তাবলীগের ৫ কাজ | মাশওয়ারার গুরুত্ব

ধর্মপ্রাণ সকল তাবলীগ ভাইদের কে জানাই আহলান ও সাহলান। যে সমস্ত ভাইয়েরা এই মহান কাজ তাবলীগের সাথে জড়িত আছেন আল্লাহ তায়ালা তাদের সকলকেই ইহকাল এবং পরকালে উত্তম প্রতিদান দান করুক।

তাবলীগের ৫ কাজ  ধর্মপ্রাণ সকল তাবলীগ ভাইদের কে জানাই আহলান ও সাহলান। যে সমস্ত ভাইয়েরা এই মহান কাজ তাবলীগের সাথে জড়িত আছেন আল্লাহ তায়ালা তাদের সকলকেই ইহকাল এবং পরকালে উত্তম প্রতিদান দান করুক।  অনেক মানুষ রয়েছে যারা যারা তাবলীগের বিরোধিতা করে কিন্তু তারা কি জন্য তাবলীগের বিরোধিতা করে সেটা আমার বুঝে আসেনা, আল্লাহ পাক ও সমস্ত মানুষকে বুঝার তৌফিক দান করুক যারা তাবলীগের বিরোধিতা দান করে তাদেরকে হেদায়েত দান করুক।  অন্য পোস্ট গাস্তের এলান তাবলিগের ৬ নম্বর বয়ান বাদ মাগরিব তাবলীগের বয়ান  যারা মূলত নতুন অবস্থায় তাবলীগে যায় তারা অনেকেই হয়তো বা তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে জানেনা। তু মুলত আজকে তাদের জন্যই আমার আর্টিকেলটি কেননা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আপনি যদি তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে অবগত না থাকেন তাহলে আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে পারবেন।   তাবলীগের ৫ কাজ  তাবলীগের ৫ কাজ হলো ১/ মাশওয়ারা করা ২/ তালিম করা ৩/ প্রতিদিন আড়াই ঘণ্টা দাওয়াতের কাজে মেহনত করা ৪/ সপ্তাহে দুইটি গাস্ত করা ৫/ প্রত্যেক মাসে তিন দিনের জন্য আল্লাহর রাস্তায় বাহির হওয়া।   মাশওয়ারার গুরুত্ব  কুরআন এবং হাদিসের দ্বারা মাশওয়ারার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যখন আমাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মতন সৃষ্টি হয় তখন মাশওয়ারার করার দ্বারা আমাদের মধ্য থেকে সেই মতানৈক্যটা দূর হয়ে সকলেই একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি।  পরামর্শ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত: আল্লাহ সুবাহানাহুওয়া তাআলা বলেন যারা তাদের নিজ রবের প্রতি সাড়া দেয়, নামাজ পড়ে, নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করার দ্বারা কার্যসম্পাদন করে। একবার এক সাহাবী আল্লাহর রাসূল সাঃ কে বলেন হে আল্লাহর রাসূল আমরা যদি এমন কোন বিষয়ের সম্মুখীন হই যার সমাধান কোরআন এবং হাদিসেও নেই তাহলে আমরা কি করব, তখন আল্লাহর নবী সা: বললেন তখন তোমরা পরামর্শ বা মাশওয়ারা করবে।   তালিমের গুরুত্ব  একটি মসজিদে কিংবা মহল্লায় অন্য আরেকটি মত হচ্ছে নিজের ঘরে। একবার আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বাজারে গিয়ে লোকদেরকে বললেন হে লোক সকল তোমরা এখানে বসে আছো অথচ মসজিদে নবীজির ওয়ারিশ বন্টন করা হচ্ছে। তখন লোকজন দৌড়ে মসজিদে আসলো এবং সেখানে দেখলো কিছুই বন্টন করা হচ্ছে না।  তখন তার আবু হুরায়রা কে জিজ্ঞাসা করল হে আবু হুরায়রা আমরা তো সেখানে ওয়ারিশ বন্টন করতে দেখলাম না। তখন আবু হুরায়রা বলল তোমরা সেখানে কি দেখতে পেলে তখন তারা বলল তালিম করতে দেখতে পেলাম, অর্থাৎ তালিমকে ই হযরত আবু হুরায়রা রাসূলের ওয়ারিশ সম্পদ বলে উদাহরণ দিয়েছেন। তাবলীকে তালিম অর্থাৎ সূরা কেরাত মস্কো ইত্যাদিকে জরুরী করেছে, তাছাড়া যেই ঘরে তালিম করা হয় সেই ঘর থেকে সকল প্রকার বদ দ্বীনি দূরীভূত হয়ে যায়।   দাওয়াতের কাজে মেহনতের গুরুত্ব  প্রতিদিন দাওয়াতের কাজে অর্থাৎ মানুষদেরকে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছানোর জন্য আড়াই ঘণ্টার মতো সময় ব্যয় করা। আমাদের নবী সহ অন্যান্য নবীগণ ও সাহাবায়ে কেরাম তারা প্রত্যেকেই নিজেদের সমস্ত জীবন টুকুই দাওয়াতের মেহনতে ব্যয় করে দিয়েছেন।  একবার আমাদের নবী সা: দাওয়াতের কাজ করতে করতে খুবই ক্লান্ত হয়ে গেলেন তখন তিনি বাড়িতে এসে গায়ের মধ্যে একটি কম্বল গায়ে দিয়ে একটু বিশ্রাম করার জন্য শুইলেন। তখন ওই আমাদের নবীর উপর ওহী নাযিল হয় এভাবে সম্বোধন করা হয় ওহে কম্বলওয়ালা, আপনি উঠুন এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা প্রচার করতে থাকুন।   গাস্তের গুরুত্ব ও ফজিলত  প্রত্যেক সপ্তাহে দুইদিন করে গাস্তের আদব চালু করা, একদিন নিজেদের মসজিদের আশেপাশে অর্থাৎ নিজেদের মহল্লায় এবং অপর দিন অন্য মসজিদে কিংবা অপর এক মহল্লায়। সাহাবায়ে কেরাম এভাবে তারা দাওয়াতের কাজ করেছেন আর সেই কারণেই তাবলীগ জামাতের অনুসারীরা সাহাবায়ে কেরামদের অনুসরণ করার জন্যই সপ্তাহে দুইদিন গাস্তের আদব চালু করার জন্য বলেছেন।  তাছাড়া আপনি যখন গাস্ত করবেন তখন যদি আপনার এই দাওয়াতের কারণে কোন একটা মানুষ মসজিদে আসে তাহলে মনে রাখবেন ওই মানুষটা যত রকমের আমল করবে সমস্ত আমলের সওয়াব আপনি পাবেন। তবে মনে রাখবেন ওই ব্যক্তির আমলের কোন ঘাটতি হবে না বরং ওই ব্যক্তি যত সওয়াব পাবে আপনিও সমপরিমাণ সওয়াব পাবেন শুধুমাত্র তাকে দাওয়াত দিয়ে ফিরিয়ে আনার জন্য।   মাসে ৩দিন আল্লাহর রাস্তায় বাহির হওয়ার গুরুত্ব  বন্ধুরা আমি অন্যদিকে না যায় বরং আমাদের সামাজিক যে বর্তমান অবস্থা সেটার দিকে লক্ষ্য করেই বলি। সাধারণ মানুষ যারা আছে তারা অনেকেই বিভিন্ন হারাম কাজের মধ্যে লিপ্ত থাকতো কিন্তু যখন তারা তিন দিনের জন্য দাওয়াত ও তাবলীগে যায় তখন তারা সে সমস্ত হারাম কাজ থেকে ফিরে আসে এবং বাড়িতে এসে নামাজ কালাম আদায় করে, আবার যখন কয়েকদিন যাই তখন তারা আবারও নামাজ কালাম ছেড়ে দেয়।  এখন আপনি চিন্তা করেন ওই ব্যক্তিটা আবার যদি এক মাসের ভিতরে তিন দিনের সময় দেয় তখন তার ঈমানটা আরো তাজা হবে এবং আল্লাহর দিকে ধাবিত হবে। আর সেই কারণেই ওই ব্যক্তিটা এইভাবে কয়েকবার প্রত্যেক মাসে তিন দিন সময় লাগানোর কারণে এক সময় দেখা যাবে ওই ব্যক্তির দ্বারা আর কোনো রকমের খারাপ কাজ হবে না। আর এটা হচ্ছে বর্তমানের অবস্থা হিসেবে আমি বললাম আর এভাবে অন্ততপক্ষে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার জন্য তাবলীকে মাসে তিন দিন সময় লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  অন্য পোস্ট তাবলীগ কাকে বলে তাবলীগ জামাত সঠিক না ভুল আলসার হলে কি কি খাওয়া যাবে  শেষ কথা - তাবলীগের ৫ কাজ  তো সম্মানিত ধর্মপ্রাণ তাবলীগ প্রিয় ও দ্বীন প্রিয় ভাইয়েরা আমি আজকে আপনাদের সাথে তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত বিশ্লেষণ সহকারে আলোচনা করেছি। আপনি যদি আমার আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি এই আর্টিকেল থেকে উপকৃত হয়েছেন।  ইসলামকে প্রচার প্রসারের লক্ষ্যে তাবলীগ জামাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে, তাই এই তাবলীগের সাথে আমাদের শ্রম দেওয়া এবং দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের কাজে সময় দেওয়া আমাদের প্রত্যেকের উপর কর্তব্য। কেননা এই কাজেই সমস্ত নবীগণ এমনকি আমাদের নবী পর্যন্ত সাহাবায়ে কেরাম তারা এই দিনের দাওয়াতের মধ্যে লিপ্ত ছিলেন কাজেই এখন তারা নেই এবং ইহার দায়িত্ব আমাদের উপরেই, কাজেই আমরা সকলেই আমাদের নিজ নিজ দায়িত্ব থেকে দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের সাথে জড়িত হবে ইনশাল্লাহ।


অনেক মানুষ রয়েছে যারা যারা তাবলীগের বিরোধিতা করে কিন্তু তারা কি জন্য তাবলীগের বিরোধিতা করে সেটা আমার বুঝে আসেনা, আল্লাহ পাক ও সমস্ত মানুষকে বুঝার তৌফিক দান করুক যারা তাবলীগের বিরোধিতা দান করে তাদেরকে হেদায়েত দান করুক।

অন্য পোস্ট গাস্তের এলান

যারা মূলত নতুন অবস্থায় তাবলীগে যায় তারা অনেকেই হয়তো বা তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে জানেনা। তু মুলত আজকে তাদের জন্যই আমার আর্টিকেলটি কেননা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই আপনি যদি তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে অবগত না থাকেন তাহলে আমার আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ করতে পারেন। আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে সম্পূর্ণ জানতে পারবেন।

 

তাবলীগের ৫ কাজ

তাবলীগের ৫ কাজ হলো ১/ মাশওয়ারা করা ২/ তালিম করা ৩/ প্রতিদিন আড়াই ঘণ্টা দাওয়াতের কাজে মেহনত করা ৪/ সপ্তাহে দুইটি গাস্ত করা ৫/ প্রত্যেক মাসে তিন দিনের জন্য আল্লাহর রাস্তায় বাহির হওয়া।

মাশওয়ারার গুরুত্ব

কুরআন এবং হাদিসের দ্বারা মাশওয়ারার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যখন আমাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মতন সৃষ্টি হয় তখন মাশওয়ারার করার দ্বারা আমাদের মধ্য থেকে সেই মতানৈক্যটা দূর হয়ে সকলেই একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারি।

পরামর্শ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত: আল্লাহ সুবাহানাহুওয়া তাআলা বলেন যারা তাদের নিজ রবের প্রতি সাড়া দেয়, নামাজ পড়ে, নিজেদের মধ্যে পরামর্শ করার দ্বারা কার্যসম্পাদন করে। একবার এক সাহাবী আল্লাহর রাসূল সাঃ কে বলেন হে আল্লাহর রাসূল আমরা যদি এমন কোন বিষয়ের সম্মুখীন হই যার সমাধান কোরআন এবং হাদিসেও নেই তাহলে আমরা কি করব, তখন আল্লাহর নবী সা: বললেন তখন তোমরা পরামর্শ বা মাশওয়ারা করবে।

তালিমের গুরুত্ব

একটি মসজিদে কিংবা মহল্লায় অন্য আরেকটি মত হচ্ছে নিজের ঘরে। একবার আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু বাজারে গিয়ে লোকদেরকে বললেন হে লোক সকল তোমরা এখানে বসে আছো অথচ মসজিদে নবীজির ওয়ারিশ বন্টন করা হচ্ছে। তখন লোকজন দৌড়ে মসজিদে আসলো এবং সেখানে দেখলো কিছুই বন্টন করা হচ্ছে না।

তখন তার আবু হুরায়রা কে জিজ্ঞাসা করল হে আবু হুরায়রা আমরা তো সেখানে ওয়ারিশ বন্টন করতে দেখলাম না। তখন আবু হুরায়রা বলল তোমরা সেখানে কি দেখতে পেলে তখন তারা বলল তালিম করতে দেখতে পেলাম, অর্থাৎ তালিমকে ই হযরত আবু হুরায়রা রাসূলের ওয়ারিশ সম্পদ বলে উদাহরণ দিয়েছেন। তাবলীকে তালিম অর্থাৎ সূরা কেরাত মস্কো ইত্যাদিকে জরুরী করেছে, তাছাড়া যেই ঘরে তালিম করা হয় সেই ঘর থেকে সকল প্রকার বদ দ্বীনি দূরীভূত হয়ে যায়।

দাওয়াতের কাজে মেহনতের গুরুত্ব

প্রতিদিন দাওয়াতের কাজে অর্থাৎ মানুষদেরকে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছানোর জন্য আড়াই ঘণ্টার মতো সময় ব্যয় করা। আমাদের নবী সহ অন্যান্য নবীগণ ও সাহাবায়ে কেরাম তারা প্রত্যেকেই নিজেদের সমস্ত জীবন টুকুই দাওয়াতের মেহনতে ব্যয় করে দিয়েছেন।

একবার আমাদের নবী সা: দাওয়াতের কাজ করতে করতে খুবই ক্লান্ত হয়ে গেলেন তখন তিনি বাড়িতে এসে গায়ের মধ্যে একটি কম্বল গায়ে দিয়ে একটু বিশ্রাম করার জন্য শুইলেন। তখন ওই আমাদের নবীর উপর ওহী নাযিল হয় এভাবে সম্বোধন করা হয় ওহে কম্বলওয়ালা, আপনি উঠুন এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের পক্ষ থেকে সতর্কবার্তা প্রচার করতে থাকুন।

গাস্তের গুরুত্ব ও ফজিলত

প্রত্যেক সপ্তাহে দুইদিন করে গাস্তের আদব চালু করা, একদিন নিজেদের মসজিদের আশেপাশে অর্থাৎ নিজেদের মহল্লায় এবং অপর দিন অন্য মসজিদে কিংবা অপর এক মহল্লায়। সাহাবায়ে কেরাম এভাবে তারা দাওয়াতের কাজ করেছেন আর সেই কারণেই তাবলীগ জামাতের অনুসারীরা সাহাবায়ে কেরামদের অনুসরণ করার জন্যই সপ্তাহে দুইদিন গাস্তের আদব চালু করার জন্য বলেছেন।

তাছাড়া আপনি যখন গাস্ত করবেন তখন যদি আপনার এই দাওয়াতের কারণে কোন একটা মানুষ মসজিদে আসে তাহলে মনে রাখবেন ওই মানুষটা যত রকমের আমল করবে সমস্ত আমলের সওয়াব আপনি পাবেন। তবে মনে রাখবেন ওই ব্যক্তির আমলের কোন ঘাটতি হবে না বরং ওই ব্যক্তি যত সওয়াব পাবে আপনিও সমপরিমাণ সওয়াব পাবেন শুধুমাত্র তাকে দাওয়াত দিয়ে ফিরিয়ে আনার জন্য।

মাসে ৩দিন আল্লাহর রাস্তায় বাহির হওয়ার গুরুত্ব

বন্ধুরা আমি অন্যদিকে না যায় বরং আমাদের সামাজিক যে বর্তমান অবস্থা সেটার দিকে লক্ষ্য করেই বলি। সাধারণ মানুষ যারা আছে তারা অনেকেই বিভিন্ন হারাম কাজের মধ্যে লিপ্ত থাকতো কিন্তু যখন তারা তিন দিনের জন্য দাওয়াত ও তাবলীগে যায় তখন তারা সে সমস্ত হারাম কাজ থেকে ফিরে আসে এবং বাড়িতে এসে নামাজ কালাম আদায় করে, আবার যখন কয়েকদিন যাই তখন তারা আবারও নামাজ কালাম ছেড়ে দেয়।

এখন আপনি চিন্তা করেন ওই ব্যক্তিটা আবার যদি এক মাসের ভিতরে তিন দিনের সময় দেয় তখন তার ঈমানটা আরো তাজা হবে এবং আল্লাহর দিকে ধাবিত হবে। আর সেই কারণেই ওই ব্যক্তিটা এইভাবে কয়েকবার প্রত্যেক মাসে তিন দিন সময় লাগানোর কারণে এক সময় দেখা যাবে ওই ব্যক্তির দ্বারা আর কোনো রকমের খারাপ কাজ হবে না। আর এটা হচ্ছে বর্তমানের অবস্থা হিসেবে আমি বললাম আর এভাবে অন্ততপক্ষে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার জন্য তাবলীকে মাসে তিন দিন সময় লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

অন্য পোস্ট তাবলীগ কাকে বলে

শেষ কথা - তাবলীগের ৫ কাজ

তো সম্মানিত ধর্মপ্রাণ তাবলীগ প্রিয় ও দ্বীন প্রিয় ভাইয়েরা আমি আজকে আপনাদের সাথে তাবলীগের ৫ কাজ সম্পর্কে বিস্তারিত বিশ্লেষণ সহকারে আলোচনা করেছি। আপনি যদি আমার আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি এই আর্টিকেল থেকে উপকৃত হয়েছেন।

ইসলামকে প্রচার প্রসারের লক্ষ্যে তাবলীগ জামাত খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে, তাই এই তাবলীগের সাথে আমাদের শ্রম দেওয়া এবং দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের কাজে সময় দেওয়া আমাদের প্রত্যেকের উপর কর্তব্য। কেননা এই কাজেই সমস্ত নবীগণ এমনকি আমাদের নবী পর্যন্ত সাহাবায়ে কেরাম তারা এই দিনের দাওয়াতের মধ্যে লিপ্ত ছিলেন কাজেই এখন তারা নেই এবং ইহার দায়িত্ব আমাদের উপরেই, কাজেই আমরা সকলেই আমাদের নিজ নিজ দায়িত্ব থেকে দাওয়াত ও তাবলীগের মেহনতের সাথে জড়িত হবে ইনশাল্লাহ।

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال