জমি রেজিস্ট্রি কি | জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি লাগে: হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করব। বর্তমানে মানুষেরা বেশিরভাগ জানতে চায় যে জমি বিষয়ক তথ্য কেননা প্রতিদিনই আমাদের মধ্যে জমি ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে। আর সেই সুবাদে আমাদের মধ্যে অনেক ভাই এবং বোনেরা বিভিন্ন জায়গা থেকে অনলাইন এভাবে প্রশ্ন করে যে জমি রেজিস্ট্রি কি, এবং এভাবেও সার্চ করে থাকে যে জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে।

জমি রেজিস্ট্রি কি | জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে  জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি লাগে: হ্যালো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সামনে খুবই একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করব। বর্তমানে মানুষেরা বেশিরভাগ জানতে চায় যে জমি বিষয়ক তথ্য কেননা প্রতিদিনই আমাদের মধ্যে জমি ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে। আর সেই সুবাদে আমাদের মধ্যে অনেক ভাই এবং বোনেরা বিভিন্ন জায়গা থেকে অনলাইন এভাবে প্রশ্ন করে যে জমি রেজিস্ট্রি কি, এবং এভাবেও সার্চ করে থাকে যে জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে।  তো বন্ধুরা যাদের মনে জমি রেজিস্ট্রি সম্পর্কিত এই ধরনের প্রশ্ন প্রতিনিয়তই মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে তাদেরকে বলব আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন, কেননা আজকের এই আর্টিকেল আপনি জানতে পারবেন জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে ক্রেতা এবং বিক্রেতার কি কি কাগজের প্রয়োজন হয়। তো বন্ধুরা আসুন প্রথমে আমরা জেনে নিব জমি রেজিস্ট্রি কি, এরপর আমরা জানবো জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে ক্রেতা এবং বিক্রেতার কি কি কাগজের প্রয়োজন হতে পারে।  অন্য পোস্ট হামকো ব্যাটারি দাম ২০২৩ সাইকেলের ব্যাটারির দাম  জমি রেজিস্ট্রি কি  জমি রেজিস্ট্রি হচ্ছে সাধারণত আমরা যখন জমি বিক্রি করি তখন ওই জমির মালিকানা আমাদের হাতেই থাকে, অর্থাৎ জমি যখন আমার ছিল তখন রেজিস্ট্রি ও আমার নামে ছিল। আর যখন আপনি জমিটি বিক্রয় করে দিবেন অপর একজন এই জমিটি ক্রয় করে তখন তার নামে জমি রেজিস্ট্রি করতে হয়। আর মালিকানা টা তখন আপনার নাম থেকে যে জমিটি কিনেছে তার নামে চলে যায় আর এটাকে মূলত জমি রেজিস্ট্রি বলা হয়।   জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে   জমি রেজিস্ট্রি করতে যে সমস্ত কাগজপত্র লাগে সে সমস্ত কাগজপত্র আর প্রয়োজনীয় পত্র নিচে উল্লেখ করা হল।  যে ব্যক্তি জমি বিক্রি করবে এবং যে ব্যক্তি জমি কিনবে এদের দুজনেরই পাসপোর্ট সাইজের ফটোকপি এবং দুইজনেরই এনআইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। এছাড়াও যেদিন জমি রেজিস্ট্রি করা হবে সেদিন উভয়ের অরজিনাল আইডি কার্ড অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র সাথে করে নিয়ে আসতে হবে। কেননা যদি ভূমি অফিসার মনে করেন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দেখবেন তাহলে তিনি সেটা দেখতে পারেন সেজন্যই আপনাকে পূর্ব থেকেই জাতীয় পরিচয় পত্র সাথে নিয়ে যেতে হবে।  যদি জমি বিক্রয় করতে হয় তাহলে অবশ্যই যে ব্যক্তি জমি বিক্রি করবে সে ব্যক্তি জমির কাগজ পত্রগুলো হালনাগাদ করে নিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ জমির খাজনার কাগজগুলো আপটু ডেট থাকতে হবে এবং জমি যদি মেটিশন করা না থাকে তাহলে অবশ্যই জমি মিটিশন করে নিতে হবে। মিটিশন মানে হচ্ছে জমি খারিজ করে নিয়ে আসতে হবে এবং খারিজের আপটুডেট থাকতে হবে। আর যেই জমিটি বিক্রি করবে সেটি যদি কোন ওয়ারিশ সূত্রে হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে ওয়ারিশ সূত্রের কাগজপত্র গুলো অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে, এবং অবশ্যই জমি রেজিস্ট্রি করার দিন জমির অরজিনিয়াল কাগজপত্র গুলো সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।  উপস্থিত না হয়ে কি জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে?  তুই এখন আপনাদের মনে আবার আরেকটা প্রশ্ন জাগতে পারে যে যে ব্যক্তি জমি রেজিস্ট্রি করবে সে যদি বিভিন্ন অসুস্থতার কারণে কিংবা দূরে অবস্থান করার কারণে রেজিস্ট্রি অফিসে না আসতে পারে সে ক্ষেত্রে কি তার দ্বারা জমি রেজিস্ট্রি করা সম্ভব হবে কিনা। তো এটার উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ অবশ্যই সে এই ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি অফিসে না আসে জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে, তবে তাকে নির্দিষ্ট ভিজিট কমিশনের ফিস প্রদান করতে হবে এবং উপস্থিত না হওয়ার জন্য যথাসাধ্য কারণ উল্লেখ করতে হবে, এবং সে চাইলে তার বাসায় কিংবা অফিসে কিংবা যে স্থানে অবস্থান করতেছে সেখান থেকেই জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে। আর যারা অসুস্থ তারা যদি অসুস্থতার জন্য রেজিস্ট্রি অফিসে না আসতে পারে তাহলে নির্দিষ্ট ফিস দিলে তাদের বাসায় গিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হবে।  যারা নাবালক তারা কি জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে  আপনাদের মনে আবার আরো প্রশ্ন হতে পারে যে যারা নাবালক রয়েছে তাদের মাধ্যমে কি জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে, কিংবা যদি নাবালক এর মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রি করাও যায় সে ক্ষেত্রে তো তাদের আইডি কার্ড নেই তো কিভাবে নাবালক ছেলে কিংবা মেয়ের মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে। তো ইহার উত্তর হচ্ছে যারা নাবালক অবস্থায় রয়েছে কিন্তু জমি রেজিস্ট্রি করতে চায় প্রয়োজনের খাতিরে, সেই ক্ষেত্রে তাদের জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমেই জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে। অথবা যাদের আইডি কার্ড হয় নাই প্রবাসে থাকেন কিংবা বিভিন্ন জায়গায় কাজের সুবাদে থাকেন তারা কিন্তু তাদের জন্ম নিবন্ধন পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়েও জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে।  যদি কোন নাবালক সন্তান এর নামে জমি অর্থাৎ সম্পত্তি থাকে সেই ক্ষেত্রে তার আপন গার্জিয়ান অর্থাৎ পিতা-মাতা সেই নাবালক বাচ্চার পক্ষ হয়ে তার জমি বিক্রি করতে পারবে। এখন আরেকটি প্রশ্ন থাকতে পারে যদি ওই নাবালক বাচ্চার পিতা মাতা না থাকে তাহলে কি করবে, তো সেই ক্ষেত্রে উকিল সাহেব ওই নাবালক বাচ্চার চাচা কিংবা তার আত্মীয় কোন একজনকে অভিভাবক হিসেবে নিযুক্ত করে সম্পত্তি বিক্রি করতে পারবে।  যদি কোন নাবালক বাচ্চা কিংবা মেয়ের নামে তার বাবা মা সম্পত্তি দিতে চায়, সেই ক্ষেত্রেও তাই নাবালক বাচ্চার একজন অভিভাবক নিযুক্ত হয়ে তাকে জমি ক্রয় করে দিতে হবে। তো অনেক সময় দেখা যায় জমি বিক্রি করার সময় একই ব্যক্তির দুই নাম হওয়ার কারণে জমি বিক্রির করতে অসুবিধা হয়, সো এই ক্ষেত্রে আপনার যেটা করবেন আপনাদের ইউনিয়ন অফিস অথবা চেয়ারম্যান এর কাছ থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিবেন যে মূলত সেই হচ্ছে এই ব্যক্তি বরং তার নাম দুটি রয়েছে সেক্ষেত্রে জমি রেজিস্ট্রি করার জন্য আপনার আর কোন সমস্যা হবে না।  অন্য পোস্ট বিদআত কাকে বলে বাদ মাগরিব তাবলীগের বয়ান  শেষ কথা - জমি রেজিস্ট্রি কি | জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে  তো বন্ধুরা আমি আজকের এই আর্টিকেলে জমি রেজিস্টিক কি এবং কিভাবে জমি রেজিস্ট্রি করতে হয়, এবং জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে কি কি কাগজপত্র লাগে, পাশাপাশি নাবালক বাচ্চারা জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে কিনা ইত্যাদি সমস্ত বিষয়ে আলোচনা করেছি। তো বন্ধুরা আপনারা যদি জমি রেজিস্ট্রি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার নিকটস্থ জমি রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করবেন এবং আশা করি সেখান থেকে আরো ভালোভাবে বিস্তারিত রেজিস্ট্রি বিষয়ক তত্ত্ব জানতে পারবেন।

তো বন্ধুরা যাদের মনে জমি রেজিস্ট্রি সম্পর্কিত এই ধরনের প্রশ্ন প্রতিনিয়তই মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে তাদেরকে বলব আপনি একদম সঠিক জায়গায় এসেছেন, কেননা আজকের এই আর্টিকেল আপনি জানতে পারবেন জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে ক্রেতা এবং বিক্রেতার কি কি কাগজের প্রয়োজন হয়। তো বন্ধুরা আসুন প্রথমে আমরা জেনে নিব জমি রেজিস্ট্রি কি, এরপর আমরা জানবো জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে ক্রেতা এবং বিক্রেতার কি কি কাগজের প্রয়োজন হতে পারে।


জমি রেজিস্ট্রি কি

জমি রেজিস্ট্রি হচ্ছে সাধারণত আমরা যখন জমি বিক্রি করি তখন ওই জমির মালিকানা আমাদের হাতেই থাকে, অর্থাৎ জমি যখন আমার ছিল তখন রেজিস্ট্রি ও আমার নামে ছিল। আর যখন আপনি জমিটি বিক্রয় করে দিবেন অপর একজন এই জমিটি ক্রয় করে তখন তার নামে জমি রেজিস্ট্রি করতে হয়। আর মালিকানা টা তখন আপনার নাম থেকে যে জমিটি কিনেছে তার নামে চলে যায় আর এটাকে মূলত জমি রেজিস্ট্রি বলা হয়।

জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

জমি রেজিস্ট্রি করতে যে সমস্ত কাগজপত্র লাগে সে সমস্ত কাগজপত্র আর প্রয়োজনীয় পত্র নিচে উল্লেখ করা হল।

যে ব্যক্তি জমি বিক্রি করবে এবং যে ব্যক্তি জমি কিনবে এদের দুজনেরই পাসপোর্ট সাইজের ফটোকপি এবং দুইজনেরই এনআইডি কার্ডের ফটোকপি লাগবে। এছাড়াও যেদিন জমি রেজিস্ট্রি করা হবে সেদিন উভয়ের অরজিনাল আইডি কার্ড অর্থাৎ জাতীয় পরিচয় পত্র সাথে করে নিয়ে আসতে হবে। কেননা যদি ভূমি অফিসার মনে করেন আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র দেখবেন তাহলে তিনি সেটা দেখতে পারেন সেজন্যই আপনাকে পূর্ব থেকেই জাতীয় পরিচয় পত্র সাথে নিয়ে যেতে হবে।

যদি জমি বিক্রয় করতে হয় তাহলে অবশ্যই যে ব্যক্তি জমি বিক্রি করবে সে ব্যক্তি জমির কাগজ পত্রগুলো হালনাগাদ করে নিয়ে আসতে হবে। অর্থাৎ জমির খাজনার কাগজগুলো আপটু ডেট থাকতে হবে এবং জমি যদি মেটিশন করা না থাকে তাহলে অবশ্যই জমি মিটিশন করে নিতে হবে। মিটিশন মানে হচ্ছে জমি খারিজ করে নিয়ে আসতে হবে এবং খারিজের আপটুডেট থাকতে হবে। আর যেই জমিটি বিক্রি করবে সেটি যদি কোন ওয়ারিশ সূত্রে হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে ওয়ারিশ সূত্রের কাগজপত্র গুলো অবশ্যই সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে, এবং অবশ্যই জমি রেজিস্ট্রি করার দিন জমির অরজিনিয়াল কাগজপত্র গুলো সঙ্গে নিয়ে আসতে হবে।

 

উপস্থিত না হয়ে কি জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে?

তুই এখন আপনাদের মনে আবার আরেকটা প্রশ্ন জাগতে পারে যে যে ব্যক্তি জমি রেজিস্ট্রি করবে সে যদি বিভিন্ন অসুস্থতার কারণে কিংবা দূরে অবস্থান করার কারণে রেজিস্ট্রি অফিসে না আসতে পারে সে ক্ষেত্রে কি তার দ্বারা জমি রেজিস্ট্রি করা সম্ভব হবে কিনা। তো এটার উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ অবশ্যই সে এই ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রি অফিসে না আসে জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে, তবে তাকে নির্দিষ্ট ভিজিট কমিশনের ফিস প্রদান করতে হবে এবং উপস্থিত না হওয়ার জন্য যথাসাধ্য কারণ উল্লেখ করতে হবে, এবং সে চাইলে তার বাসায় কিংবা অফিসে কিংবা যে স্থানে অবস্থান করতেছে সেখান থেকেই জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে। আর যারা অসুস্থ তারা যদি অসুস্থতার জন্য রেজিস্ট্রি অফিসে না আসতে পারে তাহলে নির্দিষ্ট ফিস দিলে তাদের বাসায় গিয়ে জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হবে।

যারা নাবালক তারা কি জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে

আপনাদের মনে আবার আরো প্রশ্ন হতে পারে যে যারা নাবালক রয়েছে তাদের মাধ্যমে কি জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে, কিংবা যদি নাবালক এর মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রি করাও যায় সে ক্ষেত্রে তো তাদের আইডি কার্ড নেই তো কিভাবে নাবালক ছেলে কিংবা মেয়ের মাধ্যমে জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে। তো ইহার উত্তর হচ্ছে যারা নাবালক অবস্থায় রয়েছে কিন্তু জমি রেজিস্ট্রি করতে চায় প্রয়োজনের খাতিরে, সেই ক্ষেত্রে তাদের জন্ম নিবন্ধনের মাধ্যমেই জমি রেজিস্ট্রি করা যাবে। অথবা যাদের আইডি কার্ড হয় নাই প্রবাসে থাকেন কিংবা বিভিন্ন জায়গায় কাজের সুবাদে থাকেন তারা কিন্তু তাদের জন্ম নিবন্ধন পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়েও জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে।

যদি কোন নাবালক সন্তান এর নামে জমি অর্থাৎ সম্পত্তি থাকে সেই ক্ষেত্রে তার আপন গার্জিয়ান অর্থাৎ পিতা-মাতা সেই নাবালক বাচ্চার পক্ষ হয়ে তার জমি বিক্রি করতে পারবে। এখন আরেকটি প্রশ্ন থাকতে পারে যদি ওই নাবালক বাচ্চার পিতা মাতা না থাকে তাহলে কি করবে, তো সেই ক্ষেত্রে উকিল সাহেব ওই নাবালক বাচ্চার চাচা কিংবা তার আত্মীয় কোন একজনকে অভিভাবক হিসেবে নিযুক্ত করে সম্পত্তি বিক্রি করতে পারবে।

যদি কোন নাবালক বাচ্চা কিংবা মেয়ের নামে তার বাবা মা সম্পত্তি দিতে চায়, সেই ক্ষেত্রেও তাই নাবালক বাচ্চার একজন অভিভাবক নিযুক্ত হয়ে তাকে জমি ক্রয় করে দিতে হবে। তো অনেক সময় দেখা যায় জমি বিক্রি করার সময় একই ব্যক্তির দুই নাম হওয়ার কারণে জমি ক্রয় বিক্রয় করতে অসুবিধা হয়, সো এই ক্ষেত্রে আপনার যেটা করবেন আপনাদের ইউনিয়ন অফিস অথবা চেয়ারম্যান এর কাছ থেকে প্রত্যয়ন পত্র নিবেন যে মূলত সেই হচ্ছে এই ব্যক্তি বরং তার নাম দুটি রয়েছে সেক্ষেত্রে জমি রেজিস্ট্রি করার জন্য আপনার আর কোন সমস্যা হবে না।

অন্য পোস্ট বিদআত কাকে বলে

শেষ কথা - জমি রেজিস্ট্রি কি | জমি রেজিস্ট্রি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

তো বন্ধুরা আমি আজকের এই আর্টিকেলে জমি রেজিস্টিক কি এবং কিভাবে জমি রেজিস্ট্রি করতে হয়, এবং জমি রেজিস্ট্রি করতে হলে কি কি কাগজপত্র লাগে, পাশাপাশি নাবালক বাচ্চারা জমি রেজিস্ট্রি করতে পারবে কিনা ইত্যাদি সমস্ত বিষয়ে আলোচনা করেছি। তো বন্ধুরা আপনারা যদি জমি রেজিস্ট্রি সম্পর্কে আরো ভালোভাবে তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার নিকটস্থ জমি রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করবেন এবং আশা করি সেখান থেকে আরো ভালোভাবে বিস্তারিত রেজিস্ট্রি বিষয়ক তত্ত্ব জানতে পারবেন।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال