কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়

হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি তোমাদের সাথে আলোচনা করব কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানে না, তাই আজকের আর্টিকেলটি যদি পড়তে পারেন তাহলে আশা করি আপনি এই বিষয়টি সম্পর্কে একদম ক্লিয়ার হতে পারবেন।

কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়  হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি তোমাদের সাথে আলোচনা করব কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়। আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যে এই বিষয়টি সম্পর্কে জানে না, তাই আজকের আর্টিকেলটি যদি পড়তে পারেন তাহলে আশা করি আপনি এই বিষয়টি সম্পর্কে একদম ক্লিয়ার হতে পারবেন।  কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়  যে সমস্ত পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয় সেই সমস্ত পানি ও তার প্রকার ও বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।  ১. গাছ কিংবা ফল থেকে নিংড়ানো পানি দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করা বৈধ হবে না। কেননা গাছ থেকে নিংড়ানো বা ফল থেকে নিংড়ানো পানি সাধারণ পানি নয়, আর যখন সাধারণ পানি পাওয়া না যাবে তখন পবিত্রতা অর্জনের জন্য তায়াম্মুম করতে হবে।  ২. এমন কোন পানি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ হবে না যেই পানির মধ্যে অন্য কোন বস্তু প্রভাব বিস্তার লাভ করেছে, এবং ওই বিস্তারের জন্য পানির প্রকৃত গুণ চলে গিয়েছে। যেমন শুরু আর পানি গাজর ভিজিয়ে রাখা পানি সবজির পানি শরবত গোলাপজল সিরকা ইত্যাদি। কেননা এই সমস্ত পানিকে সাধারণ পানি বলে গণ্য করা হয় না। আর এখানে সবজির পানির দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে ওই পানি যা জাল দেওয়া হয়েছে আর যদি জাল না দিয়ে শুধু সবজি ধৌত করার ফলে পানি পরিবর্তন হয় তাহলে এই পানির দ্বারা ওযু জায়েজ হবে।  ৩. যেই পানির সাথে কোন ধরনের পবিত্র জিনিস মিশ্রিত হয় আর সেটা পানির তিনটি গুণের কোন একটিকে পরিবর্তন করে দেয় তাহলে সেই পানি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ হবে। যেমন বন্যার ভুইলা পানি উস্নান মিশ্রিত পানি সাবান ও জাফরান মিশ্রিত পানি।  ৪. যেকোনো ধরনের অল্প এবং স্থির পানিতে যদি নাপাকি পড়ে তাহলে সেই পানি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ নয়, চাই নাপাকটা অল্প পরুক কিংবা বেশি পড়ুক।  ৫. প্রবাহমান অর্থাৎ চলতি পানিতে যদি কোন ধরনের নাপাকি পড়ে তাহলে সেই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে। যদি পানির মধ্যে নাপাক পরার কোন ছিন্ন না দেখা যায়, কেননা পানি চলতির কারণে তা এক জায়গায় স্থির থাকে না, আর আলামত হচ্ছে সাধ গন্ধ এবং রঙ।  ৬. মশা মাছি ও বিভিন্ন ধরনের পোকা আরো যে সমস্ত প্রাণী পানির মধ্যে থাকে সেই সমস্ত প্রাণীর মৃত্যুর কারণে পানি নাপাক হবে না, এই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে।  ৭. মাছ কাকড়া ব্যাংক ইত্যাদি যে সমস্ত প্রাণী পানিতে থাকে ওইগুলো যদি পানির মধ্যে মৃত্যুবরণ করে তাহলে পানি নষ্ট হবে না। কিন্তু যে সমস্ত প্রাণী উপরে জন্ম হয় তা যদি পানিতে পড়ে মৃত্যু বরণ করে তাহলে পানি নষ্ট হয়ে যাবে এবং ওই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে না।  ৮. ব্যবহারকৃত বানিয়ে অর্থাৎ যে পানির দ্বারা কোনো নাপাক দূর করা হয়েছে অথবা সব অর্জনের উদ্দেশ্যে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করা হয়েছে। এই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে না, তবে এই পানি যদি শরীরের মধ্যে মিশ্রিত হয় বা শরীরে লেগে যায় তাহলে শরীর বা কাপড় নাপাক হবে না।  শেষ কথা - কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়  মৃত প্রাণীর লোম হাড় পাক, অর্থাৎ তুমি তো প্রাণীর লোম আর যদি পানির মধ্যে পড়ে তাহলে সেই পানি দ্বারা তাহারাঊ অর্জন করা বৈধ হবে। ঠিক একইভাবে মৃত প্রাণীর পাছা ক্ষুর শিং নুক পর ঠোঁট ইত্যাদি সবকিছুই যদি বাণীতে পড়ে সে ক্ষেত্রেও পানি নাপাক হবে না।


কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়

যে সমস্ত পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয় সেই সমস্ত পানি ও তার প্রকার ও বিস্তারিত নিচে উল্লেখ করা হলো।

১. গাছ কিংবা ফল থেকে নিংড়ানো পানি দিয়ে পবিত্রতা হাসিল করা বৈধ হবে না। কেননা গাছ থেকে নিংড়ানো বা ফল থেকে নিংড়ানো পানি সাধারণ পানি নয়, আর যখন সাধারণ পানি পাওয়া না যাবে তখন পবিত্রতা অর্জনের জন্য তায়াম্মুম করতে হবে।

২. এমন কোন পানি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ হবে না যেই পানির মধ্যে অন্য কোন বস্তু প্রভাব বিস্তার লাভ করেছে, এবং ওই বিস্তারের জন্য পানির প্রকৃত গুণ চলে গিয়েছে। যেমন শুরু আর পানি গাজর ভিজিয়ে রাখা পানি সবজির পানি শরবত গোলাপজল সিরকা ইত্যাদি। কেননা এই সমস্ত পানিকে সাধারণ পানি বলে গণ্য করা হয় না। আর এখানে সবজির পানির দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে ওই পানি যা জাল দেওয়া হয়েছে আর যদি জাল না দিয়ে শুধু সবজি ধৌত করার ফলে পানি পরিবর্তন হয় তাহলে এই পানির দ্বারা ওযু জায়েজ হবে।

৩. যেই পানির সাথে কোন ধরনের পবিত্র জিনিস মিশ্রিত হয় আর সেটা পানির তিনটি গুণের কোন একটিকে পরিবর্তন করে দেয় তাহলে সেই পানি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ হবে। যেমন বন্যার ভুইলা পানি উস্নান মিশ্রিত পানি সাবান ও জাফরান মিশ্রিত পানি।

৪. যেকোনো ধরনের অল্প এবং স্থির পানিতে যদি নাপাকি পড়ে তাহলে সেই পানি দ্বারা পবিত্রতা অর্জন করা বৈধ নয়, চাই নাপাকটা অল্প পরুক কিংবা বেশি পড়ুক।

৫. প্রবাহমান অর্থাৎ চলতি পানিতে যদি কোন ধরনের নাপাকি পড়ে তাহলে সেই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে। যদি পানির মধ্যে নাপাক পরার কোন ছিন্ন না দেখা যায়, কেননা পানি চলতির কারণে তা এক জায়গায় স্থির থাকে না, আর আলামত হচ্ছে সাধ গন্ধ এবং রঙ।

৬. মশা মাছি ও বিভিন্ন ধরনের পোকা আরো যে সমস্ত প্রাণী পানির মধ্যে থাকে সেই সমস্ত প্রাণীর মৃত্যুর কারণে পানি নাপাক হবে না, এই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে।

৭. মাছ কাকড়া ব্যাংক ইত্যাদি যে সমস্ত প্রাণী পানিতে থাকে ওইগুলো যদি পানির মধ্যে মৃত্যুবরণ করে তাহলে পানি নষ্ট হবে না। কিন্তু যে সমস্ত প্রাণী উপরে জন্ম হয় তা যদি পানিতে পড়ে মৃত্যু বরণ করে তাহলে পানি নষ্ট হয়ে যাবে এবং ওই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে না।

৮. ব্যবহারকৃত বানিয়ে অর্থাৎ যে পানির দ্বারা কোনো নাপাক দূর করা হয়েছে অথবা সব অর্জনের উদ্দেশ্যে শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্যবহার করা হয়েছে। এই পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন করা বৈধ হবে না, তবে এই পানি যদি শরীরের মধ্যে মিশ্রিত হয় বা শরীরে লেগে যায় তাহলে শরীর বা কাপড় নাপাক হবে না।


শেষ কথা - কোন কোন পানি দ্বারা তাহারাত অর্জন বৈধ নয়

মৃত প্রাণীর লোম হাড় পাক, অর্থাৎ তুমি তো প্রাণীর লোম আর যদি পানির মধ্যে পড়ে তাহলে সেই পানি দ্বারা তাহারাঊ অর্জন করা বৈধ হবে। ঠিক একইভাবে মৃত প্রাণীর পাছা ক্ষুর শিং নুক পর ঠোঁট ইত্যাদি সবকিছুই যদি বাণীতে পড়ে সে ক্ষেত্রেও পানি নাপাক হবে না।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال