষ্ট থাকে তাহলে আপনার ইহকাল আর পরকাল উভয়টাই বরবাদ হয়ে যাবে।

যদি আপনি পৃথিবীতে টাকা পয়সা থাকার কারণে ভালোভাবে চলাফেরা করেছেন কিন্তু প্রকৃতপক্ষে আপনি ক্ষতিগ্রস্তের মধ্যে রয়েছেন। একটা কথা রয়েছে তুমি যদি আল্লাহকে পেয়ে যাও তাহলে তুমি সমস্ত দুনিয়া পেয়ে গেছো, আর তুমি যদি আল্লাহকে না পাও তাহলে তুমি কিছুই পাওনি। যদিও তুমি সমস্ত দুনিয়া পেয়ে গেছো তোমার টাকা পয়সা থাকার কারণে কিন্তু আল্লাহকে না পাওয়ার কারণে তোমার দুনিয়ার টাকা-পয়সা যেন কোন কাজে আসবে না। তাই আসুন আমরা সময় থাকতে মৃত্যুর প্রস্তুতি নেই এবং মৃত্যুর সামানা তৈরি করি।


Previous Post Next Post

نموذج الاتصال