রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়

রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়: প্রিয় বন্ধুরা রমজান মাস হচ্ছে ইবাদতের মাস এবং এই মাসে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন বান্দাদেরকে প্রচুর পরিমাণে ক্ষমা করতে থাকে। এবং বলা হয়েছে যে ওই ব্যক্তি হচ্ছে জমিনের উপরে ও আসমানের নিচে সবচাইতে দুর্ভাগ্যবান ব্যক্তি যে ব্যক্তি রমজান মাস পাইল কিন্তু সে তার জীবনের গুনাহ গুলোকে ক্ষমা করাইতে পারলো না। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেক ভাইয়েরাই আছে রমজানের রোজা পালন করে, কিন্তু দেখা যায় অনেক সময় তারা শয়তানের ধোঁকায় পরিয়া হস্তমৈথুন করে ফেলে, পরবর্তীতে তাদের মনে এক ধরনের অনুশোচনা সৃষ্টি হয় এবং ইহা থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় খুঁজতে থাকে।

রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়  প্রিয় বন্ধুরা রমজান মাস হচ্ছে ইবাদতের মাস এবং এই মাসে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন বান্দাদেরকে প্রচুর পরিমাণে ক্ষমা করতে থাকে। এবং বলা হয়েছে যে ওই ব্যক্তি হচ্ছে জমিনের উপরে ও আসমানের নিচে সবচাইতে দুর্ভাগ্যবান ব্যক্তি যে ব্যক্তি রমজান মাস পাইল কিন্তু সে তার জীবনের গুনাহ গুলোকে ক্ষমা করাইতে পারলো না। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেক ভাইয়েরাই আছে রমজানের রোজা পালন করে, কিন্তু দেখা যায় অনেক সময় তারা শয়তানের ধোঁকায় পরিয়া হস্তমৈথুন করে ফেলে, পরবর্তীতে তাদের মনে এক ধরনের অনুশোচনা সৃষ্টি হয় এবং ইহা থেকে রক্ষা পাওয়ার উপায় খুঁজতে থাকে।  আর সেই কারণেই অনেক ভাইয়েরা রয়েছে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য বা ইহার থেকে বেঁচে ওঠার জন্য এর সঠিক সিদ্ধান্তটা জানতে চায়। বা এই ব্যাপারে ইসলাম কি বলে এটা জানার জন্য অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে তাকে যে রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়, অথবা অনেক লোকের আবার এভাবেও সার্চ করে যে হস্তমৈথুন করার পর করনীয় কি??  অন্য পোস্ট ইসলামে বিবাহ কাকে বলে রমজান মাসে কি বিয়ে করা যাবে?  এই সমস্ত প্রশ্ন যাদের মনে জাগ্রত হয় বা যারা এই ধরনের ভুল কাজ করে ফেলেছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমি বলছি আজকের পুষ্টি কেবল আপনার জন্যই। কেননা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি বর্ণনা করবো রমজান মাসে হস্তমৈথুন করলে কি ধরনের গুনাহ হয়, কিংবা কেউ যদি অনিচ্ছাকৃত ভাবে শয়তানের ধোঁকায় পরে হস্তমৈথুন করে ফেলে তখন তার করনীয় কি? এই সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।   রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়  কোন ব্যক্তি যদি রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেলে তাহলে তার রোজা ভেঙ্গে যায় এবং সে কবিরা গুনার অধিকারী হয়। বন্ধুরা হস্তমৈথুনকে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন হারাম করেছেন, কেননা যদি কোন ব্যক্তি হস্তমৈথুন করে তাহলে সে জিনা করলো আর জিনা করা হচ্ছে কবিরা গুনাহ। আর রমজান মাসে আমরা যারা রোজা রাখি রোজাটা কেবল একমাত্র আল্লাহর জন্যই রাখি, আর আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন বলেছেন রোজা কেবলমাত্র আমার জন্য আর এই রোজার বদলা আমি বান্দাদেরকে আমার নিজ হাতেই দিব, কেননা রোজাদার ব্যক্তি যেহেতু শুধুমাত্র আমার জন্য আমার ভয়ে সকল প্রকার পানাহার ও কাম ভাবনা থেকে বিরত থিকে সুবাহানাল্লাহ।  আপনি যদি কোন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করেন যে রোজা অর্থ কি? তাহলে অবশ্যই ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান না থাকা ব্যক্তিও আপনাকে উত্তর দিয়ে দিবে। যে সুবহে সাদিক হইতে সূর্য অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার থেকে মুক্ত থাকবে এবং সকল প্রকার কাম বাসনা থেকে মুক্ত থাকবে এরই নামই হচ্ছে সওম বা রোজা।   রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেল্লে করনীয় কি  এরপরেও যদি কোন ব্যক্তি রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেলে তাহলে চার ইমামের মধ্যে অর্থাৎ ইমাম মালেক ইমাম শাফি ইমাম হাম্বুলি এবং ইমাম আবু হানিফা প্রত্যেক ইমামের মতেই রোজা রেখে হস্তমৈথুন কারি ব্যক্তির উপর চারটি বিষয় আবশ্যক হয়ে যায়, অর্থাৎ এই চারটি বিষয়ের উপর চার মাযহাবের ইমামগণওই একমত পোষণ করেছেন, তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেললে সেই চারটি করনীয় বিষয় কি কি??  প্রথম নাম্বারেই এই ওই ব্যক্তির রোজা বাতিল হয়ে যাবে অর্থাৎ ভেঙ্গে যাবে। দ্বিতীয় নাম্বার হচ্ছে আপনি যেহেতু এরকম কাজ করে রোজা ভেঙ্গে ফেলেছেন সে হিসেবে আপনার কবিরা গুনা হবে, আর কবিরা গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে আপনাকে খাস দিলে তওবা করতে হবে। তৃতীয় নাম্বার হচ্ছে যেহেতু আপনার এই রোজা বাতিল হয়ে গেছে সেহেতু পরবর্তীতে এই রোজাটাকে আপনার কাজা আদায় করে নিতে হবে। চতুর্থ নাম্বার হচ্ছে আপনি যখন রোজাটা ভেঙ্গে দিছেন অর্থাৎ ওই নেক্কারজনক কাজটা করেছেন তখন থেকেই বাকি সময়টুকু পানাহার থাকতে হবে এবং যৌন মিলন থেকে বিরত থাকতে হবে।  অর্থাৎ আপনি এই কথা ভাবতে পারবেন না যে এখন যেহেতু আমার রোজা ভেঙ্গে গিয়েছে সে ক্ষেত্রে আমি এখন পানাহার করতে পারব কিংবা যৌন মিলন করতে পারব। বরং আপনারা রোজা যখন ভেঙ্গে ফেলবেন তখন থেকেই পানাহার করতে পারবেন না এবং কোনরকম কাম বাসনায়ও লিপ্ত হতে পারবেন না।  তবে আর একটা কথা জেনে রাখা দরকার আপনি এভাবে রোজা যখন ভেঙ্গে ফেলবেন অর্থাৎ শয়তানের ধোঁকায় পরে এরকম কাজ করে ফেললেন, তখন সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার উপর কাফফারা ওয়াজিব হবে না, অর্থাৎ আপনি একটা রোজার বদলে পরবর্তীতে আরেকটা রোজা কাজা আদায় করে নিলেই হবে।  যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে স্ত্রী সহবাস করে ফেলে তাহলে সেই ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপর দুই মাস রোজা রাখা ওয়াজিব হয়ে যায়, কিংবা গোলাম আজাদ করতে হবে অথবা ৬০ জন মিসকিনকে পেট ভরে খানা খাওয়াতে হবে। কিন্তু আপনার উপর এরকম কোন কিছু কাফফারা ওয়াজিব হবে না আপনি শুধু একটা রোজা পরবর্তীতে আদায় করে নিলেই আপনার কাফফারা আদায় হয়ে যাবে, এবং আপনার উপর আবশ্যক থাকবে আপনি যখন থেকে রোজা টা ভেঙ্গে ফেলবেন বা ভুলে ভেঙ্গে ফেলেছেন তখন থেকেই বাকি সময়টুকু পানাহার থেকে ও যৌন কামনা থেকে বিরত থাকতে হবে।   FAQ  রোজা রেখে স্বপ্নদোষ হলে কি হয়  তো অনেকেই আবার জানতে চাই রোজা রেখে স্বপ্নদোষ হলে কি হয়? তো এটার ইসলামিক উত্তর হচ্ছে, স্বপ্ন যেহেতু কোন মানুষের ইচ্ছা কৃতভাবে হয় না, অর্থাৎ ঘুমের ঘরে অনিচ্ছাকৃতভাবে স্বপ্নদোষ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ হলে আপনার রোজা ভঙ্গ হবে না এবং রোজার কোন রকমের ঘাটতি কিংবা ক্ষতিও হবে না।  মনি বের হলে কি রোজা ভেঙ্গে যায়  হ্যা মনি বের হলে অবশ্যই আপনার রোজা ভেঙ্গে যাবে  রোজা রেখে সহবাস করা যাবে কি  ভুলেও রোজা রেখে সহবাস করা যাবে না, আপনি যদি রোজা রেখে সহবাস করে ফেলেন তাহলে আপনার রোজা নষ্ট হয়ে যাবে, এবং আপনার উপর কাফফারা ওয়াজিব হবে। কাজেই এমন কাজ কখনোই করা যাবেনা।  অন্য পোস্ট তাবলীগের ৬ নম্বর বয়ান বাদ মাগরিব তাবলীগের বয়ান তাবলীগ জামাতের ফজর বাদ বয়ান  শেষ কথা - রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়  তো বন্ধুরা আমরা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম এবং চারটি বিষয় করণীয় এটিও আমরা জানলাম। এখন আমাদের উচিত হবে রোজা রাখা অবস্থায় আমরা কোনতেই এরকম ন্যাক্কারজনক কাজ করব না, কেননা এটা একটা চরম পর্যায়ের গুনা আর রোজা যেহেতু আপনার আল্লাহর জন্য রাখবেন সেক্ষেত্রে রোজার বদলা আল্লাহ পাক নিজের হাতেই দিবেন। তাই আমরা কখনোই এরকম কাজ করবো না ইনশাআল্লাহ।

আর সেই কারণেই অনেক ভাইয়েরা রয়েছে এর থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য বা ইহার থেকে বেঁচে ওঠার জন্য এর সঠিক সিদ্ধান্তটা জানতে চায়। বা এই ব্যাপারে ইসলাম কি বলে এটা জানার জন্য অনেকেই অনলাইনে সার্চ করে তাকে যে রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়, অথবা অনেক লোকের আবার এভাবেও সার্চ করে যে হস্তমৈথুন করার পর করনীয় কি??


এই সমস্ত প্রশ্ন যাদের মনে জাগ্রত হয় বা যারা এই ধরনের ভুল কাজ করে ফেলেছেন তাদের উদ্দেশ্যে আমি বলছি আজকের পুষ্টি কেবল আপনার জন্যই। কেননা আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি বর্ণনা করবো রমজান মাসে হস্তমৈথুন করলে কি ধরনের গুনাহ হয়, কিংবা কেউ যদি অনিচ্ছাকৃত ভাবে শয়তানের ধোঁকায় পরে হস্তমৈথুন করে ফেলে তখন তার করনীয় কি? এই সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আমার আর্টিকেলটি পড়তে থাকুন।

রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়

কোন ব্যক্তি যদি রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেলে তাহলে তার রোজা ভেঙ্গে যায় এবং সে কবিরা গুনার অধিকারী হয়। বন্ধুরা হস্তমৈথুনকে আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন হারাম করেছেন, কেননা যদি কোন ব্যক্তি হস্তমৈথুন করে তাহলে সে জিনা করলো আর জিনা করা হচ্ছে কবিরা গুনাহ। আর রমজান মাসে আমরা যারা রোজা রাখি রোজাটা কেবল একমাত্র আল্লাহর জন্যই রাখি, আর আল্লাহপাক রাব্বুল আলামিন বলেছেন রোজা কেবলমাত্র আমার জন্য আর এই রোজার বদলা আমি বান্দাদেরকে আমার নিজ হাতেই দিব, কেননা রোজাদার ব্যক্তি যেহেতু শুধুমাত্র আমার জন্য আমার ভয়ে সকল প্রকার পানাহার ও কাম ভাবনা থেকে বিরত থিকে সুবাহানাল্লাহ।

আপনি যদি কোন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করেন যে রোজা অর্থ কি? তাহলে অবশ্যই ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান না থাকা ব্যক্তিও আপনাকে উত্তর দিয়ে দিবে। যে সুবহে সাদিক হইতে সূর্য অস্ত যাওয়ার আগ পর্যন্ত সকল প্রকার পানাহার থেকে মুক্ত থাকবে এবং সকল প্রকার কাম বাসনা থেকে মুক্ত থাকবে এরই নামই হচ্ছে সওম বা রোজা।

রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেল্লে করনীয় কি

এরপরেও যদি কোন ব্যক্তি রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেলে তাহলে চার ইমামের মধ্যে অর্থাৎ ইমাম মালেক ইমাম শাফি ইমাম হাম্বুলি এবং ইমাম আবু হানিফা প্রত্যেক ইমামের মতেই রোজা রেখে হস্তমৈথুন কারি ব্যক্তির উপর চারটি বিষয় আবশ্যক হয়ে যায়, অর্থাৎ এই চারটি বিষয়ের উপর চার মাযহাবের ইমামগণওই একমত পোষণ করেছেন, তো চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক রোজা রেখে হস্তমৈথুন করে ফেললে সেই চারটি করনীয় বিষয় কি কি??

প্রথম নাম্বারেই এই ওই ব্যক্তির রোজা বাতিল হয়ে যাবে অর্থাৎ ভেঙ্গে যাবে। দ্বিতীয় নাম্বার হচ্ছে আপনি যেহেতু এরকম কাজ করে রোজা ভেঙ্গে ফেলেছেন সে হিসেবে আপনার কবিরা গুনা হবে, আর কবিরা গুনাহের জন্য আল্লাহর কাছে আপনাকে খাস দিলে তওবা করতে হবে। তৃতীয় নাম্বার হচ্ছে যেহেতু আপনার এই রোজা বাতিল হয়ে গেছে সেহেতু পরবর্তীতে এই রোজাটাকে আপনার কাজা আদায় করে নিতে হবে। চতুর্থ নাম্বার হচ্ছে আপনি যখন রোজাটা ভেঙ্গে দিছেন অর্থাৎ ওই নেক্কারজনক কাজটা করেছেন তখন থেকেই বাকি সময়টুকু পানাহার থাকতে হবে এবং যৌন মিলন থেকে বিরত থাকতে হবে।

অর্থাৎ আপনি এই কথা ভাবতে পারবেন না যে এখন যেহেতু আমার রোজা ভেঙ্গে গিয়েছে সে ক্ষেত্রে আমি এখন পানাহার করতে পারব কিংবা যৌন মিলন করতে পারব। বরং আপনারা রোজা যখন ভেঙ্গে ফেলবেন তখন থেকেই পানাহার করতে পারবেন না এবং কোনরকম কাম বাসনায়ও লিপ্ত হতে পারবেন না।

তবে আর একটা কথা জেনে রাখা দরকার আপনি এভাবে রোজা যখন ভেঙ্গে ফেলবেন অর্থাৎ শয়তানের ধোঁকায় পরে এরকম কাজ করে ফেললেন, তখন সেই ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার উপর কাফফারা ওয়াজিব হবে না, অর্থাৎ আপনি একটা রোজার বদলে পরবর্তীতে আরেকটা রোজা কাজা আদায় করে নিলেই হবে।

যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে স্ত্রী সহবাস করে ফেলে তাহলে সেই ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির উপর দুই মাস রোজা রাখা ওয়াজিব হয়ে যায়, কিংবা গোলাম আজাদ করতে হবে অথবা ৬০ জন মিসকিনকে পেট ভরে খানা খাওয়াতে হবে। কিন্তু আপনার উপর এরকম কোন কিছু কাফফারা ওয়াজিব হবে না আপনি শুধু একটা রোজা পরবর্তীতে আদায় করে নিলেই আপনার কাফফারা আদায় হয়ে যাবে, এবং আপনার উপর আবশ্যক থাকবে আপনি যখন থেকে রোজা টা ভেঙ্গে ফেলবেন বা ভুলে ভেঙ্গে ফেলেছেন তখন থেকেই বাকি সময়টুকু পানাহার থেকে ও যৌন কামনা থেকে বিরত থাকতে হবে।

FAQ

রোজা রেখে স্বপ্নদোষ হলে কি হয়

তো অনেকেই আবার জানতে চাই রোজা রেখে স্বপ্নদোষ হলে কি হয়? তো এটার ইসলামিক উত্তর হচ্ছে, স্বপ্ন যেহেতু কোন মানুষের ইচ্ছা কৃতভাবে হয় না, অর্থাৎ ঘুমের ঘরে অনিচ্ছাকৃতভাবে স্বপ্নদোষ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ হলে আপনার রোজা ভঙ্গ হবে না এবং রোজার কোন রকমের ঘাটতি কিংবা ক্ষতিও হবে না।

মনি বের হলে কি রোজা ভেঙ্গে যায়

হ্যা মনি বের হলে অবশ্যই আপনার রোজা ভেঙ্গে যাবে

রোজা রেখে সহবাস করা যাবে কি

ভুলেও রোজা রেখে সহবাস করা যাবে না, আপনি যদি রোজা রেখে সহবাস করে ফেলেন তাহলে আপনার রোজা নষ্ট হয়ে যাবে, এবং আপনার উপর কাফফারা ওয়াজিব হবে। কাজেই এমন কাজ কখনোই করা যাবেনা।


শেষ কথা - রোজা রেখে হস্তমৈথুন করলে কি হয়

তো বন্ধুরা আমরা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানলাম এবং চারটি বিষয় করণীয় এটিও আমরা জানলাম। এখন আমাদের উচিত হবে রোজা রাখা অবস্থায় আমরা কোনতেই এরকম ন্যাক্কারজনক কাজ করব না, কেননা এটা একটা চরম পর্যায়ের গুনা আর রোজা যেহেতু আপনার আল্লাহর জন্য রাখবেন সেক্ষেত্রে রোজার বদলা আল্লাহ পাক নিজের হাতেই দিবেন। তাই আমরা কখনোই এরকম কাজ করবো না ইনশাআল্লাহ।
Previous Post Next Post

نموذج الاتصال