রসভরি গাছের উপকারিতা | রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা

রসভরি গাছের উপকারিতা: বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে রসভরি গাছের উপকারিতা এবং রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা সেই সাথে রসভরি গাছের ফল খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা নিয়ে আপনাদের সাথে হাজির হয়েছে। কেননা প্রতিনিয়ত অনেক মানুষ অনলাইন এভাবে সার্চ করতেছে যে রসভরি গাছের উপকারিতা কি, আবার অনেকে অনলাইন এভাবেও সার্চ করতেছে যে রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা কি। তো বন্ধুরা যাদের মনে এই সমস্ত প্রশ্ন প্রতিনিয়তই ঘুরপাক খাচ্ছে তাদের জন্যই আজকের আমার পোস্টটি, কেননা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাকে একদম সম্পূর্ণ ক্লিয়ার করে দিব এই রসভরি গাছের উপকারিতা ও গুনাগুন সম্পর্কে।


তবে আপনি যদি মনোযোগ সহকারে আমার এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি যে আপনি রসভরি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন, এবং সেই সাথে রস বুড়ি গাছের ফল কিভাবে খেতে হয় কিভাবে খেলে উপকার পাবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

রসভরি গাছের উপকারিতা | রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা  রসভরি গাছের উপকারিতা: বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে রসভরি গাছের উপকারিতা এবং রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা সেই সাথে রসভরি গাছের ফল খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা নিয়ে আপনাদের সাথে হাজির হয়েছে। কেননা প্রতিনিয়ত অনেক মানুষ অনলাইন এভাবে সার্চ করতেছে যে রসভরি গাছের উপকারিতা কি, আবার অনেকে অনলাইন এভাবেও সার্চ করতেছে যে রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা কি। তো বন্ধুরা যাদের মনে এই সমস্ত প্রশ্ন প্রতিনিয়তই ঘুরপাক খাচ্ছে তাদের জন্যই আজকের আমার পোস্টটি, কেননা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আপনাকে একদম সম্পূর্ণ ক্লিয়ার করে দিব এই রসভরি গাছের উপকারিতা ও গুনাগুন সম্পর্কে।  অন্য পোস্ট সাইকেলের ব্যাটারির দাম অটো রিস্কার ব্যাটারির দাম  তবে আপনি যদি মনোযোগ সহকারে আমার এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন তাহলে আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি যে আপনি রসভরি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে পারবেন, এবং সেই সাথে রস বুড়ি গাছের ফল কিভাবে খেতে হয় কিভাবে খেলে উপকার পাবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।   রসভরি বা ফটকা গাছের উপকারিতা  আপনি যখন এই রসভরি বা ফটকা গাছের ফল দেখবেন তখন এই হট করে ফলটা তুলে নেন, কেননা এই গাছের উপকারিতা ও গুনাগুন অসংখ্য অগণিত তাই এই গাছটিকে অনেকেই দামী গাছ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই ফলটি সাধারণত জন্ম হয়ে থাকে রাস্তার ধারে কাছে আগাছা বা ময়লা আবর্জনা ঝোপের ভিতরে, এই ফলটিকে গ্রাম গঞ্জের মানুষেরা খুব ভালোভাবেই চিনে থাকে এবং তারা এই ফলটিকে ফটকা আবার অনেকেই রসভরি ফল নামে চিনে থাকে।  তবে কোথাও কোথাও এই ফলটিকে অন্যান্য নামেও চিনে থাকে, কেননা আপনিও হয়তোবা এই ফলটিকে রাস্তার ধারে কাছে কোথাও অবশ্যই দেখেছেন কারণ সাধারণত এই ফলটি রাস্তার ধারে গেছে নদী-নালা ইত্যাদির পাশেই জন্ম হয়ে থাকে। এই ফলগুলো গাছের মধ্যে ঝুলে থাকে সাধারণত এই ফলগুলো শীতকালে প্রচুর পরিমাণে জন্ম হয়ে থাকে তবে গরমকালে এবং বর্ষাকালেও এর জন্ম হয় কিন্তু শীতকালের তুলনায় কম।  তো বন্ধুরা এই গাছের উপকারিতা ও ফল খাওয়ার উপকারিতা জানার আগে চলুন আগে চিনে নেই আমরা এই গাছ সম্পর্কে। তো যারা এই রসভরি বা ফটকা ফল চিনেন তাহলে তো ভালোই, আর যারা এই ফলটি কে চিনেন না বা এই গাছটিকে চিনেন না তাদের জন্য বলে রাখি যে এই রসভরি বা ফটকা ফলটিতে কোন ধরনের রুয়া নেই। কেননা রসভরি ফলের মতোই এরকম অনেক ধরনের ফল রয়েছে যেগুলো গায়ে বিভিন্ন ধরনের আস রয়েছে তো আপনারা ফটকা ফল টিকে সহজেই চিনতে পারবেন যে এই ফটকা ফলটির গায়ে কোন ধরনের আঁশ নেই বরং মসৃণ টাইপের হয়ে থাকে।  এই রসভরি ফলের পাতা খুব বেশি বড় হয় না আবার খুব বেশি ছোটও হয় না। অর্থাৎ বলতে পারেন এই রসভরি বা ফটকা ফলের পাতা মিডিয়াম সাইজের হয়ে থাকে এই ফলটি কাঁচা অবস্থায় সবুজ এবং ফলটি পাকার পরে হলুদ কিংবা লাল বর্ণের হয়ে থাকে এবং এই ফলটির ভিতরে এক ধরনের বিচির মত রয়েছে। এই ফলটি পাতার মাধ্যমে আবর্তিত হয়ে থাকে অর্থাৎ পাতা দিয়ে খুব ভালোভাবে এই ফলটি সুরক্ষিত থাকে, আর রসভরি বা ফটকা ফল টিকে ফটকা বলে নামকরণ করা হয়েছে এজন্যই যে শিশুরা এই ফলটি নিয়ে খেলা করে তাকে এবং এটিকে ফাটিয়ে থেকে এজন্যই তাকে রসভরি বা ফটকা ফল নামে নামকরণ করা হয়েছে।  এই ফলগুলো খেতেও অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়ে থাকে পাকার পর অনেক বৃদ্ধ লোকেরাই বা পুরনো লোকেরাই এই ফলগুলো খেয়ে থাকে, এর বিচি গুলো খুবই ছোট ছোট সাদা তিলের দানার মত হয়ে থাকে। এই ফলটি যখনই পেকে যাবে তখনই সেটা কাছ থেকে অটোমেটিক ভাবে মাটিতে পড়ে যায় আর এই ফলটিতে যদি হাত দিয়ে মোচড় দেওয়া হয় তাহলে এই ফলটি থেকে এক ধরনের বিচি বের হয় আর এই বিচিগুলো অনেক অনেক উপকারী হয়ে থাকে।  এই ফলটি খাওয়ার ফলে শরীরে অনেক অনেক উপকার হয় এবং এই ফলটি খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্তু অনেকেই এই ফলটিকে বিষাক্ত ফল বলে আখ্যায়িত করেছে কিন্তু আদৌ এটা বিষাক্ত ফল নয় বরং এটি আগাছাতে জন্ম হয় বলে এটি বিষাক্ত নয় বরং এটি একটি উপকারী ফল। এই ফলটি আগাছাই জন্ম হয়ে থাকে বলে অনেকেই এই ফলটিকে বা গাছটিকে উপড়ে ফেলে দেয় কিন্তু আপনি কখনোই এই ফলটি বা গাছটিকে উপড়ে ফেলে দিবেন না কেন এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ গাছ।   ফটকা ফলের উপকারিতা   বন্ধুরা এই ফলটি শরীরের এনার্জির জন্য খুবই উপকারী একটি ফল, যাদের শরীরের মচমচ করে কিংবা দুর্বল লাগে তাদের জন্য এই ফলটি তাৎক্ষণিক আপনার শরীরে এনার্জি এনে দিবে। এই ফলটি আরো বিভিন্ন রোগের কাজ করে যা আমি আপনাদের সামনে আস্তে আস্তে বর্ণনা করব তবে এই ফলটি বিশেষ করে যাদের শরীর ক্লান্ত লাগে তাদের শরীরে ইনস্ট্যান্ট এনার্জি ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে খুবই ভালো কাজ করে।  এছাড়াও দেখা গেছে যদি মূত্রনালীতে ইনফেকশন হয় বা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এই ফটকা ফল টি সেবনের ফলে ভালো উপকারে আসে। বিশেষ কইরা ইউনিয়নানীতে ফুলে যাওয়া ব্যথা করা গা হওয়া এই সমস্ত বিষয়ের ক্ষেত্রে ফটকা ফলটি খুবই উপকারী হয়ে থাকে। বিশেষ করে মহিলাদের মূত্রনালীতে ইনফেকশন খুব বেশি হয়ে থাকে তাদের জন্য এই ফটকা ফুলটি খুবই উপকারী কেননা এই ফলটি এই সমস্ত ইনফেকশন থেকে রায় দিতে পারে বা রক্ষা পাওয়া যায় এই ফলটি সেবনের ক্ষেত্রে এই সমস্ত ইনফেকশন থেকে।  তবে এই ফলটি খাওয়ার নিয়মটা আমি একটু পরে বলতেছি তবে বলা হয় যে এই ফলটি যদি কেউ টানা সাত দিন খেতে পারে তাহলে তার মন্ত্রণ দিয়ে ইনফেকশন হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে এটি তার ভালো হয়ে যাবে। এছাড়া ইমিউনিটি পাওয়ার এর ক্ষেত্রেও এই ফলটা কাজ করে অর্থাৎ শরীরে ইমিউনিটি পাওয়ার টাকে আগের তুলনায় আরো সতেজ করে তুলে এবং বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।  শীতকাল কিংবা গ্রীষ্মকাল যখন ঋতু পরিবর্তন হয় অথবা প্রায় বিভিন্ন সময় যাদের জ্বর ঠান্ডা কাশি লেগে থাকে তাদের জন্য ফটকা ফলটি ভীষণ উপকারী হতে চলছে, এ ফটকা ফলটি সেবনের ফলে এই সমস্ত অনিয়মিত ঠান্ডা কাশি থেকে রেহাই পেতে পারেন। তো বন্ধুরা যাদের চোখে সমস্যা রয়েছে অর্থাৎ চোখে কম দেখতে পান কিংবা ঝাপসা দেখতে পান তাদের জন্য কিন্তু এই ফটকা ফল টা ভীষণ উপকারী, এই ফটকা ফল টিকে  রসভরি ফল বলেও ডাকা হয়, তাই যারা চোখে কম দেখতে পান তারাও এই ফলটি নিয়মিত খাওয়া শুরু করে দিতে পারেন।  দৃষ্টিহীনতার ক্ষেত্রে এই ফটকা ফুল উপকারী, কেননা ছোট বড় সকলের এই প্রায় চোখের সমস্যা হয়ে থাকে। কেননা বর্তমান আধুনিক যুগে মোবাইল ল্যাপটপ এবং কম্পিউটারের সামনে বসে থাকার কারণে ওই সমস্ত ডিভাইসের আলুর চোখে লেগে চোখের বিভিন্ন ধরনের দৃষ্টিহীনতা হয়ে থাকে, তো বলা হয় এই ফলটি যদি কেউ টানা 40 দিন সেবন করতে পারে তাহলে এ সমস্ত দৃষ্টিহীনতা থেকে রেহাই পেতে পারে। তাছাড়া চোখের আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে কাছের জিনিস কম দেখতে পাওয়া বা প্লাস মাইনাস সমস্যা তো বন্ধুরা এই ফটকা ফালটি কিন্তু এই সমস্ত সমস্যা থেকে আপনাকে স্থায়ীভাবে রেহাই দিতে পারে।  শরীরের ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে এই ফটকা বা রসভরি ফলটি। আজকাল মানুষ এত দুর্বল হয়ে গেছে যে প্রত্যেকটা মানুষের ডায়াবেটিস হয়ে গেছে, অর্থাৎ ঘরে ঘরে ছোট বড় বৃদ্ধ সকলেরই প্রায় ডায়াবেটিস নামক রোগের দেখা দিয়ে থাকে। ডায়াবেটিস এমন একটা রোগ যেটাকে বলা হয় আস্তে আস্তে একটা মানুষকে নিঃশেষ করে দেয় আর এই সমস্ত ডায়াবেটিস রোগ থেকে এই ফটকা বা রসভরি ফলটি খুবই উপকারী হয়ে থাকে।   ফটকা ফল খাওয়ার নিয়ম  তো বন্ধুরা এতক্ষণ আমরা এই ফলের উপকারিতা ও বিভিন্ন গুনাগুন সম্পর্কে বর্ণনা করেছি তো আসুন এবার মূল টপিক অর্থাৎ ফটকা ফল বা রসভরি ফলটি কিভাবে খাওয়া যায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।  এই ফলটি টমেটোর মত হয়ে থাকে খাওয়ার সময় হালকা একটু টক লাগবে। তো বন্ধুরা এই ফলটি পাকা অবস্থায় গেলে সবচাইতে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায় তবে কাঁচা অবস্থায় খেলেও উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে কাঁচা অবস্থায় গেলে আপনার খেতে ভালো লাগবে না অর্থাৎ টেস্ট ভালো হবে না কিন্তু পাকা অবস্থায় খেলে আপনার ভালো লাগবে তাই পাকা অবস্থায় খাওয়াই সব চাইতে ভালো।  এই ফটকা ফলটি শীতকালে সবচাইতে বেশি পাবেন, তবে গ্রীষ্মকাল কিংবা বর্ষাকালেও পাওয়া যায় তবে আপনার একটু খোঁজাখুঁজি করতে হবে আর কিছুই না। এ ফটকা ফলটি গাছ থেকে পেড়ে আনার পর বাহিরের যে আবরণটা রয়েছে অর্থাৎ চুলাটা রয়েছে সেটা ফেলে দিবেন, অতঃপর আসল পটকা ফল টা বের করে নিন।  প্রত্যেকদিন নিয়মিত খালি পেটে সকালে পাঁচ থেকে ছয়টা ফটকা বা রসভরি ফল চিবিয়ে খাবেন, তবে দুই একটা কম বেশি হলেও কোন রকমের কোন সমস্যা নাই। তবে আপনি ভরা পেটেও এই ফলটি খেতে পারবেন কিন্তু বলা হয় যে খালি পেটে খেলে এই ফলের বেশি উপকার পাওয়া যায় তাই ভরা পেটেও আপনি চাইলে ফলটি খেতে পারেন কোন সমস্যা নাই।  আর যখনই আপনি এই ফটকা ফলটি খাবেন তখন এক গ্লাস গরম পানি খেয়ে নিবেন, তবে যদি ঠান্ডা পানি গান সে ক্ষেত্রেও সমস্যা নাই তবে গরম পানিটা খাওয়াই সবচাইতে ভালো। এই ফলটি খাওয়ার আধা ঘন্টা পর্যন্ত আপনি কোন কিছুই পান করবেন না অর্থাৎ আধা ঘন্টা পর আপনি সকালের নাস্তা বা ব্রেকফাস্ট করে নিবেন, আর যদি আপনি ভরা পেটে খান তাহলে আধা ঘন্টা পর পর্যন্ত আর কিছু খাবেন না।  এই ফলটি সপ্তাহে তিন দিন খাবেন যদি আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান, অবশ্যই মনে রাখবেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এই ফলটি সাপ্তাহিক তিন দিন উপরোক্ত নিয়মে খাবেন। ইউরিনারি বা ইনফেকশন কমানোর জন্য এটা খেতে পারেন ৮ থেকে ১৪ দিনের মতো। আর চোখের জ্যোতি বাড়ানোর জন্য এই ফলটা সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন খাওয়াটাই সবচাইতে ভালো। তো বন্ধুরা আরেকটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন আপনি যদি কোন জটিল রোগের রোগী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন। আপনার জানামতে যদি এই ফল সেবনের কোন সাইট ইফেক্ট থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আমাদেরকে জানিয়ে দিবেন।   রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা  বন্ধুরা এখন আমরা জানবো রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা সম্পর্কে। তো বন্ধুরা এই গাছের ফল যেরকম ভাবে উপকারী ঠিক এর থেকেও বেশি উপকারী হয়ে থাকে এই গাছের শিকড়।  মূলত যারা শারীরিকভাবে দুর্বল অর্থাৎ যৌন শক্তি কম কিংবা ঘন ঘন স্বপ্ন দূষের কারণে আগের তুলনায় যৌন শক্তি অনেকটাই কমে গেছে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন কারনে যাদের যৌন শক্তি কমে গিয়েছে কারণগুলো আমি উল্লেখ করতে চাচ্ছি না আপনারা বুঝে নিবেন তো এই সমস্যাটা যাদের হয়ে থাকে তাদের জন্য গাছের শিকড় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই গাছের শিকড় যদি আপনি সেবন করতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্ত রোগের সমাধান হয়ে যাবে।  এমনকি যারা বিবাহিত জীবনে রয়েছেন তারাও এই গাছের শিকড় সেবন করতে পারেন, অর্থাৎ এক কথায় যাদের যৌন সমস্যা রয়েছে তারা সকলেই চাইলে এই গাছটির শিকর সেবন করতে পারেন এবং আপনারা স্থায়ী যৌন সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন। তো বন্ধুরা আসুন এবার জেনে নেয়া যাক এই ঔষধি গাছের শিকড় আপনি কিভাবে খাবেন।  তো বন্ধুরা যারা যৌবন শক্তি ধরে রাখতে চান বা যৌবন শক্তি ফিরিয়ে আনতে চান তারা প্রতিদিন সকালে এই গাছের কয়েকটি ফল খাবেন অবশ্যই। এবং সেই সাথে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এই গাছের শিকর নিবেন এবং খুব ভালোভাবে শিকড়টাকে ধরে নিবেন অতঃপর একটা ভালো পান নিবেন এবং পানের সাথে কালোজিরা এবং এক নাম্বার মধু নিবেন এবং শিকর টুকু এই পানের মধ্যে দিবেন, অতঃপর তিনটা জিনিস একসাথে অর্থাৎ রসভরি গাছের শিখর কালোজিরা ও মধু পানির সাথে মিশ্রিত করে খেয়ে ফেলবেন।  পোস্ট ট্যাগ: রসভরি গাছের উপকারিতা ,রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা, ফটকা গাছের উপকারিতা।  অন্য পোস্ট ভলভো সোলার ব্যাটারির দাম ২০২৩ ইন্ডাকশন চুলার দাম ২০২৩  এই (রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা) পোস্টের শেষ কথা  তো বন্ধুরা আপনারা যদি পানের সাথে এভাবে এই গাছের শিকর সেবন করতে পারেন তাহলে এভাবে সাত দিন সেবন করলে আপনি আপনার ফলাফল দেখতে পাবেন। এবং উপরোক্তা আরও যে সমস্ত রোগের কথা উল্লেখ করেছি এবং সে যেভাবে সেবন করতে বলেছি সেভাবে সেবন করলে আশা করি আপনারা খুব ভালো উপকৃত হবেন। এ ছাড়াও আপনি যদি খুব জটিল এবং কঠিন রোগের সম্মুখীন হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি এই সমস্ত নিয়ম অবলম্বন করার আগে অবশ্যই আপনার নিকটস্থ ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।

রসভরি গাছের উপকারিতা

আপনি যখন এই রসভরি বা ফটকা গাছের ফল দেখবেন তখন এই হট করে ফলটা তুলে নেন, কেননা এই গাছের উপকারিতা ও গুনাগুন অসংখ্য অগণিত তাই এই গাছটিকে অনেকেই দামী গাছ বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই ফলটি সাধারণত জন্ম হয়ে থাকে রাস্তার ধারে কাছে আগাছা বা ময়লা আবর্জনা ঝোপের ভিতরে, এই ফলটিকে গ্রাম গঞ্জের মানুষেরা খুব ভালোভাবেই চিনে থাকে এবং তারা এই ফলটিকে ফটকা আবার অনেকেই রসভরি ফল নামে চিনে থাকে।

তবে কোথাও কোথাও এই ফলটিকে অন্যান্য নামেও চিনে থাকে, কেননা আপনিও হয়তোবা এই ফলটিকে রাস্তার ধারে কাছে কোথাও অবশ্যই দেখেছেন কারণ সাধারণত এই ফলটি রাস্তার ধারে গেছে নদী-নালা ইত্যাদির পাশেই জন্ম হয়ে থাকে। এই ফলগুলো গাছের মধ্যে ঝুলে থাকে সাধারণত এই ফলগুলো শীতকালে প্রচুর পরিমাণে জন্ম হয়ে থাকে তবে গরমকালে এবং বর্ষাকালেও এর জন্ম হয় কিন্তু শীতকালের তুলনায় কম।

তো বন্ধুরা এই গাছের উপকারিতা ও ফল খাওয়ার উপকারিতা জানার আগে চলুন আগে চিনে নেই আমরা এই গাছ সম্পর্কে। তো যারা এই রসভরি বা ফটকা ফল চিনেন তাহলে তো ভালোই, আর যারা এই ফলটি কে চিনেন না বা এই গাছটিকে চিনেন না তাদের জন্য বলে রাখি যে এই রসভরি বা ফটকা ফলটিতে কোন ধরনের রুয়া নেই। কেননা রসভরি ফলের মতোই এরকম অনেক ধরনের ফল রয়েছে যেগুলো গায়ে বিভিন্ন ধরনের আস রয়েছে তো আপনারা ফটকা ফল টিকে সহজেই চিনতে পারবেন যে এই ফটকা ফলটির গায়ে কোন ধরনের আঁশ নেই বরং মসৃণ টাইপের হয়ে থাকে।

এই রসভরি ফলের পাতা খুব বেশি বড় হয় না আবার খুব বেশি ছোটও হয় না। অর্থাৎ বলতে পারেন এই রসভরি বা ফটকা ফলের পাতা মিডিয়াম সাইজের হয়ে থাকে এই ফলটি কাঁচা অবস্থায় সবুজ এবং ফলটি পাকার পরে হলুদ কিংবা লাল বর্ণের হয়ে থাকে এবং এই ফলটির ভিতরে এক ধরনের বিচির মত রয়েছে। এই ফলটি পাতার মাধ্যমে আবর্তিত হয়ে থাকে অর্থাৎ পাতা দিয়ে খুব ভালোভাবে এই ফলটি সুরক্ষিত থাকে, আর রসভরি বা ফটকা ফল টিকে ফটকা বলে নামকরণ করা হয়েছে এজন্যই যে শিশুরা এই ফলটি নিয়ে খেলা করে তাকে এবং এটিকে ফাটিয়ে থেকে এজন্যই তাকে রসভরি বা ফটকা ফল নামে নামকরণ করা হয়েছে।

এই ফলগুলো খেতেও অনেক সুস্বাদু ও মজাদার হয়ে থাকে পাকার পর অনেক বৃদ্ধ লোকেরাই বা পুরনো লোকেরাই এই ফলগুলো খেয়ে থাকে, এর বিচি গুলো খুবই ছোট ছোট সাদা তিলের দানার মত হয়ে থাকে। এই ফলটি যখনই পেকে যাবে তখনই সেটা কাছ থেকে অটোমেটিক ভাবে মাটিতে পড়ে যায় আর এই ফলটিতে যদি হাত দিয়ে মোচড় দেওয়া হয় তাহলে এই ফলটি থেকে এক ধরনের বিচি বের হয় আর এই বিচিগুলো অনেক অনেক উপকারী হয়ে থাকে।

এই ফলটি খাওয়ার ফলে শরীরে অনেক অনেক উপকার হয় এবং এই ফলটি খাওয়ার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ ব্যাধি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্তু অনেকেই এই ফলটিকে বিষাক্ত ফল বলে আখ্যায়িত করেছে কিন্তু আদৌ এটা বিষাক্ত ফল নয় বরং এটি আগাছাতে জন্ম হয় বলে এটি বিষাক্ত নয় বরং এটি একটি উপকারী ফল। এই ফলটি আগাছাই জন্ম হয়ে থাকে বলে অনেকেই এই ফলটিকে বা গাছটিকে উপড়ে ফেলে দেয় কিন্তু আপনি কখনোই এই ফলটি বা গাছটিকে উপড়ে ফেলে দিবেন না কেন এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ গাছ।

ফটকা ফলের উপকারিতা

বন্ধুরা এই ফলটি শরীরের এনার্জির জন্য খুবই উপকারী একটি ফল, যাদের শরীরের মচমচ করে কিংবা দুর্বল লাগে তাদের জন্য এই ফলটি তাৎক্ষণিক আপনার শরীরে এনার্জি এনে দিবে। এই ফলটি আরো বিভিন্ন রোগের কাজ করে যা আমি আপনাদের সামনে আস্তে আস্তে বর্ণনা করব তবে এই ফলটি বিশেষ করে যাদের শরীর ক্লান্ত লাগে তাদের শরীরে ইনস্ট্যান্ট এনার্জি ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে খুবই ভালো কাজ করে।

এছাড়াও দেখা গেছে যদি মূত্রনালীতে ইনফেকশন হয় বা বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে এই ফটকা ফল টি সেবনের ফলে ভালো উপকারে আসে। বিশেষ কইরা ইউনিয়নানীতে ফুলে যাওয়া ব্যথা করা গা হওয়া এই সমস্ত বিষয়ের ক্ষেত্রে ফটকা ফলটি খুবই উপকারী হয়ে থাকে। বিশেষ করে মহিলাদের মূত্রনালীতে ইনফেকশন খুব বেশি হয়ে থাকে তাদের জন্য এই ফটকা ফুলটি খুবই উপকারী কেননা এই ফলটি এই সমস্ত ইনফেকশন থেকে রায় দিতে পারে বা রক্ষা পাওয়া যায় এই ফলটি সেবনের ক্ষেত্রে এই সমস্ত ইনফেকশন থেকে।

তবে এই ফলটি খাওয়ার নিয়মটা আমি একটু পরে বলতেছি তবে বলা হয় যে এই ফলটি যদি কেউ টানা সাত দিন খেতে পারে তাহলে তার মন্ত্রণ দিয়ে ইনফেকশন হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে এটি তার ভালো হয়ে যাবে। এছাড়া ইমিউনিটি পাওয়ার এর ক্ষেত্রেও এই ফলটা কাজ করে অর্থাৎ শরীরে ইমিউনিটি পাওয়ার টাকে আগের তুলনায় আরো সতেজ করে তুলে এবং বহুগুণ বাড়িয়ে দেয়।

শীতকাল কিংবা গ্রীষ্মকাল যখন ঋতু পরিবর্তন হয় অথবা প্রায় বিভিন্ন সময় যাদের জ্বর ঠান্ডা কাশি লেগে থাকে তাদের জন্য ফটকা ফলটি ভীষণ উপকারী হতে চলছে, এ ফটকা ফলটি সেবনের ফলে এই সমস্ত অনিয়মিত ঠান্ডা কাশি থেকে রেহাই পেতে পারেন। তো বন্ধুরা যাদের চোখে সমস্যা রয়েছে অর্থাৎ চোখে কম দেখতে পান কিংবা ঝাপসা দেখতে পান তাদের জন্য কিন্তু এই ফটকা ফল টা ভীষণ উপকারী, এই ফটকা ফল টিকে রসভরি ফল বলেও ডাকা হয়, তাই যারা চোখে কম দেখতে পান তারাও এই ফলটি নিয়মিত খাওয়া শুরু করে দিতে পারেন।

দৃষ্টিহীনতার ক্ষেত্রে এই ফটকা ফুল উপকারী, কেননা ছোট বড় সকলের এই প্রায় চোখের সমস্যা হয়ে থাকে। কেননা বর্তমান আধুনিক যুগে মোবাইল ল্যাপটপ এবং কম্পিউটারের সামনে বসে থাকার কারণে ওই সমস্ত ডিভাইসের আলুর চোখে লেগে চোখের বিভিন্ন ধরনের দৃষ্টিহীনতা হয়ে থাকে, তো বলা হয় এই ফলটি যদি কেউ টানা 40 দিন সেবন করতে পারে তাহলে এ সমস্ত দৃষ্টিহীনতা থেকে রেহাই পেতে পারে। তাছাড়া চোখের আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে কাছের জিনিস কম দেখতে পাওয়া বা প্লাস মাইনাস সমস্যা তো বন্ধুরা এই ফটকা ফালটি কিন্তু এই সমস্ত সমস্যা থেকে আপনাকে স্থায়ীভাবে রেহাই দিতে পারে।

শরীরের ইনসুলিন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারে এই ফটকা বা রসভরি ফলটি। আজকাল মানুষ এত দুর্বল হয়ে গেছে যে প্রত্যেকটা মানুষের ডায়াবেটিস হয়ে গেছে, অর্থাৎ ঘরে ঘরে ছোট বড় বৃদ্ধ সকলেরই প্রায় ডায়াবেটিস নামক রোগের দেখা দিয়ে থাকে। ডায়াবেটিস এমন একটা রোগ যেটাকে বলা হয় আস্তে আস্তে একটা মানুষকে নিঃশেষ করে দেয় আর এই সমস্ত ডায়াবেটিস রোগ থেকে এই ফটকা বা রসভরি ফলটি খুবই উপকারী হয়ে থাকে।

ফটকা ফল খাওয়ার নিয়ম

তো বন্ধুরা এতক্ষণ আমরা এই ফলের উপকারিতা ও বিভিন্ন গুনাগুন সম্পর্কে বর্ণনা করেছি তো আসুন এবার মূল টপিক অর্থাৎ ফটকা ফল বা রসভরি ফলটি কিভাবে খাওয়া যায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

এই ফলটি টমেটোর মত হয়ে থাকে খাওয়ার সময় হালকা একটু টক লাগবে। তো বন্ধুরা এই ফলটি পাকা অবস্থায় গেলে সবচাইতে বেশি উপকারিতা পাওয়া যায় তবে কাঁচা অবস্থায় খেলেও উপকারিতা পাওয়া যায়। তবে কাঁচা অবস্থায় গেলে আপনার খেতে ভালো লাগবে না অর্থাৎ টেস্ট ভালো হবে না কিন্তু পাকা অবস্থায় খেলে আপনার ভালো লাগবে তাই পাকা অবস্থায় খাওয়াই সব চাইতে ভালো।

এই ফটকা ফলটি শীতকালে সবচাইতে বেশি পাবেন, তবে গ্রীষ্মকাল কিংবা বর্ষাকালেও পাওয়া যায় তবে আপনার একটু খোঁজাখুঁজি করতে হবে আর কিছুই না। এ ফটকা ফলটি গাছ থেকে পেড়ে আনার পর বাহিরের যে আবরণটা রয়েছে অর্থাৎ চুলাটা রয়েছে সেটা ফেলে দিবেন, অতঃপর আসল পটকা ফল টা বের করে নিন।

প্রত্যেকদিন নিয়মিত খালি পেটে সকালে পাঁচ থেকে ছয়টা ফটকা বা রসভরি ফল চিবিয়ে খাবেন, তবে দুই একটা কম বেশি হলেও কোন রকমের কোন সমস্যা নাই। তবে আপনি ভরা পেটেও এই ফলটি খেতে পারবেন কিন্তু বলা হয় যে খালি পেটে খেলে এই ফলের বেশি উপকার পাওয়া যায় তাই ভরা পেটেও আপনি চাইলে ফলটি খেতে পারেন কোন সমস্যা নাই।

আর যখনই আপনি এই ফটকা ফলটি খাবেন তখন এক গ্লাস গরম পানি খেয়ে নিবেন, তবে যদি ঠান্ডা পানি গান সে ক্ষেত্রেও সমস্যা নাই তবে গরম পানিটা খাওয়াই সবচাইতে ভালো। এই ফলটি খাওয়ার আধা ঘন্টা পর্যন্ত আপনি কোন কিছুই পান করবেন না অর্থাৎ আধা ঘন্টা পর আপনি সকালের নাস্তা বা ব্রেকফাস্ট করে নিবেন, আর যদি আপনি ভরা পেটে খান তাহলে আধা ঘন্টা পর পর্যন্ত আর কিছু খাবেন না।

এই ফলটি সপ্তাহে তিন দিন খাবেন যদি আপনি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান, অবশ্যই মনে রাখবেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এই ফলটি সাপ্তাহিক তিন দিন উপরোক্ত নিয়মে খাবেন। ইউরিনারি বা ইনফেকশন কমানোর জন্য এটা খেতে পারেন ৮ থেকে ১৪ দিনের মতো। আর চোখের জ্যোতি বাড়ানোর জন্য এই ফলটা সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন খাওয়াটাই সবচাইতে ভালো। তো বন্ধুরা আরেকটা কথা অবশ্যই মনে রাখবেন আপনি যদি কোন জটিল রোগের রোগী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে কিন্তু অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন। আপনার জানামতে যদি এই ফল সেবনের কোন সাইট ইফেক্ট থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে আমাদেরকে জানিয়ে দিবেন।

 

রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা

বন্ধুরা এখন আমরা জানবো রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা সম্পর্কে। তো বন্ধুরা এই গাছের ফল যেরকম ভাবে উপকারী ঠিক এর থেকেও বেশি উপকারী হয়ে থাকে এই গাছের শিকড়।

মূলত যারা শারীরিকভাবে দুর্বল অর্থাৎ যৌন শক্তি কম কিংবা ঘন ঘন স্বপ্ন দূষের কারণে আগের তুলনায় যৌন শক্তি অনেকটাই কমে গেছে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন কারনে যাদের যৌন শক্তি কমে গিয়েছে কারণগুলো আমি উল্লেখ করতে চাচ্ছি না আপনারা বুঝে নিবেন তো এই সমস্যাটা যাদের হয়ে থাকে তাদের জন্য গাছের শিকড় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই গাছের শিকড় যদি আপনি সেবন করতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্ত রোগের সমাধান হয়ে যাবে।

এমনকি যারা বিবাহিত জীবনে রয়েছেন তারাও এই গাছের শিকড় সেবন করতে পারেন, অর্থাৎ এক কথায় যাদের যৌন সমস্যা রয়েছে তারা সকলেই চাইলে এই গাছটির শিকর সেবন করতে পারেন এবং আপনারা স্থায়ী যৌন সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন। তো বন্ধুরা আসুন এবার জেনে নেয়া যাক এই ঔষধি গাছের শিকড় আপনি কিভাবে খাবেন।

তো বন্ধুরা যারা যৌবন শক্তি ধরে রাখতে চান বা যৌবন শক্তি ফিরিয়ে আনতে চান তারা প্রতিদিন সকালে এই গাছের কয়েকটি ফল খাবেন অবশ্যই। এবং সেই সাথে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে এই গাছের শিকর নিবেন এবং খুব ভালোভাবে শিকড়টাকে ধরে নিবেন অতঃপর একটা ভালো পান নিবেন এবং পানের সাথে কালোজিরা এবং এক নাম্বার মধু নিবেন এবং শিকর টুকু এই পানের মধ্যে দিবেন, অতঃপর তিনটা জিনিস একসাথে অর্থাৎ রসভরি গাছের শিখর কালোজিরা ও মধু পানির সাথে মিশ্রিত করে খেয়ে ফেলবেন।

পোস্ট ট্যাগ: রসভরি গাছের উপকারিতা ,রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা, ফটকা গাছের উপকারিতা।


এই (রসভরি গাছের শিকড়ের উপকারিতা) পোস্টের শেষ কথা

তো বন্ধুরা আপনারা যদি পানের সাথে এভাবে এই গাছের শিকর সেবন করতে পারেন তাহলে এভাবে সাত দিন সেবন করলে আপনি আপনার ফলাফল দেখতে পাবেন। এবং উপরোক্তা আরও যে সমস্ত রোগের কথা উল্লেখ করেছি এবং সে যেভাবে সেবন করতে বলেছি সেভাবে সেবন করলে আশা করি আপনারা খুব ভালো উপকৃত হবেন। এ ছাড়াও আপনি যদি খুব জটিল এবং কঠিন রোগের সম্মুখীন হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি এই সমস্ত নিয়ম অবলম্বন করার আগে অবশ্যই আপনার নিকটস্থ ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال